বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪, ০৬:১৭ অপরাহ্ন

উপ-সম্পাদক :: দিদার সরদার
প্রধান সম্পাদক :: সমীর কুমার চাকলাদার
প্রকাশক ও সম্পাদক :: কাজী মোঃ জাহাঙ্গীর
যুগ্ম সম্পাদক :: মাসুদ রানা
সহ-সম্পাদক :: এস.এম জুলফিকার
প্রধান নির্বাহী সম্পাদক :: মামুন তালুকদার
নির্বাহী সম্পাদক :: সাইফুল ইসলাম
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক :: আবুল কালাম আজাদ
সংবাদ শিরোনাম :
তারেক রহমানের বিজ্ঞ নেতৃত্বের কারণে শেখ হাসিনাকে পালিয়ে যেতে বাধ্য করেছি-এম. জহির উদ্দিন স্বপন গৌরনদীতে দৈনিক যুগান্তরের বিরুদ্ধে বিড়ি শ্রমিক ও ব্যবসায়ীদের প্রতিবাদ ও বিক্ষোভ মিছিল দুষ্টামিটাও ছিল যেমন স্পর্শকাতর, খেসারাতটাও দিতে হল তেমনি ভয়ঙ্কর বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী সাংস্কৃতিক দলের ৫ সদস্যের বরিশাল মহানগরে আহ্বায়ক কমিটি গঠন গৌরনদীতে ইউএনওর নেতৃত্বে স্বেচ্ছাশ্রমে খালের কুচুরিপানা ও ময়লা পরিস্কার করল বৈষম্য বিরোধী ছাত্ররা বর্নাঢ্য র‌্যালি ও আলোচনা সভার মধ্যদিয়ে গৌরনদীতে জাতীয় সমবায় দিবস পালিত আমাদের নেতা তারেক রহমান একটি সাম্যের বাংলাদেশ গড়তে চান-জহির উদ্দিন স্বপন মেয়র হারিছ গ্রেপ্তারের খবরে গৌরনদীতে সাধারন মানুষের উল্লাস ফাঁসির দাবিতে বিএনপির বিক্ষাভ মিছিল গৌরনদীতে এইচপিভি টিকা দান ক্যাম্পেইনের শুভ উদ্বোধন কাশিপুরের ড্রেজার ব্যবসায়ী সুমনের অপকর্মে কেউ খুন হলে দায় নেবে না বিএনপি
মুলাদীর মানচিত্র পাল্টে দিচ্ছে অব্যাহত নদী ভাঙান

মুলাদীর মানচিত্র পাল্টে দিচ্ছে অব্যাহত নদী ভাঙান

দখিনের খবর ডেস্ক ॥ বরিশাল জেলার মুলাদী উপজেলা অব্যাহত নদী ভাঙনে বিলীন হয়ে যাচ্ছে বিস্তৃর্ণ এলাকা। জয়েন্তী, আড়িয়াল খাঁ, ছৈলা ও নয়া ভাঙ্গলী নদীতে পানি বৃদ্ধির সাথে সাথে নদী ভাঙন শুরু হয়েছে। অব্যাহত নদী ভাঙনে দিন দিন ছোট হয়ে আসছে উপজেলার মানচিত্র। সহায়-সম্বলহীন হয়ে পড়েছেন হাজার হাজার মানুষ। রাস্তা-ঘাট নদীতে ভেঙ্গে যাওয়ায় যোগাযোগ ব্যবস্থা বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ছে। জয়েন্তী ও ছৈলা নদীর ভাঙনে উপজেলার উত্তর চরগাছুয়া, কৃষ্ণপুর, ঘোলঘর, চরমালিয়া, ব্রজমহন, বালিয়াতলী, ঘুলিঘাট, সেলিমপুর, আলিমাবাদ ও ভাঙ্গারমোনা গ্রামগুলো বিলিন হতে চলেছে। আড়িয়া খাঁ নদের ভাঙনে নাজিরপুর, রামারপোল, কাজিরচর, সাহেবেরচর, বানীমর্দন, নবাবেরহাট, নন্দিরবাজার, চিলমারী, পশ্চিম চরকালেখান, পাতারচর গ্রামের বেশির ভাগ এলাকা ইতোমধ্যেই নদীতে বিলীন হওয়ায় হাজার হাজার পরিবার ঘরবাড়ি হারিয়েছে। মানবেতর জীবন যাপন করছে অনেক পরিবার। এলাকাবাসী জানান, ২০১৯ সালে মাননীয় পানি সম্পদ প্রতিমন্ত্রী কর্নেল জাহিদ ফারুক নদী ভাঙন এলাকা পরিদর্শন করে বাটামারা ও সফিপুর ইউনিয়নের দুটি গ্রামে বালু ভর্তি জিওব্যাগ ফেলার ব্যবস্থা করেন। কিন্তু দুর্বৃত্তরা অবৈধভাবে নদী থেকে বালু উত্তোলন ও নদীর পাড়ের মাটি বিক্রি করায় নদীভাঙন বেড়েই চলছে। নাজিরপুর ইউনিয়নের পুলিশ ফাড়ির পশ্চিম পাশে নদীতে ফেলা সিসি ব্লক ও জিও ব্যাগ নদী গর্ভে বিলীন হয়ে গেছে। এছাড়াও বিলীন হয়ে যাওয়ার পথে সফিপুরের ব্রজমহন মাধ্যমিক বিদ্যালয়, সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় ও হাজী সৈয়দ বদরুল হোসেন কলেজ, নাজিরপুর ইউনিয়নের চর নাজিরপুর মডেল সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় ও বাটামারা ইউনিয়নের এবিআর মাধ্যমিক বিদ্যালয়সহ অসংখ্য হাট-বাজার। এলাকার ইউপি সদস্য আলী আহম্মেদ খান, প্রবীণ শিক্ষক বাচ্চু ভূঁইয়া ও রাজনীতিক ইমরান হোসেন ভূঁইয়া বলেন, ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ নদী ভাঙন রোধের ব্যবস্থা না করলে অচিরে উপজেলার অনেক গ্রাম নদী গর্ভে বিলীন হয়ে যাবে। হাজার হাজার পরিবার মানবেতর জীবন যাপন করবে। অব্যাহত নদী ভাঙনের হাত থেকে গ্রামগুলোকে রক্ষার জন্য নদীতে সিসি ব্লক ও জিও ব্যাগ ফেলানোর আবেদন জানিয়েছেন কর্তৃপক্ষের কাছে এলাকাবাসী।

দয়া করে নিউজটি শেয়ার করুন..



Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




© All rights reserved © 2017 Dokhinerkhobor.Com
Desing & Developed BY ThemesBazar.Com