সোমবার, ২৪ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ০৭:৫৪ পূর্বাহ্ন

প্রধান পৃষ্ঠপোষকঃ মোহাম্মদ রফিকুল আমীন
উপদেষ্টা সম্পাদকঃ জহির উদ্দিন স্বপন
সম্পাদক মণ্ডলীর সভাপতিঃ এস. সরফুদ্দিন আহমেদ সান্টু
প্রধান সম্পাদকঃ লায়ন এস দিদার সরদার
সম্পাদকঃ কাজী মোঃ জাহাঙ্গীর
যুগ্ম সম্পাদকঃ মাসুদ রানা পলাশ
সহকারী সম্পাদকঃ লায়ন এসএম জুলফিকার
সংবাদ শিরোনাম :
বরিশালে সাংগঠনিক সফরে আসছেন জাতীয় নাগরিক কমিটির কেন্দ্রীয় যুগ্ম সদস্য সচিব ডা: মাহমুদা মিতু দুই দিনের সফরে আজ বরিশাল আসছেন অতিথি গ্রুপ অব কোম্পানির এমডি লায়ন সাইফুল ইসলাম সোহেল  পিরোজপুর ভান্ডারিয়ার যুব মহিলা লীগ নেত্রী জুথি গ্রেফতার গৌরনদীতে তিন দফা দাবি আদায়ে ছাত্রদলের বিক্ষোভ মিছিল উপজেলা প্রশাসনকে ১৫ দিনের আল্টিমেটাম গ্রেনেড হামলার মামলা থেকে তারেক রহমানসহ বিএনপি নেতারা খালাস পাওয়ায় গৌরনদীতে আনন্দ মিছিল বরিশালের বাকেরগঞ্জসহ চারটি থানা এবং উপজেলায় নাগরিক কমিটি গঠন   আওয়ামী লীগ ও শেখ হাসিনা বিহীন বাংলাদেশ শান্তিতে থাকবে, এটা অনেকেরই ভালো লাগেনা-এম. জহির উদ্দিন স্বপন তারেক রহমানের বিজ্ঞ নেতৃত্বের কারণে শেখ হাসিনাকে পালিয়ে যেতে বাধ্য করেছি-এম. জহির উদ্দিন স্বপন গৌরনদীতে দৈনিক যুগান্তরের বিরুদ্ধে বিড়ি শ্রমিক ও ব্যবসায়ীদের প্রতিবাদ ও বিক্ষোভ মিছিল দুষ্টামিটাও ছিল যেমন স্পর্শকাতর, খেসারাতটাও দিতে হল তেমনি ভয়ঙ্কর
৪ মাস কারাভোগ করে ফিরলেন তাবলিগের ১৭ কর্মী

৪ মাস কারাভোগ করে ফিরলেন তাবলিগের ১৭ কর্মী

চার মাস কারাভোগের পর তাবলিগ জামায়াতের আট নারীসহ ১৭ সদস্যকে বেনাপোল দিয়ে বাংলাদেশের কাছে হস্তান্তর করেছে ভারতীয় ইমিগ্রেশন।

গতকাল রোববার রাত সাড়ে ১১টার দিকে ভারতের পেট্রাপোল ইমিগ্রেশন পুলিশ তাদের বেনাপোল চেকপোস্ট ইমিগ্রেশন পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে। তাদের যশোরের ঝিকরগাছার গাজীর দরগাহের প্রাতিষ্ঠানিক কোয়ারেন্টিনে রাখা হয়েছে। তারা ঢাকার মিরপুরসহ দেশের বিভিন্ন জেলার বাসিন্দা।

বেনাপোল চেকপোস্ট ইমিগ্রেশন পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মহাসিন খান বলেন, ‘ভারতে আটক তাবলিগ জামায়াতের আট নারীসহ ১৭ জনকে ভারতীয় ইমিগ্রেশন হস্তান্তর করেছে।’

সংশ্লিষ্টরা জানান, চলতি বছরের ফেব্রুয়ারিতে দেশের বিভিন্ন এলাকা থেকে ২৬৫ জন তাবলিগ জামায়াত কর্মী বৈধভাবে ভারতে যান। লকডাউনের কারণে তাবলিগ কর্মীরা সেখানেই অবস্থান করছিলেন। ওই সময়ই তাদের বিরুদ্ধে করোনা সংক্রমণ ছড়ানোর অভিযোগ আসে। পরে দেশটির পুলিশ তাদের আটক করে হরিয়ানা জেলখানায় পাঠায়। সেখানকার আদালত তাদের চার মাস সাজা দেয়। সাজার মেয়াদ শেষ হওয়ার পর দুই দেশের মধ্যে সরকারিভাবে যোগাযোগের পর তাদের দেশে ফিরিয়ে আনা হয়।

বেনাপোল চেকপোস্ট ইমিগ্রেশনের স্বাস্থ্য বিভাগের মেডিকেল অফিসার আশরাফুজ্জামান বলেন, ‘ফেরত আসা সকলের প্রাথমিকভাবে শারীরিক পরীক্ষা করা হয়েছে। যেহেতু তারা দীর্ঘদিন ভারতের বিভিন্ন অঞ্চলে গণজামায়াতের মধ্যে এবং চার মাস জেল হাজতে ছিলেন, তাই তাদের শরীরে করোনাভাইরাস আছে কি না তা নিশ্চিত হওয়ার জন্য সরকারি তত্ত্বাবধানে ১৪ দিনের জন্য প্রাতিষ্ঠানিক কোয়ারেন্টিনে রাখা হয়েছে।’

দয়া করে নিউজটি শেয়ার করুন..



Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




© All rights reserved © 2017-2024 Dokhinerkhobor.Com
Desing & Developed BY ThemesBazar.Com