বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪, ০২:৩৮ অপরাহ্ন

উপ-সম্পাদক :: দিদার সরদার
প্রধান সম্পাদক :: সমীর কুমার চাকলাদার
প্রকাশক ও সম্পাদক :: কাজী মোঃ জাহাঙ্গীর
যুগ্ম সম্পাদক :: মাসুদ রানা
সহ-সম্পাদক :: এস.এম জুলফিকার
প্রধান নির্বাহী সম্পাদক :: মামুন তালুকদার
নির্বাহী সম্পাদক :: সাইফুল ইসলাম
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক :: আবুল কালাম আজাদ
সংবাদ শিরোনাম :
তারেক রহমানের বিজ্ঞ নেতৃত্বের কারণে শেখ হাসিনাকে পালিয়ে যেতে বাধ্য করেছি-এম. জহির উদ্দিন স্বপন গৌরনদীতে দৈনিক যুগান্তরের বিরুদ্ধে বিড়ি শ্রমিক ও ব্যবসায়ীদের প্রতিবাদ ও বিক্ষোভ মিছিল দুষ্টামিটাও ছিল যেমন স্পর্শকাতর, খেসারাতটাও দিতে হল তেমনি ভয়ঙ্কর বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী সাংস্কৃতিক দলের ৫ সদস্যের বরিশাল মহানগরে আহ্বায়ক কমিটি গঠন গৌরনদীতে ইউএনওর নেতৃত্বে স্বেচ্ছাশ্রমে খালের কুচুরিপানা ও ময়লা পরিস্কার করল বৈষম্য বিরোধী ছাত্ররা বর্নাঢ্য র‌্যালি ও আলোচনা সভার মধ্যদিয়ে গৌরনদীতে জাতীয় সমবায় দিবস পালিত আমাদের নেতা তারেক রহমান একটি সাম্যের বাংলাদেশ গড়তে চান-জহির উদ্দিন স্বপন মেয়র হারিছ গ্রেপ্তারের খবরে গৌরনদীতে সাধারন মানুষের উল্লাস ফাঁসির দাবিতে বিএনপির বিক্ষাভ মিছিল গৌরনদীতে এইচপিভি টিকা দান ক্যাম্পেইনের শুভ উদ্বোধন কাশিপুরের ড্রেজার ব্যবসায়ী সুমনের অপকর্মে কেউ খুন হলে দায় নেবে না বিএনপি
নলছিটিতে জেলা পরিষদ সদস্যের বিরুদ্ধে বাঁধ নির্মাণের অভিযোগ

নলছিটিতে জেলা পরিষদ সদস্যের বিরুদ্ধে বাঁধ নির্মাণের অভিযোগ

নিজস্ব প্রতিবেদক ॥ ঝালকাঠি জেলার নলছিটিতে সরকারি খালের বাঁধ নির্মাণের অভিযোগ উঠেছে। এতে পাশর্^বর্তী গ্রামগুলোর শত শত একর ফসলি জমিসহ স্থানীয় কয়েক হাজার মানুষ ভোগান্তির শিকার হচ্ছে। বাঁধ অপসারণের ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য জেলা প্রশাসকের কাছে আবেদন করা হয়েছে। লিখিত অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, নলছিটির রানাপাশা ইউনিয়নের একটি বড় খাল মুনিয়ার জোড় খাল। এই খাল থেকে ছোট একটি খাল উত্তর দিকে ইঞ্জিনিয়ার জেএম হাতেমের বাড়ির পাশ দিয়ে প্রবাহিত হয়েছে যেটি ‘মিনা খালি’ নামে এলাকায় পরিচিত। সেই খালটি উত্তর রানাপাশা গ্রামের কয়েকশ একর ফসলি জমির সেচের পানি জোগান দেয় এবং প্রাকৃতিক জলাধার হিসেবে দীর্ঘদিন ধরে ব্যবহৃত হচ্ছে। পাশাপাশি শত শত পরিবারের গৃহস্থালির পানিরও সংকুলান হয়। কিন্তু স্থানীয় জেলা পরিষদ সদস্য হাতেম ইঞ্জিনিয়ার তার বাড়ির সামনে রাস্তা নির্মানের লক্ষে এ খালটির মুখে বাঁধ দিয়ে রাস্তা নির্মাণ করেছেন, ফলে খালটি চিরতরে হারাতে বসেছে। ক্ষমতার অপব্যবহার করে এলাকাবাসীর আপত্তি উপেক্ষা করে সরকারের নামে রেকর্ডকৃত খালটি তিনি অন্যায়- অবৈধভাবে ভরাট করে প্রাকৃতিক জলাধার ধ্বংস করার পায়তারা করছেন। স্থানীয় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে ইতঃপূর্বে বিষয়টি অবহিত করলেও তিনি কোন পদক্ষেপ নেননি। এ বিষয়ে ২০১৯ সালের ৫ মার্চ এলাকাবাসী জেলা প্রশাসকের কাছে আবেদন করলেও কোন ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। খালটি অবমুক্ত না করলে প্রাকৃতিক পরিবেশে বিরূপ প্রভাব পরবে। খাল ভরাট না করার ক্ষেত্রে প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা অনুযায়ী সরকারি এ খালটি ভরাট ও দখল থেকে রক্ষা করতে ৬ ডিসেমবর আবারও আবেদন করা হয়েছে। এ ব্যপারে ঝালকাঠি জেলা পরিষদ সদস্য ইঞ্জিনিয়ার জেএম হাতেম বলেন, এটা কোন খাল নায়। চলাচলের একটি হালট। আমাদের পারিবারিক জমি হওয়ায় ভরাট করেছি।

দয়া করে নিউজটি শেয়ার করুন..



Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




© All rights reserved © 2017 Dokhinerkhobor.Com
Desing & Developed BY ThemesBazar.Com