শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ০৫:৫৮ অপরাহ্ন

উপ-সম্পাদক :: দিদার সরদার
প্রধান সম্পাদক :: সমীর কুমার চাকলাদার
প্রকাশক ও সম্পাদক :: কাজী মোঃ জাহাঙ্গীর
যুগ্ম সম্পাদক :: মাসুদ রানা
সহ-সম্পাদক :: এস.এম জুলফিকার
প্রধান নির্বাহী সম্পাদক :: মামুন তালুকদার
নির্বাহী সম্পাদক :: সাইফুল ইসলাম
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক :: আবুল কালাম আজাদ
সংবাদ শিরোনাম :
খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি ও তারেক রহমানের সুস্থতা কামনায় গৌরনদীতে দোয়া ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত গৌরনদীতে এতিমখানা ও মাদ্রাসার দরিদ্র, অসহায় শিক্ষার্থীদের মাঝে ঈদ বস্ত্র বিতরণ ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত বরিশালে বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের কারাবন্ধী ও রাজপথে সাহসী সৈনিকদের সম্মানে ইফতার দোয়া মোনাজাত অনুষ্ঠিত আদালতে মামলা চলমান থাকা অবস্থায়, দখিনের খবর পত্রিকা অফিসের তালা ভেঙে কোটি টাকার লুণ্ঠিত মালামাল বাড়িওয়ালার পাঁচ তলা থেকে উদ্ধার, মামলা নিতে পুলিশের রহস্যজনক ভূমিকা গলাচিপা উপজেলা প্রেসক্লাবের কমিটি গঠন, সভাপতি হাফিজ, সম্পাদক রুবেল চোখের জলে বরিশাল প্রেসক্লাব সভাপতি কাজী বাবুলকে চির বিদায় বিএনপি নেতা জহির উদ্দিন স্বপন কারামুক্ত উচ্চ আদালতে জামিন পেলেন বরিশাল মহানগর বিএনপির মীর জাহিদসহ পাঁচ নেতা তসলিম ও পিপলুর নেতৃত্বে বরিশাল জেলা উত্তর ও দক্ষিণ যুবদলের বরিশাল নগরীতে কালো পতাকা মিছিল হিউম্যান ফর হিউম্যানিটি ইন্টারন্যাশনাল ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে গৌরনদীতে মাদ্রাসা শিক্ষার্থীদের মধ্যে বিনামূল্যে বই বিতরণ
চরে অজ্ঞাত রোগে মারা গেল ৪০ মহিষ

চরে অজ্ঞাত রোগে মারা গেল ৪০ মহিষ

দখিনের খবর ডেস্ক ॥ ভোলার চরফ্যাশন উপজেলা দক্ষিণ আইচা থানার চরমানিকা ইউনিয়নে চর ইসলাম, চর ফারুকীসহ বিভিন্ন চরে অজ্ঞাত রোগে ৪০টি মহিষের মৃত্যু হয়েছে। এখনও আক্রান্ত আছে প্রায় অর্ধশতাধিক। স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, এ চরে প্রায় ১ থেকে দেড় হাজার গবাদিপশু রয়েছে। পশু চিকিৎসক সাঈদ সিকদার জানান, সন্দি, পেট ফুলা, মুখ দিয়ে লালাপড়া ও খাবারে অনীহা দেখা দেওয়ায় ৬ থেকে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ৪০টি মহিষ মারা গেছে। যাদের মহিষ মারা গেছে তারা হলেন- চরমানিকা ইউনিয়নের দক্ষিণ আইচা ৫নং ওয়ার্ডের বারেক হাওলাদারের ১টি, চরমানিকা ৩নং ওয়ার্ডের বাবুল হাওলাদারের ৬টি, মিনাল রায়ের ৮টি, রবি হাজারীর ৩টি, তপন বিশ্বাসের ৪টি, আলমের ৪টি, কাঞ্চন মাতাব্বরের ৪টি, মুনসুর মুন্সির ৮টি, দক্ষিণ চর আইচা ৬নং ওয়ার্ডের বাশু সর্দারের ৩টিসহ মোট ৪০টি মহিষ অজ্ঞাত রোগে মারা গেছে। এরা নদী সিকস্তি পরিবার। মনপুরা ও তজুমদ্দিন এবং চরফ্যাশনের মূল ভূখণ্ড থেকে নদী ভাঙনের শিকার হয়ে নতুন করে বাঁচার জন্য এরা এ চরে আশ্রয় নিয়েছেন। এ আকস্মিক দুর্যোগে তাদের স্বপ্নকে বিলীন করে দিয়েছে। এ ব্যাপারে উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডাক্তার আতিকুর রহমান বলেন, মহিষ মারা যাওয়ার কারণ এখনও আমরা শনাক্ত করতে পারেনি, তবে আমাদের পরীক্ষা-নিরীক্ষার কাজ চলছে।

দয়া করে নিউজটি শেয়ার করুন..



Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




© All rights reserved © 2017 Dokhinerkhobor.Com
Desing & Developed BY ThemesBazar.Com