শুক্রবার, ২০ ডিসেম্বর ২০২৪, ০২:২৪ পূর্বাহ্ন

উপ-সম্পাদক :: দিদার সরদার
প্রধান সম্পাদক :: সমীর কুমার চাকলাদার
প্রকাশক ও সম্পাদক :: কাজী মোঃ জাহাঙ্গীর
যুগ্ম সম্পাদক :: মাসুদ রানা
সহ-সম্পাদক :: এস.এম জুলফিকার
প্রধান নির্বাহী সম্পাদক :: মামুন তালুকদার
নির্বাহী সম্পাদক :: সাইফুল ইসলাম
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক :: আবুল কালাম আজাদ
সংবাদ শিরোনাম :
দুই দিনের সফরে আজ বরিশাল আসছেন অতিথি গ্রুপ অব কোম্পানির এমডি লায়ন সাইফুল ইসলাম সোহেল  পিরোজপুর ভান্ডারিয়ার যুব মহিলা লীগ নেত্রী জুথি গ্রেফতার গৌরনদীতে তিন দফা দাবি আদায়ে ছাত্রদলের বিক্ষোভ মিছিল উপজেলা প্রশাসনকে ১৫ দিনের আল্টিমেটাম গ্রেনেড হামলার মামলা থেকে তারেক রহমানসহ বিএনপি নেতারা খালাস পাওয়ায় গৌরনদীতে আনন্দ মিছিল বরিশালের বাকেরগঞ্জসহ চারটি থানা এবং উপজেলায় নাগরিক কমিটি গঠন   আওয়ামী লীগ ও শেখ হাসিনা বিহীন বাংলাদেশ শান্তিতে থাকবে, এটা অনেকেরই ভালো লাগেনা-এম. জহির উদ্দিন স্বপন তারেক রহমানের বিজ্ঞ নেতৃত্বের কারণে শেখ হাসিনাকে পালিয়ে যেতে বাধ্য করেছি-এম. জহির উদ্দিন স্বপন গৌরনদীতে দৈনিক যুগান্তরের বিরুদ্ধে বিড়ি শ্রমিক ও ব্যবসায়ীদের প্রতিবাদ ও বিক্ষোভ মিছিল দুষ্টামিটাও ছিল যেমন স্পর্শকাতর, খেসারাতটাও দিতে হল তেমনি ভয়ঙ্কর বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী সাংস্কৃতিক দলের ৫ সদস্যের বরিশাল মহানগরে আহ্বায়ক কমিটি গঠন
দিলদারের মৃত্যুবার্ষিকী আজ ‍॥ সিনেমার হাসি চলে যাওয়ার ১৭ বছর

দিলদারের মৃত্যুবার্ষিকী আজ ‍॥ সিনেমার হাসি চলে যাওয়ার ১৭ বছর

ঢাকাই ছবির কিংবদন্তি কৌতুক অভিনেতা দিলদার। ১৯৪৫ সালের ১৩ জানুয়ারি চাঁদপুরে জন্মগ্রহণ করেন তিনি। চলচ্চিত্র জগতে প্রবেশ করেন ১৯৭২ সালে ‘কেন এমন হয়’ চলচ্চিত্র দিয়ে। তিনি ছিলেন কৌতুক অভিনয়ের জাদুকর। তার মৃত্যুর পর সিনেমা থেকে হাসিই যেন চলে গেছে। তবে এ অভিনেতা রয়ে গেছেন মানুষের হৃদয়ে। থাকবেন অনন্তকাল। ২০০৩ সালের আজকের দিনে সবাইকে ছেড়ে না ফেরার দেশে চলে যান তিনি। দিলদারহীন ১৭ বছর পার করছে চলচ্চিত্রাঙ্গন। তার উত্তরসূরি হিসেবে কাউকে চোখে পড়েনি এ অঙ্গনে। দিলদার অভিনীত চলচ্চিত্র এখনো প্রচার হয় বিভিন্ন টিভি চ্যানেলে। তার মতো কেউ আর দর্শক হাসাতে পারেন না।

দিলদার চলে গেলেও তার জনপ্রিয়তা কমেনি এতটুকুও। এখনো তিনি বাংলা ছবির ‘কমেডি কিং’ হিসেবেই দর্শকদের হৃদয়ে রয়েছেন। দিলদার না থাকলেও আছে তার পরিবার। ৫৮ বছর বয়সে চলে যাওয়ার সময় তিনি রেখে যান স্ত্রী রোকেয়া বেগম এবং দুই কন্যাসন্তান মাসুমা আক্তার ও জিনিয়া আফরোজকে।

দিলদার দিল দরিয়া ছিলেন বলে মন্তব্য তার দুই মেয়ের। চলচ্চিত্রের মানুষের যে কোনো বিপদ-আপদে সবার পাশে দাঁড়াতেন। তাই চলচ্চিত্র থেকে প্রাপ্ত অর্থ সেই জায়গাতেই তার ব্যয় হয়ে যেত বেশি। ‘বাবা জীবিত অবস্থায় আমার মা একটা বুদ্ধির কাজ করেছিলেন, যার ফল আমরা এখন ভোগ করছি। বাবা যা আয় করতেন, ওখান থেকে টাকা জমিয়ে সারুলিয়ায় (ডেমরা) একটা পাঁচতলা বাড়ি করেছেন। ওই বাড়িটির নির্মাণকাজ শেষ হয় ১৯৯৪ সালে। এখন চারতলা পর্যন্ত ভাড়া দেওয়া এবং পাঁচতলায় আমার মা মাঝেমধ্যে থাকেন। এ ছাড়া তিনি চাঁদপুর ও ঢাকায় আমাদের দুই বোনের কাছেও থাকেন। আল্লাহর রহমতে আম্মার শরীর ভালো আছে।’ কথাগুলো বলেন দিলদারের দুই মেয়ে।

পাঁচ শতাধিক ছবিতে অভিনয় করেছেন দিলদার। অথচ এখন তার খোঁজখবর নেন না চলচ্চিত্রের কোনো মানুষ। জন্মদিন ও মৃত্যুবার্ষিকী কোনো প্রকার স্মরণ ছাড়াই চলে যায়। জিনিয়া বলেন, ‘আব্বা মারা যাওয়ার কয়েক বছর পরও অনেকেই খোঁজখবর রাখতেন। কিন্তু এখন মিডিয়ার কারও সঙ্গে যোগাযোগ নেই আমাদের।

দয়া করে নিউজটি শেয়ার করুন..



Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




© All rights reserved © 2017 Dokhinerkhobor.Com
Desing & Developed BY ThemesBazar.Com