শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ০৭:১৪ অপরাহ্ন

উপ-সম্পাদক :: দিদার সরদার
প্রধান সম্পাদক :: সমীর কুমার চাকলাদার
প্রকাশক ও সম্পাদক :: কাজী মোঃ জাহাঙ্গীর
যুগ্ম সম্পাদক :: মাসুদ রানা
সহ-সম্পাদক :: এস.এম জুলফিকার
প্রধান নির্বাহী সম্পাদক :: মামুন তালুকদার
নির্বাহী সম্পাদক :: সাইফুল ইসলাম
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক :: আবুল কালাম আজাদ
সংবাদ শিরোনাম :
তারেক রহমানের বিজ্ঞ নেতৃত্বের কারণে শেখ হাসিনাকে পালিয়ে যেতে বাধ্য করেছি-এম. জহির উদ্দিন স্বপন গৌরনদীতে দৈনিক যুগান্তরের বিরুদ্ধে বিড়ি শ্রমিক ও ব্যবসায়ীদের প্রতিবাদ ও বিক্ষোভ মিছিল দুষ্টামিটাও ছিল যেমন স্পর্শকাতর, খেসারাতটাও দিতে হল তেমনি ভয়ঙ্কর বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী সাংস্কৃতিক দলের ৫ সদস্যের বরিশাল মহানগরে আহ্বায়ক কমিটি গঠন গৌরনদীতে ইউএনওর নেতৃত্বে স্বেচ্ছাশ্রমে খালের কুচুরিপানা ও ময়লা পরিস্কার করল বৈষম্য বিরোধী ছাত্ররা বর্নাঢ্য র‌্যালি ও আলোচনা সভার মধ্যদিয়ে গৌরনদীতে জাতীয় সমবায় দিবস পালিত আমাদের নেতা তারেক রহমান একটি সাম্যের বাংলাদেশ গড়তে চান-জহির উদ্দিন স্বপন মেয়র হারিছ গ্রেপ্তারের খবরে গৌরনদীতে সাধারন মানুষের উল্লাস ফাঁসির দাবিতে বিএনপির বিক্ষাভ মিছিল গৌরনদীতে এইচপিভি টিকা দান ক্যাম্পেইনের শুভ উদ্বোধন কাশিপুরের ড্রেজার ব্যবসায়ী সুমনের অপকর্মে কেউ খুন হলে দায় নেবে না বিএনপি
করোনাভাইরাস যখন ‘বিয়ে ভাঙার অস্ত্র’

করোনাভাইরাস যখন ‘বিয়ে ভাঙার অস্ত্র’

প্রেম করে নিজের পছন্দে বিয়ে করতে চেয়েছিলেন মেয়ে। কিন্তু মেয়ের প্রেমিককে পছন্দ হয়নি বাবার। মেয়ে সাবালিকা হওয়ায় বিয়ে আটকানোর সাধ্য নেই তার। তাই দারুণ এক ফন্দি আঁটলেন তিনি। মেয়ে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন বলে আটকিয়ে দিলেন বিয়ে!

ভারতীয় সংবাদমাধ্যম টাইমস নাওর খবরে বলা হয়, গত সোমবার মধ্যপ্রদেশের ধান্ডওয়া প্রদেশের এক ১৯ বছরের তরুণী তার প্রেমিক ও বান্ধবীদের নিয়ে জেলা আদালতে হাজির হন। ম্যারেজ রেজিস্ট্রার বীরেন্দ্র ভার্মার কাছে প্রয়োজনীয় নথি জমা দেন ওই তরুণী। এ সময় আদালত চত্বরে ওই তরুণীর বাবা হাজির হন। তিনি ম্যারেজ রেজিস্ট্রারকে বলেন, ‘আমার মেয়ে করোনা পজিটিভ।’

মেয়েকে করোনা আক্রান্ত বলায় থেমে যায় বিয়ে। ম্যারেজ রেজিস্ট্রার বীরেন্দ্র ভার্মা সঙ্গে সঙ্গে ওই মেয়েকে তার বাড়িতে পাঠিয়ে দেন। পরে ওই তরুণীর করোনা পরীক্ষা করা হলেও এখনো রিপোর্ট আসেনি। ১৪ দিনের জন্য তাকে হোম আইসোলেশনে পাঠিয়েছে স্থানীয় স্বাস্থ্য দপ্তর।

বীরেন্দ্র ভার্মা বলেন, ‘দুজনেই সাবালক-সাবালিকা। তারা বিয়ে করবে বলে আমার কাছে এসেছিলেন। কিন্তু মেয়েটির পরিবারকে দেখে মনে হলো, তারা বিয়েটিকে সমর্থন করে না। তাই হয়তো মেয়েটিকে করোনা আক্রান্ত প্রমাণিত করে বিয়েটা কিছুদিনের জন্য পিছিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করলেন।’

তিনি বলেন, ‘মেয়েটি করোনা আক্রান্ত শোনার পর আমাদের আর কিছু করার ছিল না। তাকে বাড়ি ফিরে যেতে বলি। আদালতের কর্মীরাও বাড়ি ফিরে যান।

দয়া করে নিউজটি শেয়ার করুন..



Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




© All rights reserved © 2017 Dokhinerkhobor.Com
Desing & Developed BY ThemesBazar.Com