শুক্রবার, ২৮ মার্চ ২০২৫, ১০:৩০ অপরাহ্ন

প্রধান পৃষ্ঠপোষকঃ মোহাম্মদ রফিকুল আমীন
উপদেষ্টা সম্পাদকঃ জহির উদ্দিন স্বপন
সম্পাদক মণ্ডলীর সভাপতিঃ এস. সরফুদ্দিন আহমেদ সান্টু
প্রধান সম্পাদকঃ লায়ন এস দিদার সরদার
সম্পাদকঃ কাজী মোঃ জাহাঙ্গীর
যুগ্ম সম্পাদকঃ মাসুদ রানা পলাশ
সহকারী সম্পাদকঃ লায়ন এসএম জুলফিকার
সংবাদ শিরোনাম :
কোন অন্যায়কে প্রশ্রয় দেননি বলেই বেগম জিয়া ‘একজন আপোষহীন নেত্রী’-আবু নাসের মো: রহমাতুল্লাহ আন্তর্জাতিক সাংবাদিক আইনি প্রতিকার ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে এক জাঁকজমকপূর্ণ ইফতার দোয়া মাহফিল রাজনৈতিক ও সামাজিক কর্মকান্ডে প্রশংসিত বরিশাল উত্তর জেলা নারী নেত্রী বাহাদুর সাজেদা বরিশালে সাংগঠনিক সফরে আসছেন জাতীয় নাগরিক কমিটির কেন্দ্রীয় যুগ্ম সদস্য সচিব ডা: মাহমুদা মিতু দুই দিনের সফরে আজ বরিশাল আসছেন অতিথি গ্রুপ অব কোম্পানির এমডি লায়ন সাইফুল ইসলাম সোহেল  পিরোজপুর ভান্ডারিয়ার যুব মহিলা লীগ নেত্রী জুথি গ্রেফতার গৌরনদীতে তিন দফা দাবি আদায়ে ছাত্রদলের বিক্ষোভ মিছিল উপজেলা প্রশাসনকে ১৫ দিনের আল্টিমেটাম গ্রেনেড হামলার মামলা থেকে তারেক রহমানসহ বিএনপি নেতারা খালাস পাওয়ায় গৌরনদীতে আনন্দ মিছিল বরিশালের বাকেরগঞ্জসহ চারটি থানা এবং উপজেলায় নাগরিক কমিটি গঠন   আওয়ামী লীগ ও শেখ হাসিনা বিহীন বাংলাদেশ শান্তিতে থাকবে, এটা অনেকেরই ভালো লাগেনা-এম. জহির উদ্দিন স্বপন
মেঘনায় ইলিশের দেখা নেই, দৌলতখানের জেলে পল্লীতে হতাশা

মেঘনায় ইলিশের দেখা নেই, দৌলতখানের জেলে পল্লীতে হতাশা

দৌলতখান প্রতিবেদক ॥ ভোলার দৌলতখান মেঘনা নদীতে জেলেদের জালে মিলছে না কাক্সিক্ষত ইলিশ। এতে করে হতাশ হয়ে পড়েছেন এখানকার হাজার হাজার জেলে। ইলিশের আমদানি না থাকায় মাছ ঘাটগুলোতে অলস সময় পার করছেন আড়ৎদাররা।
জানা যায়, সরকারি হিসাব মতে দৌলতখান উপজেলায় ২১ হাজার ২শ ৯৩ জন জেলে এই পেশার সাথে জড়িত থাকলেও বেসরকারি হিসেবে এর অধিক মানুষ এই মাছ ধরার সাথে জড়িত রয়েছেন। তারা প্রতিদিন মেঘনায় মাছ ধরে জীবন-জীবিকা নির্ভর করে থাকে। গেল মার্চ-এপ্রিল টানা দু‘মাস মেঘনায় ইলিশ উৎপাদনের লক্ষে সকল প্রকার মাছ ধরা নিষিদ্ধ ছিল। নিষেধাজ্ঞা তুলে নেয়ার পর জেলেরা নদীতে মাছ শিকার করতে গিয়ে তাদের জালে তেমন মাছ ধরা পড়ছেনা। ইলিশের এমন দুর্দিনে অনেকটা হতাশাগ্রস্ত হয়ে পড়েছেন জেলে ও মৎস্য আড়ৎদাররা। নদীতে মাছ না পাওয়ায় পরিবার-পরিজন নিয়ে মানবেতর জীবন-যাপন করছেন জেলে পরিবারগুলো।
পৌরসভার জেলে বেলাল মাঝি বরিশালটাইমসকে জানান, কালকে মেঘনায় ইলিশ শিকার করতে যাই। তিন ঘন্টা নদীতে জাল ফেতে ইলিশ পেয়েছি চারটি। যা আড়তে এনে বিক্রি করেছি ১হাজার টাকা। তেলের খরচ গিয়ে উল্টো আমরা দেনা হবো। সংসার চালাবো কিভাবে বুঝতে পারছিনা। কয়েকজন জেলে ও আড়ৎদাররা জানান, মার্চ-এপ্রিল টানা দুই মাস মেঘনা নদীতে মাছ শিকারে নিষেধাজ্ঞা ছিল। কিন্তু নিষেধাজ্ঞা উঠে যাওয়ার দুই মাস হয়ে গেলেও জেলেদের জালে মিলছে না তেমন ইলিশ। তবে আশানুরূপ ইলিশ না পাওয়াতে নদীর নাব্যতা সংকটকে দায়ী করছেন তারা। দৌলতখান উপজেলা সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা মাহামুদুল হাসনাইন বরিশালটাইমসকে বলেন, প্রজনন মৌসুমের আশ্বিন মাসে সমুদ্র থেকে ইলিশ নদীতে ডিম ছাড়তে আসে। তখন উপকূলের জেলেদের জালে প্রচুর ইলিশ ধরা পড়ে। মেঘনায় এখন ইলিশ একটু কম পাওয়া যাচ্ছে। কয়েক দিনের মধ্যে ইলিশ আরও বৃদ্ধি পাবে বলে আশা করেন এই কর্মকর্তা।’

দয়া করে নিউজটি শেয়ার করুন..



Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




© All rights reserved © 2017-2024 Dokhinerkhobor.Com
Desing & Developed BY ThemesBazar.Com