শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ০৭:২৩ অপরাহ্ন

উপ-সম্পাদক :: দিদার সরদার
প্রধান সম্পাদক :: সমীর কুমার চাকলাদার
প্রকাশক ও সম্পাদক :: কাজী মোঃ জাহাঙ্গীর
যুগ্ম সম্পাদক :: মাসুদ রানা
সহ-সম্পাদক :: এস.এম জুলফিকার
প্রধান নির্বাহী সম্পাদক :: মামুন তালুকদার
নির্বাহী সম্পাদক :: সাইফুল ইসলাম
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক :: আবুল কালাম আজাদ
সংবাদ শিরোনাম :
তারেক রহমানের বিজ্ঞ নেতৃত্বের কারণে শেখ হাসিনাকে পালিয়ে যেতে বাধ্য করেছি-এম. জহির উদ্দিন স্বপন গৌরনদীতে দৈনিক যুগান্তরের বিরুদ্ধে বিড়ি শ্রমিক ও ব্যবসায়ীদের প্রতিবাদ ও বিক্ষোভ মিছিল দুষ্টামিটাও ছিল যেমন স্পর্শকাতর, খেসারাতটাও দিতে হল তেমনি ভয়ঙ্কর বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী সাংস্কৃতিক দলের ৫ সদস্যের বরিশাল মহানগরে আহ্বায়ক কমিটি গঠন গৌরনদীতে ইউএনওর নেতৃত্বে স্বেচ্ছাশ্রমে খালের কুচুরিপানা ও ময়লা পরিস্কার করল বৈষম্য বিরোধী ছাত্ররা বর্নাঢ্য র‌্যালি ও আলোচনা সভার মধ্যদিয়ে গৌরনদীতে জাতীয় সমবায় দিবস পালিত আমাদের নেতা তারেক রহমান একটি সাম্যের বাংলাদেশ গড়তে চান-জহির উদ্দিন স্বপন মেয়র হারিছ গ্রেপ্তারের খবরে গৌরনদীতে সাধারন মানুষের উল্লাস ফাঁসির দাবিতে বিএনপির বিক্ষাভ মিছিল গৌরনদীতে এইচপিভি টিকা দান ক্যাম্পেইনের শুভ উদ্বোধন কাশিপুরের ড্রেজার ব্যবসায়ী সুমনের অপকর্মে কেউ খুন হলে দায় নেবে না বিএনপি
কেউ পাশে নেই, একাকিত্বের কষ্ট কাঁদাচ্ছে অমিতাভকে!

কেউ পাশে নেই, একাকিত্বের কষ্ট কাঁদাচ্ছে অমিতাভকে!

প্রাণঘাতী করোনায় আক্রান্ত হওয়ার পর বলিউড শাহেনশাহ অমিতাভ বচ্চন নানাবতী হাসপাতালে ভর্তি আছেন। তার শারীরিক অবস্থার এখনও কোনো উন্নতি হয়নি।

গত ১৫ দিন ধরে একা একাই কোভিড রোগের সঙ্গে লড়াই করে চলেছেন তিনি। তার পাশে কেউ নেই।

একা থাকার কষ্ট ব্লগে অমিতাভ লিখেছেন এভাবে- ‘রাতের অন্ধকার… ঠাণ্ডা ঘর… একা আমি… চোখ বন্ধ করে ঘুমিয়ে পড়ার আপ্রাণ চেষ্টা। কিন্তু ঘুম নেই চোখে! চারপাশে কেউ কোথাও নেই… ভাবনাগুলো স্বাধীনভাবে ডানা মেলার সুযোগ পেয়েছে যেন এই সময়ে। অনেকটাই যেন ‘সিলসিলা’র সেই ‘ম্যায় ঔর মেরে তনহাই অকসর ইয়ে বাতে করতে হ্যায়….’

অমিতাভ জানেন, একা একা লড়ার রোগ কোভিড শুধু শরীরে নয়, মনেও ছাপ ফেলে। কারণ এই লড়াইয়ে কেউ পাশে থাকে না। তার পাশেও গত ১৫ দিন ধরে কেউ নেই! তিনি একা লড়ছেন এই বৃদ্ধ বয়সে।

তার আরও আক্ষেপ, সবাই তার সুস্থ হয়ে ওঠার প্রার্থনা জানাচ্ছেন। তার পরও তার লড়াইটা শুধু তারই।

ব্লগে সেই লড়াইয়ের বর্ণনায় অমিতাভ জানিয়েছেন, ‘কাছের মানুষ বলতে এখন ডাক্তার বাবু। যিনি আমার দেখভাল করছেন। তিনি ছাড়া আর কারও ঘেঁষার অনুমতি নেই। তাই চোখ ভিজে উঠলেও মুছিয়ে দেয়ার মতো কোনো হাত আমার পাশে নেই। একা থাকার এই ভয়, হতাশা মনে ক্ষত তৈরি করতে পারে যে কোনো সময়। শরীরের মতো মনকেও কাবু করে দেয় দেখতে দেখতে। এই ক্ষত সারানোর জন্যও আলাদা যত্ন দরকার। দরকার কাউন্সেলিংয়ের, যা একা লড়াইয়ের দিনগুলোকে আস্তে আস্তে ভুলে যেতে সাহায্য করবে।’

এদিকে অমিতাভের সঙ্গেই নানাবতী হাসপাতালে কোভিডের সঙ্গে লড়ছেন অমিতাভের ছেলে অভিষেক, ছেলের স্ত্রী ঐশ্বরিয়া রাই, নাতনি আরাধ্য।

দয়া করে নিউজটি শেয়ার করুন..



Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




© All rights reserved © 2017 Dokhinerkhobor.Com
Desing & Developed BY ThemesBazar.Com