শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪, ০৪:৩১ পূর্বাহ্ন

উপ-সম্পাদক :: দিদার সরদার
প্রধান সম্পাদক :: সমীর কুমার চাকলাদার
প্রকাশক ও সম্পাদক :: কাজী মোঃ জাহাঙ্গীর
যুগ্ম সম্পাদক :: মাসুদ রানা
সহ-সম্পাদক :: এস.এম জুলফিকার
প্রধান নির্বাহী সম্পাদক :: মামুন তালুকদার
নির্বাহী সম্পাদক :: সাইফুল ইসলাম
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক :: আবুল কালাম আজাদ
সংবাদ শিরোনাম :
খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি ও তারেক রহমানের সুস্থতা কামনায় গৌরনদীতে দোয়া ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত গৌরনদীতে এতিমখানা ও মাদ্রাসার দরিদ্র, অসহায় শিক্ষার্থীদের মাঝে ঈদ বস্ত্র বিতরণ ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত বরিশালে বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের কারাবন্ধী ও রাজপথে সাহসী সৈনিকদের সম্মানে ইফতার দোয়া মোনাজাত অনুষ্ঠিত আদালতে মামলা চলমান থাকা অবস্থায়, দখিনের খবর পত্রিকা অফিসের তালা ভেঙে কোটি টাকার লুণ্ঠিত মালামাল বাড়িওয়ালার পাঁচ তলা থেকে উদ্ধার, মামলা নিতে পুলিশের রহস্যজনক ভূমিকা গলাচিপা উপজেলা প্রেসক্লাবের কমিটি গঠন, সভাপতি হাফিজ, সম্পাদক রুবেল চোখের জলে বরিশাল প্রেসক্লাব সভাপতি কাজী বাবুলকে চির বিদায় বিএনপি নেতা জহির উদ্দিন স্বপন কারামুক্ত উচ্চ আদালতে জামিন পেলেন বরিশাল মহানগর বিএনপির মীর জাহিদসহ পাঁচ নেতা তসলিম ও পিপলুর নেতৃত্বে বরিশাল জেলা উত্তর ও দক্ষিণ যুবদলের বরিশাল নগরীতে কালো পতাকা মিছিল হিউম্যান ফর হিউম্যানিটি ইন্টারন্যাশনাল ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে গৌরনদীতে মাদ্রাসা শিক্ষার্থীদের মধ্যে বিনামূল্যে বই বিতরণ
শেবাচিমে চিকিৎসার অভাবে নারীর মৃত্যুর অভিযোগ

শেবাচিমে চিকিৎসার অভাবে নারীর মৃত্যুর অভিযোগ

নিজস্ব প্রতিবেদক ॥ শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ইন্টার্নদের কর্মবিরতিকালীন সময়ে চিকিৎসার অভাবে এক রোগীর মৃত্যু হয়েছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। তৃতীয় তলায় সার্জারি বিভাগের ৯ নং ওয়ার্ডে আজ (২ নভেম্বর) সেমবার দুপুর ১টার দিকে ওই নারী মৃত্যুবরণ করেন বলে জানিয়েছেন মারা যাওয়া রোগীর স্বামী সেকেন্দার আলী হাওলাদার। তবে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ এখনো বিষয়টি জানেন না বলে দাবী করেছেন। জানা গেছে, কাউনিয়া থানার শায়েস্তাবাদ ইউনিয়নের বাসিন্দা সেকেন্দার আলী হাওলাদারের স্ত্রী নাসিমা বেগম দীর্ঘদিন ধরে পেপটিক আলসারে ভুগছিলেন। বেশি অসুস্থ হয়ে পড়লে ৩০ অক্টোবর বরিশাল জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করান। সেখানের চিকিৎসক ওই নারীর উন্নত চিকিৎসার জন্য শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করেন। ৩১ অক্টোবর সন্ধ্যায় শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয় গুরুত্বর অসুস্থ নাসিমাকে। প্রথমে তাদের চতুর্থ তলার মেডিসিন বিভাগের ৫ নং ওয়ার্ডে ভর্তি করা হয়। হাতে জখম থাকায় নাসিমা বেগমকে ১ নভেম্বর তৃতীয় তলায় সার্জারি বিভাগের ৯ নং ওয়ার্ডে স্থানান্তর করা হয়।
সেকেন্দার আলী জানান, শনিবার ইমার্জেন্সীতে নিয়ে আসার সময়ে ডাক্তার যে ওষুধ দিয়েছে সেই ঔষধই টানা তিন দিন চলেছে। ওয়ার্ডে রোগী নেওয়ার পর থেকে এক সেকেন্ডের জন্যও কোন ডাক্তার দেখতে আসেনি। নার্সদের কাছে পরামর্শ করতে গেলে তারা খারাপ আচরণ করে তাড়িয়ে দিত। সেকেন্দার আলী আরও বলেন, আমরা যেদিন ভর্তি হয়েছি সেদিন দেখেছি ডাক্তাররা তাদের রুমে তালা মেরে চলে গেছেন। ডাক্তাররা চিকিৎসা না দিয়ে আমার স্ত্রীকে মেরে ফেলেছে। তারা চিকিৎসা দিলে কোন সমস্যা হতো না বলে মনে করেন তিনি। মৃত নাসিমা বেগমের পুত্রবধূ সুমাইয়া বেগম বলেন, আমরা অনকে অনুরোধ করেছি একজন ডাক্তার, নার্সকে এসে আমাদের রোগীকে দেখে যাওয়ার জন্য। কিন্তু কেউ আসেনি। অসহায়-পাগলের মত তিনদিন ডাক্তার নার্সদের দুয়ারে দুয়ারে ঘুরছি হাসপাতালে। কিন্তু কেউ আসেনি। হাসপাতালের পরিচালক ডাঃ বাকির হোসেন জানান, চিকিৎসার অভাবে কেউ মারা গেছে এমন অভিযোগ জানা নেই। বিষয়টি আমি খোঁজ নিয়ে দেখছি।

দয়া করে নিউজটি শেয়ার করুন..



Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




© All rights reserved © 2017 Dokhinerkhobor.Com
Desing & Developed BY ThemesBazar.Com