বুধবার, ০৯ অক্টোবর ২০২৪, ০৪:৫২ অপরাহ্ন

উপ-সম্পাদক :: দিদার সরদার
প্রধান সম্পাদক :: সমীর কুমার চাকলাদার
প্রকাশক ও সম্পাদক :: কাজী মোঃ জাহাঙ্গীর
যুগ্ম সম্পাদক :: মাসুদ রানা
সহ-সম্পাদক :: এস.এম জুলফিকার
প্রধান নির্বাহী সম্পাদক :: মামুন তালুকদার
নির্বাহী সম্পাদক :: সাইফুল ইসলাম
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক :: আবুল কালাম আজাদ
সংবাদ শিরোনাম :
বিসিসিআই’র রেজিস্ট্রার খাতা ছিনতাইয়ের সময় গণধোলাইর শিকার হলেন শেখ রহিম আগৈলঝাড়ায় বিএনপি’র বর্ধিত সভা অনুষ্ঠিত আগৈলঝাড়ায় মন্দির ভিত্তিক স্বেচ্ছাসেবক কমিটি গঠন করে মন্দিরের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে-জহির উদ্দিন স্বপন দেশ চলবে সংবিধান অনুযায়ী ইচ্ছা অনিচ্ছায় পরিবর্তন হতে পারবে না–খালেদা জিয়ার উপদেষ্টা এম জহির উদ্দিন স্বপন সরাসরি ভোটে গৌরনদীর টরকী বন্দর ব্যবসায়ী সমিতির নির্বাচন সম্পন্ন মহিলা দলের ৪৬ তম জন্মদিন উপলক্ষে বরিশাল মহানগর মহিলা দলের উদ্যোগে আলোচনা সভা দোয়া ও মিলাদ মাহফিল অনুষ্ঠিত ছাত্র আন্দোলনে নিহতদের কবর জিয়ারত করেন এস সরফুদ্দিন আহমেদ সান্টু ছয় বছর পর নিজ নির্বাচনী এলাকায় হাজারো জনতার ফুলেল শুভেচ্ছায় সিক্ত সান্টু  বাকেরগঞ্জের সাংবাদিক হাবিবের উপরেহামলাকারী মামলার এজাহারভুক্ত আসামি , শফিকুল ইসলাম রিপন শ্রী ঘরে , গৌরনদীতে দীর্ঘ ১৭ বছর পর বিএনপির সমাবেশ
গৌরনদীতে করোনা উপসর্গ নিয়ে একই গ্রামের দুজনের মৃত্যু

গৌরনদীতে করোনা উপসর্গ নিয়ে একই গ্রামের দুজনের মৃত্যু

গৌরনদী প্রতিনিধি ॥ বরিশালের গৌরনদী উপজেলার বাটাজোর ইউনিয়নের হরহর গ্রামে করোনার উপসর্গ নিয়ে এক ব্যবসায়ীসহ দুজনের মৃত্যু হয়েছে। সোমবার এই বিয়োগান্তের ঘটনায় করোনা আতঙ্কে মৃতদের স্থানীয়ভাবে কেউ দাহ করতে না যাওয়ায় বরিশাল থেকে একটি টিম এসে লাশ দাহ করেন। নমুনা সংগ্রহ করা ছাড়াই সংখ্যালঘু সম্পদায়ের দুজনের মরদেহ অন্ত্যোষ্টিক্রিয়া করা হয়। গৌরনদী উপজেলার বাটাজোর ইউনিয়নের হরহর গ্রামের চায়ের দোকানদার (৬০) ৫/৭ দিন ধরে সর্দি, জ্বর কাসিসহ করোনা উপসর্গ নিয়ে অসুস্থ্য হয়ে গোপনে বাড়িতে চিকিৎসা নিচ্ছিল। সোমবার সকালে সে নিজ বাড়িতে মারা যায়। একই দিন একই গ্রামের কৃষক (৫০) একই উপসর্গ নিয়ে মারা যান। স্থানীয় ইউপি সদস্য আব্দুল মান্নান জানান, মৃত দুজনের মধ্যে করোনা উপসর্গ ছিল এবং কযেকদিন ধরে তারা অসুস্থ্য ছিল। করোনা আতঙ্কে লাশ কেউ দাহ করতে রাজি হননি। পরে বরিশাল থেকে একটি টিম এসে লাশ দুটি দাহ করেন। গৌরনদী উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাঃ সাইয়্যেদ মোহাম্মদ আমরুল্লাহ বলেন, করোনায় সংক্রমিত হয়ে মারা গেলে তিন ঘন্টার মধ্যে নমুনা গ্রহন না করলে সঠিক রিপোর্ট পাওয়া যায় না।সঠিক সময় আমাদের সংবাদ না দেয়ায় নমুনা সংগ্রহ করা যায়নি। ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানের অনুমতি নিয়ে লাশ দাহ করা হয়েছে। বাটাজোর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আব্দুর রব হাওলাদার বলেন, পরিবারের পক্ষ থেকে হৃদরোগে মারা যাওয়ার কথা দাবি করে। কিন্তু স্থানীয় ও গ্রামবাসী করোনার উপসর্গ ছিল বলে জানিযেছে। গ্রামবাসীর মধ্যে করোনা আতঙ্ক থাকায় লাশ দাহ না করায় বরিশাল খবর পাঠানো বরিশাল থেকে একটি টিম এসে লাশ দাহ করে।’

দয়া করে নিউজটি শেয়ার করুন..



Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




© All rights reserved © 2017 Dokhinerkhobor.Com
Desing & Developed BY ThemesBazar.Com