বৃহস্পতিবার, ০৯ মে ২০২৪, ০৩:৫৭ পূর্বাহ্ন

উপ-সম্পাদক :: দিদার সরদার
প্রধান সম্পাদক :: সমীর কুমার চাকলাদার
প্রকাশক ও সম্পাদক :: কাজী মোঃ জাহাঙ্গীর
যুগ্ম সম্পাদক :: মাসুদ রানা
সহ-সম্পাদক :: এস.এম জুলফিকার
প্রধান নির্বাহী সম্পাদক :: মামুন তালুকদার
নির্বাহী সম্পাদক :: সাইফুল ইসলাম
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক :: আবুল কালাম আজাদ
সংবাদ শিরোনাম :
ফুলকুঁড়ি আসর এর ফাইনাল ক্রিকেট টুর্নামেন্টের অনুষ্ঠিত আওয়ামী ঘরানার বিতর্কিত লোকদের দিয়ে উজিরপুর উপজেলা শ্রমিক দলের কমিটি গঠন করার তীব্র নিন্দা জানিয়েছেন সান্টু খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি ও তারেক রহমানের সুস্থতা কামনায় গৌরনদীতে দোয়া ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত গৌরনদীতে এতিমখানা ও মাদ্রাসার দরিদ্র, অসহায় শিক্ষার্থীদের মাঝে ঈদ বস্ত্র বিতরণ ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত বরিশালে বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের কারাবন্ধী ও রাজপথে সাহসী সৈনিকদের সম্মানে ইফতার দোয়া মোনাজাত অনুষ্ঠিত আদালতে মামলা চলমান থাকা অবস্থায়, দখিনের খবর পত্রিকা অফিসের তালা ভেঙে কোটি টাকার লুণ্ঠিত মালামাল বাড়িওয়ালার পাঁচ তলা থেকে উদ্ধার, মামলা নিতে পুলিশের রহস্যজনক ভূমিকা গলাচিপা উপজেলা প্রেসক্লাবের কমিটি গঠন, সভাপতি হাফিজ, সম্পাদক রুবেল চোখের জলে বরিশাল প্রেসক্লাব সভাপতি কাজী বাবুলকে চির বিদায় বিএনপি নেতা জহির উদ্দিন স্বপন কারামুক্ত উচ্চ আদালতে জামিন পেলেন বরিশাল মহানগর বিএনপির মীর জাহিদসহ পাঁচ নেতা
বরগুনায় কাজ শেষ না হতেই দেবে গেল নির্মাণাধীন কালভার্ট

বরগুনায় কাজ শেষ না হতেই দেবে গেল নির্মাণাধীন কালভার্ট

বরগুনা প্রতিনিধি ॥ বরগুনার তালতলীতে একটি বক্স কালভার্ট নির্মাণাধীন অবস্থায় দেবে গেছে। উপজেলার করইবারিয়া ইউনিয়নের ঝারাখালী গ্রামে এলজিইডির আওতায় এই বস্ক কালভার্ট নির্মাণ হচ্ছে। অভিযোগ রয়েছে, নিম্নমানের ইট, নরম কাদামাটির ওপর কালভার্টের ভিত্তিস্থাপন, খালের নোনা পানি দিয়ে সিমেন্ট ও বালির মিশ্রণে ঢালাইসহ নানা ধরনের অনিয়মের মধ্য দিয়েই কালভার্টটি নির্মিত হচ্ছিল। কিন্তু কালভার্টের কাজ ৯০ শতাংশ শেষ হতেই দেবে গেছে এটির একপাশ। ফলে যেকোনো মুহূর্তে কালভার্টটি ভেঙে পড়ার আশঙ্কা রয়েছে। এলাকাবাসীর অভিযোগ, ঝারাখালী গ্রামের কয়েক হাজার মানুষের চলাচলের জন্য এখানে একটি আয়রন ব্রিজ ছিল। নিম্নমানের সামগ্রী দিয়ে ওই ব্রিজ নির্মাণের ২ বছর পরই দেবে গিয়ে ভেঙে যায়। এখন এই কালভার্ট নির্মাণেও নিম্নমানের সামগ্রী ব্যবহার করা হচ্ছে। এ নিয়ে এলাকাবাসী কয়েকবার বাধা দিলেও ইঞ্জিনিয়ার আহম্মদ আলী কোনো ব্যবস্থা না নিয়ে ঠিকাদারের পক্ষ নিচ্ছেন বলে স্থানীয়দের অভিযোগ। বর্তমানে নির্মাণাধীন ওই কালভার্টের পশ্চিম দিক থেকে প্রায় দুই থেকে তিন ইঞ্চি দেবে গেছে। যেকোনো সময় ভেঙে পড়ার আশঙ্কা রয়েছে। ওই এলাকার স্থানীয় বাসিন্দা জসিম মোল্লা বলেন, কালভার্টটি নির্মাণের শুরু থেকেই নিম্নমানের সামগ্রী ব্যবহার হচ্ছে। এখন কাজ শেষ না হতেই পশ্চিম দিক দেবে গেছে। যে অবস্থা তাতে এক বছরও টিকবে না। এই কালভার্ট এ বছর আষাঢ় মাসের বৃষ্টিতেই ভেসে যাবে। এ ব্যাপারে ঠিকাদার মো. বাদশার সাথে একাধিকবার মুঠোফোনে যোগাযোগ করতে চাইলেও তার মোবাইল ফোনটি বন্ধ পাওয়া যায়। তালতলী এলজিইডি প্রকৌশলী আহম্মদ আলী বলেন, ঘটনাটি আমি জানি না, তবে খোঁজ নিয়ে জানাব। সেখানে যদি ঠিকাদারের কোনো স্বেচ্ছাচারিতা থাকে তাহলে আমরা ব্যবস্থা নেব। বরগুনা জেলা এলজিইডির নির্বাহী প্রকৌশলী এস কে আরিফুল ইসলাম বলেন, এ বিষয়ে আমি এখনই খোঁজ খবর নিচ্ছি। যদি কোনো গাফিলতি থাকে তাহলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’’

দয়া করে নিউজটি শেয়ার করুন..



Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




© All rights reserved © 2017 Dokhinerkhobor.Com
Desing & Developed BY ThemesBazar.Com