মঙ্গলবার, ২৩ এপ্রিল ২০২৪, ১০:১৫ অপরাহ্ন

উপ-সম্পাদক :: দিদার সরদার
প্রধান সম্পাদক :: সমীর কুমার চাকলাদার
প্রকাশক ও সম্পাদক :: কাজী মোঃ জাহাঙ্গীর
যুগ্ম সম্পাদক :: মাসুদ রানা
সহ-সম্পাদক :: এস.এম জুলফিকার
প্রধান নির্বাহী সম্পাদক :: মামুন তালুকদার
নির্বাহী সম্পাদক :: সাইফুল ইসলাম
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক :: আবুল কালাম আজাদ
সংবাদ শিরোনাম :
খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি ও তারেক রহমানের সুস্থতা কামনায় গৌরনদীতে দোয়া ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত গৌরনদীতে এতিমখানা ও মাদ্রাসার দরিদ্র, অসহায় শিক্ষার্থীদের মাঝে ঈদ বস্ত্র বিতরণ ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত বরিশালে বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের কারাবন্ধী ও রাজপথে সাহসী সৈনিকদের সম্মানে ইফতার দোয়া মোনাজাত অনুষ্ঠিত আদালতে মামলা চলমান থাকা অবস্থায়, দখিনের খবর পত্রিকা অফিসের তালা ভেঙে কোটি টাকার লুণ্ঠিত মালামাল বাড়িওয়ালার পাঁচ তলা থেকে উদ্ধার, মামলা নিতে পুলিশের রহস্যজনক ভূমিকা গলাচিপা উপজেলা প্রেসক্লাবের কমিটি গঠন, সভাপতি হাফিজ, সম্পাদক রুবেল চোখের জলে বরিশাল প্রেসক্লাব সভাপতি কাজী বাবুলকে চির বিদায় বিএনপি নেতা জহির উদ্দিন স্বপন কারামুক্ত উচ্চ আদালতে জামিন পেলেন বরিশাল মহানগর বিএনপির মীর জাহিদসহ পাঁচ নেতা তসলিম ও পিপলুর নেতৃত্বে বরিশাল জেলা উত্তর ও দক্ষিণ যুবদলের বরিশাল নগরীতে কালো পতাকা মিছিল হিউম্যান ফর হিউম্যানিটি ইন্টারন্যাশনাল ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে গৌরনদীতে মাদ্রাসা শিক্ষার্থীদের মধ্যে বিনামূল্যে বই বিতরণ
বাউফলে স্লুইস গেট প্রভাবশালীদের দখলে কৃষকদের কোন কাজে আসছেনা

বাউফলে স্লুইস গেট প্রভাবশালীদের দখলে কৃষকদের কোন কাজে আসছেনা

বাউফল প্রতিবেদক ॥ পটুয়াখালীর বাউফলে পানি উন্নয়ণবোর্ড কর্তৃক বিভিন্ন সময় নির্মিত স্লুইস গেটগুলো অধিকাংশই স্থানীয় প্রভাবশালীদের দখলে। তারা স্লুইস গেট বন্ধ করে খালে মাছ চাষ করে। ফলে স্লুইস গেট কৃষকের কোন কাজে আসছেনা। সংশ্লিষ্ট সুত্রে জানা গেছে, পটুয়াখালী পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো) বিভিন্ন সময় কৃষকের আবাদি জমি চাষাবাদের সুবিধার্থে বাউফল উপজেলায় অর্ধশতাধিক স্লুইস গেট নির্মাণ করা হয়।
বর্তমানে স্লুইস গেট গুলো বেশির ভাগই মাছ চাষিদের দখলে চলে গেছে। এমনকি সংশ্লিষ্ট দপ্তর থেকে দেখ ভাল করার লোকও নেই। উপজেলার নওমালা ইউনিয়নে সরেজমিনে গিয়ে দেখা গেছে স্লুইস গেটের কপাট বন্ধ। খালের দক্ষিন পাশের অংশে কচুরিপানা পরিস্কার করে স্থানীয় জেলে পাড়ার (বেপারী বাড়ি) কিছু লোকজন মাছ চাষ করছেন। খালের উত্তর পাশের অংশ কচুরিপানায় ভরা। নাম প্রকাশ না করার শর্তে স্থানীয় কয়েক ব্যক্তি জানান, স্লুইস গেটেরে কপাট বন্ধ করে মাছ চাষ করার কারণে বর্ষা মৌসুমে ক্ষেতে জলাবদ্ধার সৃষ্টি হয়। পানি নিষ্কাশন বাধাগ্রস্থ হয়। চাষাবাদ বিঘিœত হচ্ছে। কৃষকরা সুফল পাচ্ছে না। এ প্রসঙ্গে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো: মরিুজ্জামান বলেন ,বিভিন্ন এলাকা থেকে অভিযোগ পেয়েছি কৃষকরা মাছ চাষিদের কারনে স্লুইস গেট ব্যবহার করতে পারছে না।
এ ব্যাপারে পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পটুয়াখালী) নির্বাহী প্রকৌশলী খান মোহাম্মদ ওয়ালিউজ্জামান বলেন,‘একসময় স্লুইস গেটগুলো তদারকির জন্য ‘স্লুইস খালাসী’ ছিল। তাদের কাছে স্লুইজ গেটের চাবি থাকতো। তারা প্রয়োজন অনুযায়ি স্লুইস গেটের কপাট খুলতো এবং আটকাতো। ১৯৯৮ সালে খালাসীদের বাদ দেয়ায় স্থানীয়রা তাদেরমত স্লুইস গেট ব্যবহার করছে। প্রভাবশালীদের মধ্যে কেউ কেউ কপাট আটকে মাছ চাষ করছে। যে সব স্লুইস গেট নিয়ে অভিযোগ আসছে সেগুলোতে আমরা তদারকির জন্য স্থানীয় পর্যায়ে একটি কমিটি গঠনের উদ্যোগ নিয়েছি। তাদের মাধ্যমে স্লুইস গেট পরিচালিত হবে।’

দয়া করে নিউজটি শেয়ার করুন..



Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




© All rights reserved © 2017 Dokhinerkhobor.Com
Desing & Developed BY ThemesBazar.Com