রবিবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৯:৫৫ পূর্বাহ্ন

উপ-সম্পাদক :: দিদার সরদার
প্রধান সম্পাদক :: সমীর কুমার চাকলাদার
প্রকাশক ও সম্পাদক :: কাজী মোঃ জাহাঙ্গীর
যুগ্ম সম্পাদক :: মাসুদ রানা
সহ-সম্পাদক :: এস.এম জুলফিকার
প্রধান নির্বাহী সম্পাদক :: মামুন তালুকদার
নির্বাহী সম্পাদক :: সাইফুল ইসলাম
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক :: আবুল কালাম আজাদ
সংবাদ শিরোনাম :
দুই দিনের সফরে আজ বরিশাল আসছেন অতিথি গ্রুপ অব কোম্পানির এমডি লায়ন সাইফুল ইসলাম সোহেল  পিরোজপুর ভান্ডারিয়ার যুব মহিলা লীগ নেত্রী জুথি গ্রেফতার গৌরনদীতে তিন দফা দাবি আদায়ে ছাত্রদলের বিক্ষোভ মিছিল উপজেলা প্রশাসনকে ১৫ দিনের আল্টিমেটাম গ্রেনেড হামলার মামলা থেকে তারেক রহমানসহ বিএনপি নেতারা খালাস পাওয়ায় গৌরনদীতে আনন্দ মিছিল বরিশালের বাকেরগঞ্জসহ চারটি থানা এবং উপজেলায় নাগরিক কমিটি গঠন   আওয়ামী লীগ ও শেখ হাসিনা বিহীন বাংলাদেশ শান্তিতে থাকবে, এটা অনেকেরই ভালো লাগেনা-এম. জহির উদ্দিন স্বপন তারেক রহমানের বিজ্ঞ নেতৃত্বের কারণে শেখ হাসিনাকে পালিয়ে যেতে বাধ্য করেছি-এম. জহির উদ্দিন স্বপন গৌরনদীতে দৈনিক যুগান্তরের বিরুদ্ধে বিড়ি শ্রমিক ও ব্যবসায়ীদের প্রতিবাদ ও বিক্ষোভ মিছিল দুষ্টামিটাও ছিল যেমন স্পর্শকাতর, খেসারাতটাও দিতে হল তেমনি ভয়ঙ্কর বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী সাংস্কৃতিক দলের ৫ সদস্যের বরিশাল মহানগরে আহ্বায়ক কমিটি গঠন
স্কুলের কার্যদিবসের ভিত্তিতে তৈরি হচ্ছে তিন স্তরের সিলেবাস

স্কুলের কার্যদিবসের ভিত্তিতে তৈরি হচ্ছে তিন স্তরের সিলেবাস

একাধিক বিকল্প চিন্তা মাথায় রেখেই এবার প্রস্তুত করা হচ্ছে প্রাথমিক ও মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের পাঠ্যসূচির সিলেবাস। স্কুল কবে নাগাদ খুলতে পারে মূলত তার ভিত্তিতেই নির্ধারণ করা হচ্ছে সিলেবাস। এ জন্য প্রতিটি শ্রেণীর পাঠ্যসূচি নিয়ে কাজ করছে সিলেবাস-সংক্রান্ত পৃথক পৃথক উপকমিটি। জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড (এনসিটিবি) এবং জাতীয় প্রাথমিক শিক্ষা একাডেমি (নেপ) সংশোধিত সিলেবাস প্রস্তুতের কাজ ইতোমধ্যে শুরু করেছে।

সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, পাঠ্যসূচি কাটছাঁট করে ষষ্ঠ থেকে অষ্টম শ্রেণীর সংক্ষিপ্ত পাঠ্যসূচি প্রণয়ন করছে জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড (এনসিটিবি) এবং প্রাথমিকের পাঠ্যসূচি করছে জাতীয় প্রাথমিক শিক্ষা একাডেমি (নেপ)। দু’টি সংস্থাই জানিয়েছে, শিগগির এই পাঠ্যসূচি শিক্ষা এবং প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ে জমা দেয়া হবে। পরবর্তী চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবে মন্ত্রণালয়।

পাঠ্যসূচি ও সিলেবাস প্রণয়ণসংক্রান্ত কমিটির কর্মকর্তাদের সাথে কথা বলে জানা গেছে, করোনার কারণে বন্ধ থাকা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান সেপ্টেম্বরে খুললে তুলনামূলক একটু বড় আকারের পাঠ্যসূচি হবে। এ ক্ষেত্রে ১৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত ক্লাসের জন্য ৭০ থেকে ৭৩ কার্যদিবস পাওয়া যাবে। আর অক্টোবরে খুললে আরেকটু সংক্ষিপ্ত পাঠ্যসূচি হবে। এই সময়ে ৫০ কার্যদিবসে ক্লাস করা যাবে। আর যদি স্কুলগুলো নভেম্বরে খোলে একেবারেই সংক্ষিপ্ত পাঠ্যসূচি হবে। তখন ক্লাসের জন্য ৩০ কার্যদিবস পাওয়া যাবে। আবার যদি সেপ্টেম্বর থেকে নভেম্বরের মধ্যেও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলে, তাহলে বিভিন্ন বিষয়বস্তু বাদ দিয়ে সংক্ষিপ্ত পাঠ্যসূচিতে (সিলেবাস) এ বছরের পড়াশোনা শেষ করার চিন্তাভাবনা করছে সরকার। এ জন্য প্রাথমিক থেকে অষ্টম শ্রেণী পর্যন্ত তিন ধরনের বিকল্প পাঠ্যসূচি প্রণয়ন করা হচ্ছে। আর পরীক্ষার বিষয়ে বিভিন্ন ধরনের প্রস্তাব আলোচনায় থাকলেও তা কবে এবং কিভাবে হবে, নাকি পরীক্ষা হবে না, সে বিষয়ে এখনো চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হয়নি।

এ বিষয়ে এনসিটিবির চেয়ারম্যান নারায়ণ চন্দ্র সাহা জানান, স্কুল কবে খুলবে এবং কতটুকু বিষয়ের ওপর পরীক্ষা নেয়া যাবে সেটি নির্ধারণ করতেই একাধিক কমিটি কাজ করছে। ইতোমধ্যে কাজের অগ্রগতিও অনেক দূর এগিয়েছে। তবে প্রতিটি কমিটিই তাদের চূড়ান্ত সিদ্ধান্তগুলো লিখিত আকারে মন্ত্রণালয়ে পাঠাবে। কমিটিগুলোর প্রস্তাবিত পাঠ্যসূচি এবং স্কুলের কার্যদিবসের ওপর ভিত্তি করেই এ বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবে মন্ত্রণালয়।

এ দিকে প্রথম থেকে অষ্টম শ্রেণী পর্যন্ত সব ক্লাসের পাঠ্যসূচিতে পরিবর্তন আনা হলেও নবম এবং দশম শ্রেণীতে বড় ধরনের কোনো পরিবর্তন না আনার ইঙ্গিত দিয়েছেন এনসিটিবির এক কর্মকর্তা। এই কর্মকর্তা জানান, নবম ও দশম শ্রেণীর বই একই। ফলে নবম শ্রেণীতে সব পাঠ্যসূচি শেষ না হলেও দশম শ্রেণীতে গিয়ে তা শেষ করার সুযোগ আছে। আর এই স্তরটি শেষ করে একেবারে নতুন আরেকটি স্তরে (উচ্চ মাধ্যমিক) যায় শিক্ষার্থীরা। তাই এখানে হঠাৎ করেই পাঠ্যসূচি কমিয়ে দিলে সমস্যা হওয়ার আশঙ্কা আছে। একই কারণ উচ্চ মাধ্যমিকেও। তাই তারা কেবল অষ্টম শ্রেণী পর্যন্ত পাঠ্যসূচি সংক্ষিপ্ত করছেন।

প্রাথমিক স্তরের পাঠ্যসূচির বিষয়ে কাজ করছে ময়মনসিংহে অবস্থিত নেপ। সংস্থাটির মহাপরিচালক মো: শাহ আলম বলেন, স্কুল খোলার ওপরেই নির্ভর করছে সিলেবাস কতটুকু কাটছাঁট হবে। কেননা স্কুলের শিক্ষার্থীদের কত দিন ক্লাস করার সুযোগ হবে তার ওপর মূলত নির্ভর করছে সিলেবাস। তাই আমরা একাধিক বিকল্প মাথায় নিয়েই কাজ করছি। বিশেষ করে তিনটি বিকল্প পাঠ্যসূচি প্রণয়ন করা হয়েছে। সেপ্টেম্বরে খুললে কমবেশি ৮০ শতাংশের মতো পাঠ্যসূচি শেষ করা সম্ভব। আর পয়লা অক্টোবর খুললে ৭০ শতাংশের মতো এবং নভেম্বরে খুললে ৬০ শতাংশের মতো পাঠ্যসূচি শেষ করা যেতে পারে। আগামী সপ্তাহের মধ্যেই প্রস্তাবিত এই তিন ধরনের পাঠ্যসূচি প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হবে।

দয়া করে নিউজটি শেয়ার করুন..



One response to “স্কুলের কার্যদিবসের ভিত্তিতে তৈরি হচ্ছে তিন স্তরের সিলেবাস”

  1. Nomos 251 says:

    Love this watch!

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




© All rights reserved © 2017 Dokhinerkhobor.Com
Desing & Developed BY ThemesBazar.Com