নিজস্ব প্রতিবেদক ॥ বরিশাল সিটি কর্পোরেশন এই নামটি বর্তমানে বিশ্লেষণ করলে পাওয়া যাবে দুর্নীতি মুক্ত, স্ব”ছ এবং জনগণের সেবায় নিয়োজিত একটি দপ্তর। বরিশাল সিটি কর্পোরেশনে নতুনভাবে গত ২২ অক্টোবর ২০১৮ সালে শপথ গ্রহণের মাধ্যমে মেয়র হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন আওয়ামীলীগ মনোনীত প্রার্থী সেরনিয়াবাত সাদিক আবদুল্লাহ। কিন্তু বিগত মেয়রদের আমলে এই দপ্তরটি ছিল অনিয়ম, দুর্নীতি আর জনমানুষের ভোগান্তির অপর এক নাম। নানা অনিয়ম, লুটপাট আর দুর্নীতিতে এতই ডুবে গিয়েছিল যে দপ্তরটির প্রায় সাড়ে ৩শ কোটি টাকার দেনা হয়ে যায়। আর এই সাড়ে ৩শ কোটি টাকার দেনা আগেকার মেয়রদের ধারাবাহিকতায় সাবেক মেয়র বিএনপি নেতা আহসান হাবিব কামাল রেখে গেছেন নগরভবনে। বর্তমানে ৩০ টি ওয়ার্ডের অবৈধ্য ভবন এর কাজ বন্ধ করা হয়েছে। কিš‘নিয়ম-নীতির তোয়াক্কা না করে তড়িঘড়ি করে ভবন নির্মাণ করা হয়।
নগরীর স্ব-রোড এলাকায় এক শতাংশ জমির উপর ৩ তলা ভবন নির্মান করেছেন আবুল কাশেম। নিয়ম-নীতির তোয়াক্কা না করে তড়িঘড়ি ভবনটি নির্মাণ করা হয়। বিসিসির নিয়ম অনুযায়ী ভবন নির্মান করতে হলে ভবনের চারপাশে তিন ফুট করে যায়গা রাখার নিয়ম থাকলেও সেই নিয়ম অমান্য করে ভবন নির্মান করেন ভবন মালিক। পাশের জমির মালিক ভুক্তভোগি মনির“জ্জামান বিসিসি বরাবর আবেদন করেন । এ বিষয় জানতে চাইলে বিসিসির নির্বাহী কর্মকর্তা ইসরাইল হোসেন বলেন আমি কোন মতামত দিতে পারবো না। পরে রোড ইনেসúেক্টর মো: অনিক বলেন বিবিসির এখনকার নিয়ম অনুযায়ী ১ শতাংশ জমির উপরে ৩ তলা ভবন করা সম্ভব না । তার আগের প্লান করা ছিল সেই প্লান অনুযায়ী তিনি ভবন নির্মান করেন,আমরা অভিযোগ পাওয়ার পরে কাজ বন্ধ রেখেছি। ভবন মালিক আবুল কাশেম দেশে বাহিরে থাকার কারনে তার সাথে যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি কিš‘ আবুল কাশেমের জামাতা রফিকুল ইসলাম এর সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি সব কথা স্বিকার করে বলেন নতুন আইন সম্পর্কে তিনি অবগত নন।
Leave a Reply