বুধবার, ২০ নভেম্বর ২০২৪, ০৫:১০ অপরাহ্ন

উপ-সম্পাদক :: দিদার সরদার
প্রধান সম্পাদক :: সমীর কুমার চাকলাদার
প্রকাশক ও সম্পাদক :: কাজী মোঃ জাহাঙ্গীর
যুগ্ম সম্পাদক :: মাসুদ রানা
সহ-সম্পাদক :: এস.এম জুলফিকার
প্রধান নির্বাহী সম্পাদক :: মামুন তালুকদার
নির্বাহী সম্পাদক :: সাইফুল ইসলাম
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক :: আবুল কালাম আজাদ
সংবাদ শিরোনাম :
তারেক রহমানের বিজ্ঞ নেতৃত্বের কারণে শেখ হাসিনাকে পালিয়ে যেতে বাধ্য করেছি-এম. জহির উদ্দিন স্বপন গৌরনদীতে দৈনিক যুগান্তরের বিরুদ্ধে বিড়ি শ্রমিক ও ব্যবসায়ীদের প্রতিবাদ ও বিক্ষোভ মিছিল দুষ্টামিটাও ছিল যেমন স্পর্শকাতর, খেসারাতটাও দিতে হল তেমনি ভয়ঙ্কর বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী সাংস্কৃতিক দলের ৫ সদস্যের বরিশাল মহানগরে আহ্বায়ক কমিটি গঠন গৌরনদীতে ইউএনওর নেতৃত্বে স্বেচ্ছাশ্রমে খালের কুচুরিপানা ও ময়লা পরিস্কার করল বৈষম্য বিরোধী ছাত্ররা বর্নাঢ্য র‌্যালি ও আলোচনা সভার মধ্যদিয়ে গৌরনদীতে জাতীয় সমবায় দিবস পালিত আমাদের নেতা তারেক রহমান একটি সাম্যের বাংলাদেশ গড়তে চান-জহির উদ্দিন স্বপন মেয়র হারিছ গ্রেপ্তারের খবরে গৌরনদীতে সাধারন মানুষের উল্লাস ফাঁসির দাবিতে বিএনপির বিক্ষাভ মিছিল গৌরনদীতে এইচপিভি টিকা দান ক্যাম্পেইনের শুভ উদ্বোধন কাশিপুরের ড্রেজার ব্যবসায়ী সুমনের অপকর্মে কেউ খুন হলে দায় নেবে না বিএনপি
শিশুদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমায় অ্যান্টিবায়োটিক!

শিশুদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমায় অ্যান্টিবায়োটিক!

মাথাব্যথা কিংবা জ্বর জ্বর লাগছে। প্রাপ্তবয়স্করা চিন্তা না করেই খেয়ে নেন অ্যান্টিবায়োটিক। শুধু মাথাব্যথা কিংবা জ্বর নয়, অন্য যেকোনো অসুখেই আমরা বিভিন্ন ধরনের অ্যান্টিবায়োটিক সেবন করি। আর অসুখ সারাতে ওষুধ সেবন করবেন এটাই তো স্বাভাবিক। কিন্তু আপনি জানেন কী, এই ওষুধই বিপদ ডেকে আনে!

বিশেষজ্ঞরা বলেছেন, অ্যান্টিবায়োটিকের বেশি ব্যবহার নবজাতক ও শিশুদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমিয়ে দেয়। তারা বলেছেন, সামান্য জ্বর, পেটের অসুখ বা শ্বাস কষ্ট। ছোট্ট শিশুটিকে সুস্থ করতে অ্যান্টিবায়োটিক প্রেসক্রাইব করেন চিকিৎসকরা। এই অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহারই ভবিষ্যতে দুর্বল করে দিচ্ছে শিশুদের।

কীভাবে অ্যান্টিবায়োটিক সমস্যায় ফেলছে শিশুদের?

বিশেষজ্ঞরা বলেন, অন্ত্রের ব্যাকটেরিয়া শুধু হজমে সাহায্য করে এমনটা নয়। অ্যাজমা, অ্যালার্জি, পেটের অসুখের মতো বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধেও সাহায্য করে এই ব্যাকটেরিয়া। প্রত্যেক শিশুর দেহেই তৈরি হয় নিজস্ব ব্যাকটেরিয়ার সেট, মাইক্রোবায়োম। জীবনের প্রথম দুই-তিন বছর এই মাইক্রোবায়োম গঠন হওয়ার ক্ষেত্রে খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু গবেষণা বলছে, অ্যান্টিবায়োটিকের প্রভাব পড়ছে এই মাইক্রোবায়োম গঠনে।

‘বিপদ অ্যান্টিবায়োটিকে!’

গবেষকরা বলেন, অ্যান্টিবায়োটিকের বারবার ব্যবহার ব্যাকটেরিয়া গঠনে বাধা সৃষ্টি করে। যার নিট ফল সুগঠিত মাইক্রোবায়োম তৈরিই হয় না শিশুর দেহে। এতে শিশুদের দেহের প্রয়োজনীয় ব্যাকটেরিয়াগুলো স্থিতিশীল হয় না।

বিপদ সিজারিয়ান বেবিরও!

বিপদসীমার মধ্যে রয়েছেন সিজার করে জন্ম নেওয়া নবজাতকরাও। এমনটাই দাবি গবেষকদের। সিজারিয়ান বেবিদের অন্ত্রে রোগ প্রতিরোধকারী ব্যাকটেরিয়ার পরিমাণ কম থাকে। এই শিশুদের ওপর অ্যাটিবায়োটিকের প্রভাব আরও খারাপ হতে পারে। তাই গবেষকরা বলছেন, শিশুদের অ্যান্টিবায়োটিক দিন সাবধানে। কারণ জীবনের প্রথম তিন বছর অহেতুক অ্যান্টিবায়োটিকের ব্যবহার মোটেই ভালো নয়।

দয়া করে নিউজটি শেয়ার করুন..



Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




© All rights reserved © 2017 Dokhinerkhobor.Com
Desing & Developed BY ThemesBazar.Com