মুলাদী প্রতনিধিি ॥ মুলাদী পৌরসভার ৫নং ওর্য়াডরে ইয়াছনি সরদাররে পুত্র ফারুক সরদার (২৫) এর সাথে র্দীঘ দনি যাবৎ প্রমেরে সর্ম্পক গড়ে তোলে বয়িরে প্রলোবন দখেয়িে র্দীঘ দরে বছর শারীরকি করওে বয়িে করতে অনহিা প্রকাশ করার একই ওর্য়াডরে রহমি সরদাররে কন্যা রুনা আক্তার(১৯) গত ২৮ নভম্বের সন্ধ্যা ৬ টায় ফারুক সরদাররে বাড়ীতে অবস্থান করনে রুনা আক্তার। বাড়ীতে ইয়াছনি সরদাররে বড় ছলেে অভি সরদাররে স্ত্রী হপেি আক্তার ও তার ২ মামী মলিে রুনা আক্তারকে মারধর করে বাড়ী থকেে বরে দয়ে। রুনা আক্তার মার খয়েে কোন উপায় না পয়েে মুলাদী থানায় অভযিোগ দায়রে করে ফারুক সরদার ও তার পরবিাররে এর উপর। মুলাদী থানা পুলশি পরর্দিশক তদন্ত ঘটনাস্থলে গয়িে এ মারামাররি বষিয়ে সত্যতা পান। এ বষিয়ে রুনা আক্তার কাছে জানতে চাইলে তনিি সাংবাদকিদরে বলনে আমার সাথে ফারুক সরদাররে দরে বছর যাবৎ শারীরকি সর্ম্পক হয়ছে।ে আমি দু মাসরে অন্তসত্তা হওয়ার পর,ে ফারুক সরদার আমাকে বয়িরে প্রলোভন দখেয়িে তার নষ্ট করে দয়ে। আমি যদি ফারুক সরদারকে বয়িে না করি তবে আত্মহত্যাৎ ছাড়া আমার উপায় নইে, সমাজে আমার অসহায় পতিা মাতার কোন স্থান হবে না, ফারুক সরদাররে পরবিাররে লোকজন আমাকে বলে ফারুক সরদার বয়িে করছে।ে তবে ফারুক সরদাররে ভাই মুলাদী প্রসেক্লাবরে সভাপতি আলম হোসনে সুমনরে খুব কাছরে লোক, থানায় অভযিোগ করার পর বষিয়টি ধামা চাপা দওেয়ার জন্য সময় নষ্ট করছ।ে আমি অসহায় আমার জীবনও পরবিার বাচাতে র্উধ্বতন র্কতৃপক্ষরে দৃষ্টি কামনা করছ।