বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪, ০৪:৩৪ অপরাহ্ন

উপ-সম্পাদক :: দিদার সরদার
প্রধান সম্পাদক :: সমীর কুমার চাকলাদার
প্রকাশক ও সম্পাদক :: কাজী মোঃ জাহাঙ্গীর
যুগ্ম সম্পাদক :: মাসুদ রানা
সহ-সম্পাদক :: এস.এম জুলফিকার
প্রধান নির্বাহী সম্পাদক :: মামুন তালুকদার
নির্বাহী সম্পাদক :: সাইফুল ইসলাম
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক :: আবুল কালাম আজাদ
সংবাদ শিরোনাম :
তারেক রহমানের বিজ্ঞ নেতৃত্বের কারণে শেখ হাসিনাকে পালিয়ে যেতে বাধ্য করেছি-এম. জহির উদ্দিন স্বপন গৌরনদীতে দৈনিক যুগান্তরের বিরুদ্ধে বিড়ি শ্রমিক ও ব্যবসায়ীদের প্রতিবাদ ও বিক্ষোভ মিছিল দুষ্টামিটাও ছিল যেমন স্পর্শকাতর, খেসারাতটাও দিতে হল তেমনি ভয়ঙ্কর বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী সাংস্কৃতিক দলের ৫ সদস্যের বরিশাল মহানগরে আহ্বায়ক কমিটি গঠন গৌরনদীতে ইউএনওর নেতৃত্বে স্বেচ্ছাশ্রমে খালের কুচুরিপানা ও ময়লা পরিস্কার করল বৈষম্য বিরোধী ছাত্ররা বর্নাঢ্য র‌্যালি ও আলোচনা সভার মধ্যদিয়ে গৌরনদীতে জাতীয় সমবায় দিবস পালিত আমাদের নেতা তারেক রহমান একটি সাম্যের বাংলাদেশ গড়তে চান-জহির উদ্দিন স্বপন মেয়র হারিছ গ্রেপ্তারের খবরে গৌরনদীতে সাধারন মানুষের উল্লাস ফাঁসির দাবিতে বিএনপির বিক্ষাভ মিছিল গৌরনদীতে এইচপিভি টিকা দান ক্যাম্পেইনের শুভ উদ্বোধন কাশিপুরের ড্রেজার ব্যবসায়ী সুমনের অপকর্মে কেউ খুন হলে দায় নেবে না বিএনপি
চালের দাম বাড়ছে কেন

চালের দাম বাড়ছে কেন

পাইকারি ও খুচরাপর্যায়ে সব ধরনের চালের দাম কেজিতে ৩ থেকে ৫ টাকা বেড়েছে চলতি মাসে। আর বস্তাপ্রতি বেড়েছে প্রায় ১৫০ টাকা, যা গত বছরের তুলনায় ৩০০ টাকা বেশি। এর অজুহাত হিসেবে বন্যায় আউশ-আমন ধানের ক্ষতির বিষয়টি সামনে আনছেন ব্যবসায়ীরা। বাজার ঘুরে গতকাল দেখা যায়, স্বর্ণা ও গুটি চাল প্রতিকেজি

খুচরায় বিক্রি হচ্ছে ৪৪ থেকে ৪৮ টাকা, যা আগে ৪০ থেকে ৪৪ টাকা ছিল। ৪৮ থেকে ৫০ টাকায় বিক্রি হওয়া বিআর-আটাশ এখন ৫২ টাকা। মিনিকেটের কেজি ৬১ টাকা, যা গত মাসেই ৫৬ থেকে ৫৮ টাকা দরে বিক্রি হয়েছে। তবে সংকটের এই সময়ে সুগন্ধি চালের দাম বেশ খানিকটাই কমেছে। বতর্মানে কালিজিরার চাল ৬৮ থেকে ৭৫ টাকা কেজিতেই মিলছে। মহামারীর কারণে গত কয়েক মাস লকডাউন পরিস্থিতিতে হোটেল-রেস্তোরাঁ বন্ধ এবং বিয়েসহ বিভিন্ন অনুষ্ঠান ঘটা করে না হওয়ায় মূলত সুগন্ধি চালের দাম কমেছে বলে জানান ব্যবসায়ীরা।

পাইকারি বাজারে বর্তমানে মিনিকেট বস্তাপ্রতি (৫০ কেজি) ২ হাজার ৫০০ থেকে ২ হাজার ৬০০, নাজিরশাইল ২ হাজার ৫৫০ থেকে ২ হাজার ৬০০, পাইজাম ও কাটারি ২ হাজার ৩০০, বিআর-আটাশ ২ হাজার ১৫০ থেকে ২ হাজার ২০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। সুগন্ধি চালের বস্তা ৩ হাজার ৩০০ থেকে ৩ হাজার ৮০০ টাকার মধ্যে। বাবুবাজারের ব্যবসায়ী সামাদ হোসেন বলেন, ‘ফলন ভালো হওয়ার পরও দাম বাড়ার কারণ নেই। তবে এখন বন্যায় ত্রাণ দেওয়া হচ্ছে, সে কারণেও বাড়তে পারে। এদিকে আমদানির সুযোগ দিলেও বাজারে এখন পর্যন্ত বাইরের কোনো চাল আসেনি।’

চালের দাম বাড়ার কারণ সম্পর্কে নওগাঁ জেলা চালকল সমিতির সভাপতি রফিকুল ইসলাম বলেন, ‘জুলাইয়ের শেষের দিকে ধানের দাম বেড়ে যাওয়ায় চালের দামও বাড়তে শুরু করেছিল। মাঝখানে সরকার চাল আমদানির পথ সুগম করলে দাম কিছু দিনের জন্য স্থির ছিল। কিন্তু এখন পর্যন্ত কেউ চাল আমদানি করেছে বলে খবর পওয়া যায়নি। তাই দুই সপ্তাহ ধরে আবারও চাল ও ধানের দাম বাড়তে শুরু করেছে।’ বর্তমানে বাজারে ধানপ্রতি মণ ১ হাজার ১০০ থেকে ১ হাজার ১২০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে বলে জানান রফিকুল।

এদিকে টিসিবির হিসাব অনুযায়ী, শনিবার নাজিরশাইল ও মিনিকেটের মতো সরু চাল বিক্রি হয়েছে প্রতিকেজি ৫৫ থেকে ৬৪ টাকায়, এক সপ্তাহ আগেও যা বিক্রি হয় ৫০ থেকে ৬২ টাকায়। আর গত বছর একই সময়ে ৪৭ থেকে ৫৬ টাকায় বিক্রি হয়েছিল এসব চাল। অর্থাৎ এ বছর চালের দাম ১৫ শতাংশ বেড়েছে।

দয়া করে নিউজটি শেয়ার করুন..



Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




© All rights reserved © 2017 Dokhinerkhobor.Com
Desing & Developed BY ThemesBazar.Com