শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪, ০৩:৫৯ অপরাহ্ন

উপ-সম্পাদক :: দিদার সরদার
প্রধান সম্পাদক :: সমীর কুমার চাকলাদার
প্রকাশক ও সম্পাদক :: কাজী মোঃ জাহাঙ্গীর
যুগ্ম সম্পাদক :: মাসুদ রানা
সহ-সম্পাদক :: এস.এম জুলফিকার
প্রধান নির্বাহী সম্পাদক :: মামুন তালুকদার
নির্বাহী সম্পাদক :: সাইফুল ইসলাম
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক :: আবুল কালাম আজাদ
সংবাদ শিরোনাম :
খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি ও তারেক রহমানের সুস্থতা কামনায় গৌরনদীতে দোয়া ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত গৌরনদীতে এতিমখানা ও মাদ্রাসার দরিদ্র, অসহায় শিক্ষার্থীদের মাঝে ঈদ বস্ত্র বিতরণ ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত বরিশালে বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের কারাবন্ধী ও রাজপথে সাহসী সৈনিকদের সম্মানে ইফতার দোয়া মোনাজাত অনুষ্ঠিত আদালতে মামলা চলমান থাকা অবস্থায়, দখিনের খবর পত্রিকা অফিসের তালা ভেঙে কোটি টাকার লুণ্ঠিত মালামাল বাড়িওয়ালার পাঁচ তলা থেকে উদ্ধার, মামলা নিতে পুলিশের রহস্যজনক ভূমিকা গলাচিপা উপজেলা প্রেসক্লাবের কমিটি গঠন, সভাপতি হাফিজ, সম্পাদক রুবেল চোখের জলে বরিশাল প্রেসক্লাব সভাপতি কাজী বাবুলকে চির বিদায় বিএনপি নেতা জহির উদ্দিন স্বপন কারামুক্ত উচ্চ আদালতে জামিন পেলেন বরিশাল মহানগর বিএনপির মীর জাহিদসহ পাঁচ নেতা তসলিম ও পিপলুর নেতৃত্বে বরিশাল জেলা উত্তর ও দক্ষিণ যুবদলের বরিশাল নগরীতে কালো পতাকা মিছিল হিউম্যান ফর হিউম্যানিটি ইন্টারন্যাশনাল ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে গৌরনদীতে মাদ্রাসা শিক্ষার্থীদের মধ্যে বিনামূল্যে বই বিতরণ
টুম্পা হত্যা মামলায় স্বামীসহ ৩ জনের ফাঁসি

টুম্পা হত্যা মামলায় স্বামীসহ ৩ জনের ফাঁসি

খুলনার টুম্পা রানী মন্ডল হত্যা মামলায় স্বামীসহ তিনজনের ফাঁসির রায় হয়েছে। সোমবার খুলনা জেলা ও দায়রা জজ মো. মশিউর রহমান চৌধুরী এ রায় ঘোষণা করেন। ঘোষিত রায়ে টুম্পার স্বামী প্রসেনজিৎ গাইনের সাথে অনিমেষ মন্ডল ও বিপ্লব কান্তি মন্ডলকে মৃত্যুদণ্ড দেয়া হয়েছে। আর অপরাধ প্রমাণিত না হওয়ায় খালাস পেয়েছেন সুদাশ গাইন। প্রসেনজিৎ ও বিপ্লব পলাতক।

মামলার বিবরণ অনুয়ায়ী, জেলার ডুমুরিয়া উপজেলাধীন চন্ডিপুর গ্রামের সুরঞ্জন মন্ডলের মেয়ে টুম্পা রানীর(২৫) সাথে একই উপজেলার সেনপাড়া গ্রামের পরিমল গাইনের ছেলে প্রসেনজিৎ গাইনের প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে।

২০১৫ সালের জুলাইয়ে তারা গোপনে বিয়ে করে এবং খুলনা মহানগরীর একটি ভাড়া বাসায় সংসার শুরু করে। ব্যাপারটি জানাজানি হলে উভয়ের পরিবার আত্মীয়-স্বজন নিয়ে ধুমধামের সাথে পুনরায় বিয়ে দেয়ার কথা বলে তাদের বাড়িতে ফিরিয়ে নিয়ে যায়। কিন্তু কিছুদিন পরেই স্বামীপক্ষ সবকিছু অস্বীকার ও টুম্পা ও তার পরিবারের সাথে অসদাচরণ শুরু করে। বিষয়টি বুঝতে পেরে টুম্পা শ্বশুর বাড়িতে গিয়ে অবস্থান নিলে তাকে পিটিয়ে তাড়িয়ে দেয়া হয়। এরপরে টুম্পা রানী বাদী হয়ে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে আদালতে মামলা দায়ের করেন। মামলা করার কিছুদিন পর প্রসেনজিৎ টুম্পার সাথে গোপনে আবারো যোগাযোগ শুরু করে এবং স্ত্রীর স্বীকৃতি প্রদান ও মামলা প্রত্যাহারের কথা বলে। তার কথায় রাজি হয়ে টুম্পাও বিভিন্ন সময় ফোন ও সরাসরি তার সাথে সাক্ষাৎ করতে থাকে।

এভাবে চলার একপর্যায়ে ২০১৬ সালের ৭ অক্টোবর বিকেলে টুম্পা স্বামীর সাথে দেখা করতে বাড়ি থেকে বের হয়। তারপর থেকে তার কোনো খোঁজ পাচ্ছিল না তার পরিবার। দুইদিন পর ৯ অক্টোবর সন্ধ্যায় শোভনা ইউনিয়নের বাদুরগাছা মঠ-মন্দিরের পাশে ঘ্যাংরাইল নদীতে এক নারীর লাশ ভাসতে দেখতে পেয়ে গ্রামবাসী পুলিশে খবর দেয়। ডুমুরিয়া থানা পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে লাশ উদ্ধার করে টুম্পার স্বজনদের খবর দেয় এবং তারা লাশ টুম্পার বলে শনাক্ত করেন। এ ব্যাপারে টুম্পার ভাই সমিত মন্ডল বাদী হয়ে ডুমুরিয়া থানায় মামলা করেন। ২০১৭ সালের ২৫ নভেম্বর ৪জনকে অভিযুক্ত করে পুলিশ মামলার চার্জশিট দেয়।

দয়া করে নিউজটি শেয়ার করুন..



Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




© All rights reserved © 2017 Dokhinerkhobor.Com
Desing & Developed BY ThemesBazar.Com