বুধবার, ০৪ Jun ২০২৫, ০৭:০৪ অপরাহ্ন

প্রধান পৃষ্ঠপোষকঃ মোহাম্মদ রফিকুল আমীন
উপদেষ্টা সম্পাদকঃ জহির উদ্দিন স্বপন
সম্পাদক মণ্ডলীর সভাপতিঃ এস. সরফুদ্দিন আহমেদ সান্টু
প্রধান সম্পাদকঃ লায়ন এস দিদার সরদার
সম্পাদকঃ কাজী মোঃ জাহাঙ্গীর
যুগ্ম সম্পাদকঃ মাসুদ রানা পলাশ
সহকারী সম্পাদকঃ লায়ন এসএম জুলফিকার
সংবাদ শিরোনাম :
সংবাদ সম্মেলন করে কয়েকটি স্থানীয় পত্রিকা ও অনলাইন নিউজ পোর্টালের বিরুধ্যে মিথ্যা সংবাদ প্রকাশের অভিযোগ আনলেন গৌরনদীর বিএনপি নেতা সজল সরকার স্বানাপ সিন্ডিকেটে বন্ধি জাতীয় হৃদরোগ হাসপাতাল গৌরনদীতে বিএনপি’র গণঅবস্থান কর্মসূচি পালিত কোন অন্যায়কে প্রশ্রয় দেননি বলেই বেগম জিয়া ‘একজন আপোষহীন নেত্রী’-আবু নাসের মো: রহমাতুল্লাহ আন্তর্জাতিক সাংবাদিক আইনি প্রতিকার ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে এক জাঁকজমকপূর্ণ ইফতার দোয়া মাহফিল রাজনৈতিক ও সামাজিক কর্মকান্ডে প্রশংসিত বরিশাল উত্তর জেলা নারী নেত্রী বাহাদুর সাজেদা বরিশালে সাংগঠনিক সফরে আসছেন জাতীয় নাগরিক কমিটির কেন্দ্রীয় যুগ্ম সদস্য সচিব ডা: মাহমুদা মিতু দুই দিনের সফরে আজ বরিশাল আসছেন অতিথি গ্রুপ অব কোম্পানির এমডি লায়ন সাইফুল ইসলাম সোহেল  পিরোজপুর ভান্ডারিয়ার যুব মহিলা লীগ নেত্রী জুথি গ্রেফতার গৌরনদীতে তিন দফা দাবি আদায়ে ছাত্রদলের বিক্ষোভ মিছিল উপজেলা প্রশাসনকে ১৫ দিনের আল্টিমেটাম
ভোলায় বেড়িবাঁধ ভেঙে লোকালয়ে পানি, প্লাবিত অর্ধশত গ্রাম

ভোলায় বেড়িবাঁধ ভেঙে লোকালয়ে পানি, প্লাবিত অর্ধশত গ্রাম

মেঘনার পানি বিপদসীমার ১১৪ সেন্টিমিটার উপর দিয়ে প্রবাহিত
ভোলা প্রতিবেদক ॥ এখনো নিস্তব্ধ হয়নি ভোলার মেঘনা ও তেঁতুলিয়া নদী। বৈরী আবহাওয়ার কারণে বৃহস্পতিবারও উত্তাল ছিল ভোলার মেঘনা ও তেঁতুলিয়া নদ-নদী। জেলা পানি উন্নয়ন বোর্ড জানিয়েছে, বৃহস্পতিবার মেঘনার পানি বিপদসীমার ১১৪ সেন্টিমিটার উপর দিয়ে প্রবাহিত হয়েছে। প্রবল জোয়ারের চাপে ভোলায় বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধ ভেঙে গেছে। এতে প্লাবিত হয়েছে বেশ কয়েকটি এলাকা। বৃহস্পতিবার (২০ আগষ্ট) দুপুরে সদর উপজেলার ২নং ইলিশা ইউনিয়নের মুরাদসফিল্লাহ পয়েন্ট (রামদাসপুর কান্দি) এলাকায় ১৫ মিটার এলাকা জুড়ে বাঁধ ভেঙে যায়। পানিতে তলিয়ে গেছে পুকুর, ফসলি জমি, মাছের ঘেরসহ বিভিন্ন স্থাপনা। পানিবন্দি হয়ে পড়েছে অর্ধশত গ্রামের কয়েক হাজার মানুষ। ঝুঁকিপূর্ণ রয়েছে সোনাডগী ও রাজাপুর ইউনিয়ন বেড়িবাঁধ। ভোলা পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী হাসানুজ্জামান জানান, জোয়ারের চাপ কমে গেলে পুনরায় বাঁধ মেরামতের কাজ শুরু হবে। এখন কিছুই করার নেই। এদিকে বাঁধ ভেঙে লোকালয়ে পানি ঢুকে পড়ায় আতঙ্কিত হয়ে পড়েছে নদী-তীরবর্তী মানুষ। অনেকেই আশ্রয় নিয়েছেন উঁচু স্থানে। জেলা পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী হাসানুজ্জামান জানান, বৃহস্পতিবার মেঘনার পানি বিপদসীমার ১১৪ সেন্টিমিটার উপর দিয়ে প্রবাহিত হয়েছে। রামদাসপুর কান্দি এলাকায় একটি বেড়িবাঁধ ভেঙে লোকালয়ে পানি ঢুকেছে। সোনাডগী ও রাজাপুর ইউনিয়নের আরও দুইটি বেড়িবাঁধ ঝুঁকিপূর্ণ রয়েছে। এখন কোনো ব্যবস্থা ই নেওয়া সম্ভব নয়। তবে পানির চাপ কমলে ভাঙা বেড়িবাঁধ মেরামত ও ঝুঁকিপূর্ণ বেড়িবাঁধ পুনঃসংস্কার করা হবে বলে জানান তিনি।

দয়া করে নিউজটি শেয়ার করুন..



Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




© All rights reserved © 2017-2024 Dokhinerkhobor.Com
Desing & Developed BY ThemesBazar.Com