বৃহস্পতিবার, ২৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ১২:০৫ অপরাহ্ন

প্রধান পৃষ্ঠপোষকঃ মোহাম্মদ রফিকুল আমীন
উপদেষ্টা সম্পাদকঃ জহির উদ্দিন স্বপন
সম্পাদক মণ্ডলীর সভাপতিঃ এস. সরফুদ্দিন আহমেদ সান্টু
প্রধান সম্পাদকঃ লায়ন এস দিদার সরদার
সম্পাদকঃ কাজী মোঃ জাহাঙ্গীর
যুগ্ম সম্পাদকঃ মাসুদ রানা পলাশ
সহকারী সম্পাদকঃ লায়ন এসএম জুলফিকার
সংবাদ শিরোনাম :
বরিশালে সাংগঠনিক সফরে আসছেন জাতীয় নাগরিক কমিটির কেন্দ্রীয় যুগ্ম সদস্য সচিব ডা: মাহমুদা মিতু দুই দিনের সফরে আজ বরিশাল আসছেন অতিথি গ্রুপ অব কোম্পানির এমডি লায়ন সাইফুল ইসলাম সোহেল  পিরোজপুর ভান্ডারিয়ার যুব মহিলা লীগ নেত্রী জুথি গ্রেফতার গৌরনদীতে তিন দফা দাবি আদায়ে ছাত্রদলের বিক্ষোভ মিছিল উপজেলা প্রশাসনকে ১৫ দিনের আল্টিমেটাম গ্রেনেড হামলার মামলা থেকে তারেক রহমানসহ বিএনপি নেতারা খালাস পাওয়ায় গৌরনদীতে আনন্দ মিছিল বরিশালের বাকেরগঞ্জসহ চারটি থানা এবং উপজেলায় নাগরিক কমিটি গঠন   আওয়ামী লীগ ও শেখ হাসিনা বিহীন বাংলাদেশ শান্তিতে থাকবে, এটা অনেকেরই ভালো লাগেনা-এম. জহির উদ্দিন স্বপন তারেক রহমানের বিজ্ঞ নেতৃত্বের কারণে শেখ হাসিনাকে পালিয়ে যেতে বাধ্য করেছি-এম. জহির উদ্দিন স্বপন গৌরনদীতে দৈনিক যুগান্তরের বিরুদ্ধে বিড়ি শ্রমিক ও ব্যবসায়ীদের প্রতিবাদ ও বিক্ষোভ মিছিল দুষ্টামিটাও ছিল যেমন স্পর্শকাতর, খেসারাতটাও দিতে হল তেমনি ভয়ঙ্কর
‘কাবা মসজিদের আদলেই হতে পারে অযোধ্যার মসজিদ’

‘কাবা মসজিদের আদলেই হতে পারে অযোধ্যার মসজিদ’

অযোধ্যার মসজিদ তৈরির বিষয়ে অবশেষে মুখ খুলেছেন মসজিদ তৈরির দায়িত্বে থাকা ইন্দো-ইসলামিক কালাচারাল ফাউন্ডেশন ট্রাস্টের সম্পাদক ও মুখপাত্র আতাহার হুসেন। গতকাল রোববার তিনি বলেছেন, মক্কার বিখ্যাত কাবা মসজিদের আদলেই তৈরি হতে পারে এই মসজিদ।

এক সাক্ষাৎকারে আতাহার হুসেন বলেন, ‘১৫ হাজার বর্গফুট জায়গা নিয়ে গড়ে উঠবে এই মসজিদ। বাবরি মসজিদের আয়তনও এমনটাই ছিল। তবে বাবরির থেকে একেবারে আলাদা আদলে তৈরি হবে মসজিদটি। এটি কাবা মসজিদের মতো চৌকো গড়নের হতে পারে।’

তবে ট্রাস্টের পক্ষ থেকে স্পষ্ট জানানো হয়েছে, এখনো পুরোটাই আলোচনার স্তরে আছে। কাবা মসজিদে যেমন কোনো গোল মাথা বা গম্বুজ নেই, তেমনই হতে পারে অযোধ্যার মসজিদও। এ বিষয়ে স্থপতিবিদকেই সম্পূর্ণ স্বাধীনতা দেওয়া হয়েছে।

ভারতের সংবাদমাধ্যম সংবাদ প্রতিদিনের খবরে বলা হয়েছে, সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশের পরেই অযোধ্যায় নতুন মসজিদ গড়ে তোলার জন্য ইন্দো-ইসলামিক কালাচারাল ফাউন্ডেশন ট্রাস্ট গঠন করে উত্তরপ্রদেশ সুন্নি সেন্ট্রাল ওয়াকফ বোর্ড। এরপর থেকেই রাম মন্দিরের জায়গা থেকে প্রায় ২৫ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত ধন্নিপুরে একটি মসজিদ তৈরি পরিকল্পনা শুরু হয়।

বর্তমানে ওই জায়গায় থাকা সরকারি ফার্মে চাষের জমির পাশাপাশি একটি দরগাও রয়েছে। সেখানেই ১৫ হাজার বর্গফুটের একটি মসজিদ তৈরির প্রস্তুতি চলছে।

মসজিদের নামকরণের বিষয়ে আতাহার হুসেন বলেন, ‘এই মসজিদটি বাবরির নামে হবে না। এমনকি অন্য কোন রাজা-মহারাজের নামেও হবে না। আমি ব্যক্তিগতভাবে চাই, একে ধন্নিপুরের মসজিদ বলেই চিনুক সকলে।’

ইতিমধ্যে ট্রাস্টের তরফে একটি অনলাইন পোর্টালও খোলা হয়েছে। তার মাধ্যমে মসজিদ ও মিউজিয়ামের জন্য অর্থ দান করতে পারেন যে কেউ। তবে সেটি এখনো সম্পূর্ণ হয়নি। আশা করা হচ্ছে, খুব শিগগিরই সেটি চালু হয়ে যাবে।

দয়া করে নিউজটি শেয়ার করুন..



Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




© All rights reserved © 2017-2024 Dokhinerkhobor.Com
Desing & Developed BY ThemesBazar.Com