বৃহস্পতিবার, ৩১ অক্টোবর ২০২৪, ০৮:০৫ পূর্বাহ্ন

উপ-সম্পাদক :: দিদার সরদার
প্রধান সম্পাদক :: সমীর কুমার চাকলাদার
প্রকাশক ও সম্পাদক :: কাজী মোঃ জাহাঙ্গীর
যুগ্ম সম্পাদক :: মাসুদ রানা
সহ-সম্পাদক :: এস.এম জুলফিকার
প্রধান নির্বাহী সম্পাদক :: মামুন তালুকদার
নির্বাহী সম্পাদক :: সাইফুল ইসলাম
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক :: আবুল কালাম আজাদ
সংবাদ শিরোনাম :
মেয়র হারিছ গ্রেপ্তারের খবরে গৌরনদীতে সাধারন মানুষের উল্লাস ফাঁসির দাবিতে বিএনপির বিক্ষাভ মিছিল গৌরনদীতে এইচপিভি টিকা দান ক্যাম্পেইনের শুভ উদ্বোধন কাশিপুরের ড্রেজার ব্যবসায়ী সুমনের অপকর্মে কেউ খুন হলে দায় নেবে না বিএনপি এতিম শিশুর অধিকার নিশ্চিতে দ্বারে দ্বারে ঘুরে বেড়াচ্ছেন বিধবা মা প্রতারণা ও জালিয়াতি করেও ধরা ছোঁয়ার বাইরে যশোরের প্রতারক মিঠু স্কুল কলেজের আধুনিক শিক্ষার ন্যায় মাদ্রাসা শিক্ষাকেও কর্মমূখী শিক্ষায় রুপান্তর করতে হবে-এম. জহির উদ্দিন স্বপন বিসিসিআই’র রেজিস্ট্রার খাতা ছিনতাইয়ের সময় গণধোলাইর শিকার হলেন শেখ রহিম আগৈলঝাড়ায় বিএনপি’র বর্ধিত সভা অনুষ্ঠিত আগৈলঝাড়ায় মন্দির ভিত্তিক স্বেচ্ছাসেবক কমিটি গঠন করে মন্দিরের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে-জহির উদ্দিন স্বপন দেশ চলবে সংবিধান অনুযায়ী ইচ্ছা অনিচ্ছায় পরিবর্তন হতে পারবে না–খালেদা জিয়ার উপদেষ্টা এম জহির উদ্দিন স্বপন
উত্তাল আন্দোলনে এই সরকার ভেসে যাবে : ফখরুল

উত্তাল আন্দোলনে এই সরকার ভেসে যাবে : ফখরুল

দখিনের খবর ডেস্ক ॥ বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর দলীয় নেতাকর্মীদের উদ্দেশে বলেছেন, সরকার পতনের আন্দোলন শুরুর আগে অতিদ্রুত দলের মধ্যকার বিভেদ-গ্রুপিং দূর করতে হবে। আমাদের ঘুরে দাঁড়াতে হবে। দুর্ভাগ্য আমরা যখন দল করি তখন শুধু গ্রুপিং করি। আমার লোক কে, আমার লোক কে, সেটা খুঁজি। ওটা খোঁজা যাবে না। আপনাকে জিয়াউর রহমানের লোক খুঁজতে হবে। খালেদা জিয়ার লোক খুঁজতে হবে। এটা যদি না করতে পারেন, তাহলে আমাদের কোনো ভবিষ্যৎ নেই। গতকাল শনিবার দুপুরে জিয়াউর রহমানের ৪০তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে এক ভার্চুয়াল আলোচনাসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। ফখরুল বলেন, আওয়ামী লীগ সব সময়ে চেষ্টা করবে আমাদের বিপথে নিতে। আওয়ামী লীগ কী করছে-করুক। জনগণের কাছে তাদের অন্যায় টিকে থাকতে পারবে না। জনগণের উত্তাল আন্দোলনের মধ্য দিয়ে তারা ভেসে যাবে ও জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠা হবে। তিনি বলেন, আসুন অতিদ্রুত আমরা নিজেদের পুরোপুরি সংগঠিত করে ফেলি। নিজেদের ভুল বোঝাবুঝি, বিভেদগুলো দূর করি। একত্রিত হয়ে, ঐক্যবদ্ধ হয়ে জনগণকে একত্রিত করে আমরা এ যে দানব আমাদের বুকের ওপর চেপে বসেছে তাকে সরিয়ে সত্যিকার অর্থেই একটি নিরপেক্ষ সরকার ও নিরপেক্ষ নির্বাচন কমিশনের অধীনে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনে মধ্য দিয়ে জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠা করি। তিনি আরো বলেন, আওয়ামী লীগ যে বার বার স্বাধীনতার চেতনার কথা বলে, চেতনাটা কী ছিল। চেতনা ছিল একটি গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র, চেতনা ছিল একটা মুক্ত সমাজ। একটা শোষণহীন সমাজ, অসাম্প্রদায়িক সমাজ। একটা সুন্দর, সুষ্ঠু, রাষ্ট্র গড়ে উঠবে। কিন্তু আওয়ামী লীগ সেটা না করে বিভাজনের রাজনীতি শুরু করলো। তারা বলতে শুরু করলো এক নেতার এক দেশ, বঙ্গবন্ধুর বাংলাদেশ। এতে জাতি বিভক্ত হয়ে গেল। এ সময় গাজীপুর জেলা বিএনপির আহ্বায়ক ও কেন্দ্রীয় বিএনপির ঢাকা বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক ফজলুল হক মিলনের সভাপতিত্বে ও বিএনপির সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক শহীদুল ইসলাম বাবুলের সঞ্চালনায় সভায় আরো বক্তব্য রাখেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ডাকসুর সাবেক ভিপি আমান উল্লাহ আমান, সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক আব্দুস সালাম আজাদ, বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতা ওমর ফারুক সাফিন, গাজীপুর মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক সালাহ উদ্দিন সরকার, জেলা বিএনপির সদস্য সচিব সাইদুর রহমান বাবু, মহানগরীর সদস্যসচিব সোহরাপ হোসেন প্রমুখ।

দয়া করে নিউজটি শেয়ার করুন..



Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




© All rights reserved © 2017 Dokhinerkhobor.Com
Desing & Developed BY ThemesBazar.Com