মঙ্গলবার, ২২ অক্টোবর ২০২৪, ০৮:২১ পূর্বাহ্ন

উপ-সম্পাদক :: দিদার সরদার
প্রধান সম্পাদক :: সমীর কুমার চাকলাদার
প্রকাশক ও সম্পাদক :: কাজী মোঃ জাহাঙ্গীর
যুগ্ম সম্পাদক :: মাসুদ রানা
সহ-সম্পাদক :: এস.এম জুলফিকার
প্রধান নির্বাহী সম্পাদক :: মামুন তালুকদার
নির্বাহী সম্পাদক :: সাইফুল ইসলাম
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক :: আবুল কালাম আজাদ
সংবাদ শিরোনাম :
প্রতারণা ও জালিয়াতি করেও ধরা ছোঁয়ার বাইরে যশোরের প্রতারক মিঠু স্কুল কলেজের আধুনিক শিক্ষার ন্যায় মাদ্রাসা শিক্ষাকেও কর্মমূখী শিক্ষায় রুপান্তর করতে হবে-এম. জহির উদ্দিন স্বপন বিসিসিআই’র রেজিস্ট্রার খাতা ছিনতাইয়ের সময় গণধোলাইর শিকার হলেন শেখ রহিম আগৈলঝাড়ায় বিএনপি’র বর্ধিত সভা অনুষ্ঠিত আগৈলঝাড়ায় মন্দির ভিত্তিক স্বেচ্ছাসেবক কমিটি গঠন করে মন্দিরের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে-জহির উদ্দিন স্বপন দেশ চলবে সংবিধান অনুযায়ী ইচ্ছা অনিচ্ছায় পরিবর্তন হতে পারবে না–খালেদা জিয়ার উপদেষ্টা এম জহির উদ্দিন স্বপন সরাসরি ভোটে গৌরনদীর টরকী বন্দর ব্যবসায়ী সমিতির নির্বাচন সম্পন্ন মহিলা দলের ৪৬ তম জন্মদিন উপলক্ষে বরিশাল মহানগর মহিলা দলের উদ্যোগে আলোচনা সভা দোয়া ও মিলাদ মাহফিল অনুষ্ঠিত ছাত্র আন্দোলনে নিহতদের কবর জিয়ারত করেন এস সরফুদ্দিন আহমেদ সান্টু ছয় বছর পর নিজ নির্বাচনী এলাকায় হাজারো জনতার ফুলেল শুভেচ্ছায় সিক্ত সান্টু 
মেঘনায় ইলিশের দেখা নেই, দৌলতখানের জেলে পল্লীতে হতাশা

মেঘনায় ইলিশের দেখা নেই, দৌলতখানের জেলে পল্লীতে হতাশা

দৌলতখান প্রতিবেদক ॥ ভোলার দৌলতখান মেঘনা নদীতে জেলেদের জালে মিলছে না কাক্সিক্ষত ইলিশ। এতে করে হতাশ হয়ে পড়েছেন এখানকার হাজার হাজার জেলে। ইলিশের আমদানি না থাকায় মাছ ঘাটগুলোতে অলস সময় পার করছেন আড়ৎদাররা।
জানা যায়, সরকারি হিসাব মতে দৌলতখান উপজেলায় ২১ হাজার ২শ ৯৩ জন জেলে এই পেশার সাথে জড়িত থাকলেও বেসরকারি হিসেবে এর অধিক মানুষ এই মাছ ধরার সাথে জড়িত রয়েছেন। তারা প্রতিদিন মেঘনায় মাছ ধরে জীবন-জীবিকা নির্ভর করে থাকে। গেল মার্চ-এপ্রিল টানা দু‘মাস মেঘনায় ইলিশ উৎপাদনের লক্ষে সকল প্রকার মাছ ধরা নিষিদ্ধ ছিল। নিষেধাজ্ঞা তুলে নেয়ার পর জেলেরা নদীতে মাছ শিকার করতে গিয়ে তাদের জালে তেমন মাছ ধরা পড়ছেনা। ইলিশের এমন দুর্দিনে অনেকটা হতাশাগ্রস্ত হয়ে পড়েছেন জেলে ও মৎস্য আড়ৎদাররা। নদীতে মাছ না পাওয়ায় পরিবার-পরিজন নিয়ে মানবেতর জীবন-যাপন করছেন জেলে পরিবারগুলো।
পৌরসভার জেলে বেলাল মাঝি বরিশালটাইমসকে জানান, কালকে মেঘনায় ইলিশ শিকার করতে যাই। তিন ঘন্টা নদীতে জাল ফেতে ইলিশ পেয়েছি চারটি। যা আড়তে এনে বিক্রি করেছি ১হাজার টাকা। তেলের খরচ গিয়ে উল্টো আমরা দেনা হবো। সংসার চালাবো কিভাবে বুঝতে পারছিনা। কয়েকজন জেলে ও আড়ৎদাররা জানান, মার্চ-এপ্রিল টানা দুই মাস মেঘনা নদীতে মাছ শিকারে নিষেধাজ্ঞা ছিল। কিন্তু নিষেধাজ্ঞা উঠে যাওয়ার দুই মাস হয়ে গেলেও জেলেদের জালে মিলছে না তেমন ইলিশ। তবে আশানুরূপ ইলিশ না পাওয়াতে নদীর নাব্যতা সংকটকে দায়ী করছেন তারা। দৌলতখান উপজেলা সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা মাহামুদুল হাসনাইন বরিশালটাইমসকে বলেন, প্রজনন মৌসুমের আশ্বিন মাসে সমুদ্র থেকে ইলিশ নদীতে ডিম ছাড়তে আসে। তখন উপকূলের জেলেদের জালে প্রচুর ইলিশ ধরা পড়ে। মেঘনায় এখন ইলিশ একটু কম পাওয়া যাচ্ছে। কয়েক দিনের মধ্যে ইলিশ আরও বৃদ্ধি পাবে বলে আশা করেন এই কর্মকর্তা।’

দয়া করে নিউজটি শেয়ার করুন..



Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




© All rights reserved © 2017 Dokhinerkhobor.Com
Desing & Developed BY ThemesBazar.Com