রবিবার, ২১ এপ্রিল ২০২৪, ১২:০৩ পূর্বাহ্ন

উপ-সম্পাদক :: দিদার সরদার
প্রধান সম্পাদক :: সমীর কুমার চাকলাদার
প্রকাশক ও সম্পাদক :: কাজী মোঃ জাহাঙ্গীর
যুগ্ম সম্পাদক :: মাসুদ রানা
সহ-সম্পাদক :: এস.এম জুলফিকার
প্রধান নির্বাহী সম্পাদক :: মামুন তালুকদার
নির্বাহী সম্পাদক :: সাইফুল ইসলাম
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক :: আবুল কালাম আজাদ
সংবাদ শিরোনাম :
খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি ও তারেক রহমানের সুস্থতা কামনায় গৌরনদীতে দোয়া ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত গৌরনদীতে এতিমখানা ও মাদ্রাসার দরিদ্র, অসহায় শিক্ষার্থীদের মাঝে ঈদ বস্ত্র বিতরণ ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত বরিশালে বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের কারাবন্ধী ও রাজপথে সাহসী সৈনিকদের সম্মানে ইফতার দোয়া মোনাজাত অনুষ্ঠিত আদালতে মামলা চলমান থাকা অবস্থায়, দখিনের খবর পত্রিকা অফিসের তালা ভেঙে কোটি টাকার লুণ্ঠিত মালামাল বাড়িওয়ালার পাঁচ তলা থেকে উদ্ধার, মামলা নিতে পুলিশের রহস্যজনক ভূমিকা গলাচিপা উপজেলা প্রেসক্লাবের কমিটি গঠন, সভাপতি হাফিজ, সম্পাদক রুবেল চোখের জলে বরিশাল প্রেসক্লাব সভাপতি কাজী বাবুলকে চির বিদায় বিএনপি নেতা জহির উদ্দিন স্বপন কারামুক্ত উচ্চ আদালতে জামিন পেলেন বরিশাল মহানগর বিএনপির মীর জাহিদসহ পাঁচ নেতা তসলিম ও পিপলুর নেতৃত্বে বরিশাল জেলা উত্তর ও দক্ষিণ যুবদলের বরিশাল নগরীতে কালো পতাকা মিছিল হিউম্যান ফর হিউম্যানিটি ইন্টারন্যাশনাল ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে গৌরনদীতে মাদ্রাসা শিক্ষার্থীদের মধ্যে বিনামূল্যে বই বিতরণ
ভোজ্যতেলের দাম কিছুটা কমেছে

ভোজ্যতেলের দাম কিছুটা কমেছে

দখিনের খবর ডেস্ক ॥ অস্বাভাবিক বাড়ার পর ভোজ্যতেলের খোলা সয়াবিন ও পাম অয়েলের দাম কিছুটা কমেছে। সপ্তাহের ব্যবধানে রাজধানীর বিভিন্ন বাজারে খোলা সয়াবিন ও পাম অয়েলের দাম কেজিতে ১০ টাকা পর্যন্ত কমেছে। তবে বোতলের সয়াবিন তেল আগের দামেই বিক্রি হচ্ছে। এদিকে গত কয়েক সপ্তাহের মতো স্বস্তি বিরাজ করছে সবজির দামে। সপ্তাহের ব্যবধানে সবজির দামে খুব একটা হেরফের হয়নি। খুচরা ব্যবসায়ীদের দেয়া তথ্য অনুযায়ী, বাজারে খোলা সয়াবিন তেলের কেজি বিক্রি হচ্ছে ১২০-১২৫ টাকায়, যা গত সপ্তাহে ছিল ১৩০-১৩৫ টাকা। পাম অয়েল বিক্রি হচ্ছে ১১০-১১৫ টাকায়, যা গত সপ্তাহে ছিল ১১৫-১২০ টাকা। অপরদিকে, কোম্পানিভেদে বোতলের পাঁচ লিটার সয়াবিন তেলের মূল্য তালিকা নির্ধারণ করা হয়েছে সর্বোচ্চ ৬৬৫ টাকা। তবে খুচরা পর্যায়ে বোতলের পাঁচ লিটার সয়াবিন তেল ৫৬০-৬০০ টাকা বিক্রি হচ্ছে। সপ্তাহের ব্যবধানে বোতলের সয়াবিন তেলের দামের পরিবর্তন হয়নি। তেলের দমের বিষয়ে রামপুরার ব্যবসায়ী মো. আলামিন বলেন, গত সপ্তাহে এক কেজি খোলা সয়াবিন ১৩০ টাকা বিক্রি করেছি। এখন পাইকারিতে দাম কমায় আমরা ১২০ টাকা কেজি বিক্রি করতে পারছি। সয়াবিনের পাশাপাশি পাম অয়েলের দাম কমেছে। গত সপ্তাহে সুপার পাম অয়েলের কেজি ছিল ১২০ টাকা, এখন তা ১১০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। তবে বোতলের সয়াবিন তেলের দাম কমেনি। মালিবাগ হাজী পাড়ার ব্যবসায়ী মো. আশিক বলেন, সয়াবিন তেলের অস্বাভাবিক দাম বাড়ায় গত সপ্তাহে আমরা পাঁচ লিটারের বোতল কেটে খোলা বিক্রি করছিলাম। কারণ বোতল থেকে খোলা সয়াবিন তেলের দাম বেশি হয়ে গিয়েছিল। এখন খোলা সয়াবিন তেলের দাম কমেছে। তবে বোতলের তেলের দাম বেশি। তিনি আরও বলেন, আমরা পাইকারি বাজারের ওপর নির্ভরশীল। পাইকারি বাজার থেকে কম দামে কিনতে পারলে ক্রেতাদের কাছে কম দামে বিক্রি করি। আর বেশি দামে কিনতে হলে দাম বাড়াতে বাধ্য হয়। গত সপ্তাহে খোলা সয়াবিন ও পাম অয়েলের দাম কেজিতে ১০ টাকা করে কমেছে। তবে আমাদের মতো তেলের দাম আরও কমা উচিত। পাইকারি ভোজ্যতেল ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি মোহাম্মদ গোলাম মাওলা বলেন, সয়াবিন ও পাম অয়েলে তেলের জন্য আমরা আমদানি নির্ভরশীল। বিশ্ববাজারে দাম বাড়লে আমাদের বাজারে দাম বাড়ে। আবার বিশ্ববাজারে দাম কমলে এখানেও দাম কমে যাবে। বিশ্ববাজারে দাম কমায় পাইকারিতে খোলা সয়াবিন তেলের দাম কমেছে। বোতলের সয়াবিন তেলের বিষয়ে তিনি বলেন, বোতলের সয়াবিন তেল কয়েকটি প্রতিষ্ঠান উৎপাদন করে। বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে বৈঠক করে কোম্পানিগুলো বোতলের সয়াবিন তেলের দাম নির্ধারণ করে। সেই দামেই বোতলের সয়াবিন তেল বিক্রি হয়। এদিকে, সবজি বাজার ঘুরে দেখা গেছে, গত সপ্তাহের মতো ভালো মানের পাকা টমেটোর কেজি বিক্রি হচ্ছে ২০-৩০ টাকা, শিম ২০-৪০ টাকা দরে। ফুলকপি ও বাঁধাকপির পিস বিক্রি হচ্ছে ১০-২০ টাকা। এ ছাড়া মুলা ১০-১৫ টাকা, গাজর ৩০-৫০ টাকা, বেগুন ২০-৩০ টাকা, উস্তে ৩০-৪০ টাকা কেজি বিক্রি হচ্ছে। ৪০ টাকার মধ্যে পাওয়া যাচ্ছে বড় লাউ। সবজির পাশাপাশি স্বস্তি দিচ্ছে আলু ও পেঁয়াজের দাম। ভালো মানের নতুন আলুর কেজি পাওয়া যাচ্ছে ২০ টাকার মধ্যে। ৪০ টাকার মধ্যে পাওয়া যাচ্ছে দেশি পেঁয়াজের কেজি। কারওয়ানবাজারের ব্যবসায়ী শিহাব আলী বলেন, বাজারে শীতের সব ধরনের সবজির সরবরাহ ভালো থাকায় দাম কম। বিশেষ করে ভালো মানের দেশি পাকা টমেটো বাজারে চলে এসেছে। এ কারণে অন্যান্য সবজির দামও কিছুটা কমেছে। শীতের সবজির সরবরাহ যতদিন এমন থাকবে, ততদিন দাম বাড়ার সম্ভাবনা কম।

দয়া করে নিউজটি শেয়ার করুন..



Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




© All rights reserved © 2017 Dokhinerkhobor.Com
Desing & Developed BY ThemesBazar.Com