বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪, ০৫:৪৮ অপরাহ্ন

উপ-সম্পাদক :: দিদার সরদার
প্রধান সম্পাদক :: সমীর কুমার চাকলাদার
প্রকাশক ও সম্পাদক :: কাজী মোঃ জাহাঙ্গীর
যুগ্ম সম্পাদক :: মাসুদ রানা
সহ-সম্পাদক :: এস.এম জুলফিকার
প্রধান নির্বাহী সম্পাদক :: মামুন তালুকদার
নির্বাহী সম্পাদক :: সাইফুল ইসলাম
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক :: আবুল কালাম আজাদ
সংবাদ শিরোনাম :
তারেক রহমানের বিজ্ঞ নেতৃত্বের কারণে শেখ হাসিনাকে পালিয়ে যেতে বাধ্য করেছি-এম. জহির উদ্দিন স্বপন গৌরনদীতে দৈনিক যুগান্তরের বিরুদ্ধে বিড়ি শ্রমিক ও ব্যবসায়ীদের প্রতিবাদ ও বিক্ষোভ মিছিল দুষ্টামিটাও ছিল যেমন স্পর্শকাতর, খেসারাতটাও দিতে হল তেমনি ভয়ঙ্কর বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী সাংস্কৃতিক দলের ৫ সদস্যের বরিশাল মহানগরে আহ্বায়ক কমিটি গঠন গৌরনদীতে ইউএনওর নেতৃত্বে স্বেচ্ছাশ্রমে খালের কুচুরিপানা ও ময়লা পরিস্কার করল বৈষম্য বিরোধী ছাত্ররা বর্নাঢ্য র‌্যালি ও আলোচনা সভার মধ্যদিয়ে গৌরনদীতে জাতীয় সমবায় দিবস পালিত আমাদের নেতা তারেক রহমান একটি সাম্যের বাংলাদেশ গড়তে চান-জহির উদ্দিন স্বপন মেয়র হারিছ গ্রেপ্তারের খবরে গৌরনদীতে সাধারন মানুষের উল্লাস ফাঁসির দাবিতে বিএনপির বিক্ষাভ মিছিল গৌরনদীতে এইচপিভি টিকা দান ক্যাম্পেইনের শুভ উদ্বোধন কাশিপুরের ড্রেজার ব্যবসায়ী সুমনের অপকর্মে কেউ খুন হলে দায় নেবে না বিএনপি
ভোলার ইলিশা-রাজাপুর শহর রক্ষা বাঁধে আবারও ধ্বসের আশঙ্কা

ভোলার ইলিশা-রাজাপুর শহর রক্ষা বাঁধে আবারও ধ্বসের আশঙ্কা

ভাঙনে ছোট হয়ে আসছে ভোলা
ভোলা প্রতিবেদক ॥ ভোলার ইলিশা-রাজাপুর শহর রক্ষা বাঁধ প্রকল্পের দুইশো মিটার ব্লক মেঘনার বুকে বিলীন হওয়ার পর তা পূর্ণ সংস্কার চলাবস্থায় আবারও ব্লক ধ্বসের আশঙ্কা দেখা দিয়েছে ইলিশা-রাজাপুরের ৭ ও ১৮নং চ্যানেলসহ বেশ কয়েকটি চ্যানেলে।
পানি উন্নয়ন বোর্ড বলছে, ভাঙনে ক্রোমশ ছোট হয়ে আসছে ভোলা জেলা। আর ব্লক ও জিওব্যাগ ফেললেও হুমকির মুখে শহর রক্ষা বাঁধসহ অন্যান্য প্রকল্প। ভোলার নদী তীরের সংরক্ষণ প্রকল্পগুলো ৩৪০ কোটি টাকার। ইলিশা-রাজাপুর প্রকল্প এলাকার দুইশো কিলোমিটার ব্লক এরই মধ্যে মেঘনা নদীতে ধ্বসে পড়লে তা পূর্ণ সংস্কারের উদ্যোগ নেয় জেলা পানি উন্নয়ন বোর্ড। পানি উন্নয়ন বোর্ড বলছে, মেঘনা ও তেঁতুলিয়া নদীর ভাঙনে সাড়ে ৩ হাজার বর্গ কিলোমিটারের আয়তন ভোলা ক্রমশো ছোট হয়ে আসছে। দীর্ঘ আন্দোলন আর দেন-দরবারের পর ভাঙন রোধে ৬ হাজার কোটি টাকার ৭ মেগাওয়াট প্রকল্প নেওয়া হয়েছে। যেকোনো সময় অতি জোয়ারে মূল বেড়িবাঁধ ভেঙে প্লাবিত হতে পারে বেড়িবাঁধের পাশে থাকা অর্ধশত গ্রাম। পানি উন্নয়ন বোর্ডের কর্মকর্তারা আরো জানান, ভোলার ৩৭৬ কিলোমিটার নদী তীরের বিভিন্ন স্থানে ১১২ কিলোমিটার অতি ঝুঁকিপূর্ণ ও ভাঙন প্রবণ। সংকট নিরসনে বিশেষজ্ঞ দল কাজ করছে। শীঘ্রই ধ্বসে যাওয়া বাঁধ সংস্কার সম্ভব হবে। জেলা পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মাহামুদ হাসান জানান, এরই মধ্যে ৭ ভাগ এলাকায় ভাঙন বন্ধ হয়েছে। ২০২২ সালের মধ্যে শতভাগ ভাঙন রোধ সম্ভব হবে। তবে তীব্র জোয়ারের ফলে ব্লকের নিচে থাকা মাটি ধেয়ে চলে যাচ্ছে বলে এ আশঙ্কা দেখা দিয়েছে বলেও জানান তিনি।

দয়া করে নিউজটি শেয়ার করুন..



Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




© All rights reserved © 2017 Dokhinerkhobor.Com
Desing & Developed BY ThemesBazar.Com