শনিবার, ১৬ নভেম্বর ২০২৪, ০১:২৯ পূর্বাহ্ন

উপ-সম্পাদক :: দিদার সরদার
প্রধান সম্পাদক :: সমীর কুমার চাকলাদার
প্রকাশক ও সম্পাদক :: কাজী মোঃ জাহাঙ্গীর
যুগ্ম সম্পাদক :: মাসুদ রানা
সহ-সম্পাদক :: এস.এম জুলফিকার
প্রধান নির্বাহী সম্পাদক :: মামুন তালুকদার
নির্বাহী সম্পাদক :: সাইফুল ইসলাম
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক :: আবুল কালাম আজাদ
সংবাদ শিরোনাম :
গৌরনদীতে দৈনিক যুগান্তরের বিরুদ্ধে বিড়ি শ্রমিক ও ব্যবসায়ীদের প্রতিবাদ ও বিক্ষোভ মিছিল দুষ্টামিটাও ছিল যেমন স্পর্শকাতর, খেসারাতটাও দিতে হল তেমনি ভয়ঙ্কর বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী সাংস্কৃতিক দলের ৫ সদস্যের বরিশাল মহানগরে আহ্বায়ক কমিটি গঠন গৌরনদীতে ইউএনওর নেতৃত্বে স্বেচ্ছাশ্রমে খালের কুচুরিপানা ও ময়লা পরিস্কার করল বৈষম্য বিরোধী ছাত্ররা বর্নাঢ্য র‌্যালি ও আলোচনা সভার মধ্যদিয়ে গৌরনদীতে জাতীয় সমবায় দিবস পালিত আমাদের নেতা তারেক রহমান একটি সাম্যের বাংলাদেশ গড়তে চান-জহির উদ্দিন স্বপন মেয়র হারিছ গ্রেপ্তারের খবরে গৌরনদীতে সাধারন মানুষের উল্লাস ফাঁসির দাবিতে বিএনপির বিক্ষাভ মিছিল গৌরনদীতে এইচপিভি টিকা দান ক্যাম্পেইনের শুভ উদ্বোধন কাশিপুরের ড্রেজার ব্যবসায়ী সুমনের অপকর্মে কেউ খুন হলে দায় নেবে না বিএনপি এতিম শিশুর অধিকার নিশ্চিতে দ্বারে দ্বারে ঘুরে বেড়াচ্ছেন বিধবা মা
গৌরনদীতে করোনা উপসর্গ নিয়ে একই গ্রামের দুজনের মৃত্যু

গৌরনদীতে করোনা উপসর্গ নিয়ে একই গ্রামের দুজনের মৃত্যু

গৌরনদী প্রতিনিধি ॥ বরিশালের গৌরনদী উপজেলার বাটাজোর ইউনিয়নের হরহর গ্রামে করোনার উপসর্গ নিয়ে এক ব্যবসায়ীসহ দুজনের মৃত্যু হয়েছে। সোমবার এই বিয়োগান্তের ঘটনায় করোনা আতঙ্কে মৃতদের স্থানীয়ভাবে কেউ দাহ করতে না যাওয়ায় বরিশাল থেকে একটি টিম এসে লাশ দাহ করেন। নমুনা সংগ্রহ করা ছাড়াই সংখ্যালঘু সম্পদায়ের দুজনের মরদেহ অন্ত্যোষ্টিক্রিয়া করা হয়। গৌরনদী উপজেলার বাটাজোর ইউনিয়নের হরহর গ্রামের চায়ের দোকানদার (৬০) ৫/৭ দিন ধরে সর্দি, জ্বর কাসিসহ করোনা উপসর্গ নিয়ে অসুস্থ্য হয়ে গোপনে বাড়িতে চিকিৎসা নিচ্ছিল। সোমবার সকালে সে নিজ বাড়িতে মারা যায়। একই দিন একই গ্রামের কৃষক (৫০) একই উপসর্গ নিয়ে মারা যান। স্থানীয় ইউপি সদস্য আব্দুল মান্নান জানান, মৃত দুজনের মধ্যে করোনা উপসর্গ ছিল এবং কযেকদিন ধরে তারা অসুস্থ্য ছিল। করোনা আতঙ্কে লাশ কেউ দাহ করতে রাজি হননি। পরে বরিশাল থেকে একটি টিম এসে লাশ দুটি দাহ করেন। গৌরনদী উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাঃ সাইয়্যেদ মোহাম্মদ আমরুল্লাহ বলেন, করোনায় সংক্রমিত হয়ে মারা গেলে তিন ঘন্টার মধ্যে নমুনা গ্রহন না করলে সঠিক রিপোর্ট পাওয়া যায় না।সঠিক সময় আমাদের সংবাদ না দেয়ায় নমুনা সংগ্রহ করা যায়নি। ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানের অনুমতি নিয়ে লাশ দাহ করা হয়েছে। বাটাজোর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আব্দুর রব হাওলাদার বলেন, পরিবারের পক্ষ থেকে হৃদরোগে মারা যাওয়ার কথা দাবি করে। কিন্তু স্থানীয় ও গ্রামবাসী করোনার উপসর্গ ছিল বলে জানিযেছে। গ্রামবাসীর মধ্যে করোনা আতঙ্ক থাকায় লাশ দাহ না করায় বরিশাল খবর পাঠানো বরিশাল থেকে একটি টিম এসে লাশ দাহ করে।’

দয়া করে নিউজটি শেয়ার করুন..



Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




© All rights reserved © 2017 Dokhinerkhobor.Com
Desing & Developed BY ThemesBazar.Com