রবিবার, ২১ এপ্রিল ২০২৪, ০৩:৪৩ অপরাহ্ন

উপ-সম্পাদক :: দিদার সরদার
প্রধান সম্পাদক :: সমীর কুমার চাকলাদার
প্রকাশক ও সম্পাদক :: কাজী মোঃ জাহাঙ্গীর
যুগ্ম সম্পাদক :: মাসুদ রানা
সহ-সম্পাদক :: এস.এম জুলফিকার
প্রধান নির্বাহী সম্পাদক :: মামুন তালুকদার
নির্বাহী সম্পাদক :: সাইফুল ইসলাম
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক :: আবুল কালাম আজাদ
সংবাদ শিরোনাম :
খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি ও তারেক রহমানের সুস্থতা কামনায় গৌরনদীতে দোয়া ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত গৌরনদীতে এতিমখানা ও মাদ্রাসার দরিদ্র, অসহায় শিক্ষার্থীদের মাঝে ঈদ বস্ত্র বিতরণ ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত বরিশালে বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের কারাবন্ধী ও রাজপথে সাহসী সৈনিকদের সম্মানে ইফতার দোয়া মোনাজাত অনুষ্ঠিত আদালতে মামলা চলমান থাকা অবস্থায়, দখিনের খবর পত্রিকা অফিসের তালা ভেঙে কোটি টাকার লুণ্ঠিত মালামাল বাড়িওয়ালার পাঁচ তলা থেকে উদ্ধার, মামলা নিতে পুলিশের রহস্যজনক ভূমিকা গলাচিপা উপজেলা প্রেসক্লাবের কমিটি গঠন, সভাপতি হাফিজ, সম্পাদক রুবেল চোখের জলে বরিশাল প্রেসক্লাব সভাপতি কাজী বাবুলকে চির বিদায় বিএনপি নেতা জহির উদ্দিন স্বপন কারামুক্ত উচ্চ আদালতে জামিন পেলেন বরিশাল মহানগর বিএনপির মীর জাহিদসহ পাঁচ নেতা তসলিম ও পিপলুর নেতৃত্বে বরিশাল জেলা উত্তর ও দক্ষিণ যুবদলের বরিশাল নগরীতে কালো পতাকা মিছিল হিউম্যান ফর হিউম্যানিটি ইন্টারন্যাশনাল ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে গৌরনদীতে মাদ্রাসা শিক্ষার্থীদের মধ্যে বিনামূল্যে বই বিতরণ
বন্ধ্যত্বের চিকিৎসা

বন্ধ্যত্বের চিকিৎসা

বন্ধ্যত্ব জটিল একটি রোগ। স্বামী-স্ত্রী অবাধ সহবাসের পরও যদি স্ত্রী গর্ভধারণে ব্যর্থ হন, তা বন্ধ্যত্ব নামে পরিচিত। গর্ভসঞ্চার হওয়া এবং তা পূর্ণাবস্থা পর্যন্ত ধরে রাখার অক্ষমতাও গর্ভপাত বা মিসক্যারিজের মধ্যে পড়ে। গর্ভধারণের ক্ষমতা বয়সের ওপর নির্ভর করে। নারীরা ২০ থেকে ৩০ বছরের মধ্যে গর্ভবতী হতে পারে। ৩৫ বছর বয়স থেকে গর্ভধারণ ক্ষমতা কমতে থাকে এবং গর্ভ বিপর্যয়ের আশঙ্কা বৃদ্ধি পায়। গর্ভধারণের সমস্যা প্রায় দম্পতির ক্ষেত্রেই ঘটে থাকে (৫০ শতাংশ নারী এবং ৩৫ শতাংশ পুরুষের ক্ষেত্রে দেখা যায়)। স্ত্রীর বয়স ৩৫ বছরের কম হলে এক বছর চেষ্টার পরও যদি তার গর্ভসঞ্চার না হয়, তা হলে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া প্রয়োজন।

রোগটি স্বামী-স্ত্রীর যে কোনো একজন অথবা উভয়ের কারণে হতে পারে। পুরুষ বন্ধ্যত্বের কারণ হলো- বীর্যে প্রয়োজনীয় সংখ্যক শুক্রাণু না থাকা। মৃত শুক্রাণু বা শুক্রবিহীন বীর্য। একটি অ-কোষ বা লুপ্তপ্রায় অ-কোষ অথবা জন্মগতভাবে অ-কোষ না থাকা। বিকৃত শুক্রাণু। শুক্রাণুর জন্য অ-কোষে প্রয়োজনীয় তাপ ও পরিবেশ না থাকা। শুক্র নির্গমনে অক্ষমতা। রক্তে বা শুক্রে অ্যান্টিবডি বেশি থাকা। ভেরিকোসিল হলে। যৌনক্রিয়ার অক্ষমতা। যৌনাঙ্গে যক্ষ্মা, গনোরিয়া। গুটি বসন্তের পরবর্তী কুফল। ধূমপান ও মাদকাসক্তি। দীর্ঘদিন গ্যাস্টিক, আলসারসহ অন্যান্য জটিল রোগের উচ্চক্ষমতাসম্পন্ন অ্যালপ্যাথিক ওষুধ সেবন। বংশগত কারণ ইত্যাদি।

স্ত্রী বন্ধ্যত্বের কারণ হলো- ডিম্বাশয়ের সঠিকভাবে কাজ না করা। জরায়ু আকারে ছোট বা বিকৃত থাকা। মাসিক স্রাবের অনিয়ম। ডিসমেনোরিয়া বা ঋতুশূল। জরায়ু ও ডিম্বকোষে টিউমার। গনোরিয়া ও বংশগত রোগ ইত্যাদি। এ ক্ষেত্রে উভয়ের কিছু পরীক্ষার প্রয়োজন হয়। অভিজ্ঞ হোমিও চিকিৎসকের কাছে চিকিৎসা নিলে এ রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।

দয়া করে নিউজটি শেয়ার করুন..



Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




© All rights reserved © 2017 Dokhinerkhobor.Com
Desing & Developed BY ThemesBazar.Com