বুধবার, ২০ নভেম্বর ২০২৪, ০৫:৩০ পূর্বাহ্ন

উপ-সম্পাদক :: দিদার সরদার
প্রধান সম্পাদক :: সমীর কুমার চাকলাদার
প্রকাশক ও সম্পাদক :: কাজী মোঃ জাহাঙ্গীর
যুগ্ম সম্পাদক :: মাসুদ রানা
সহ-সম্পাদক :: এস.এম জুলফিকার
প্রধান নির্বাহী সম্পাদক :: মামুন তালুকদার
নির্বাহী সম্পাদক :: সাইফুল ইসলাম
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক :: আবুল কালাম আজাদ
সংবাদ শিরোনাম :
তারেক রহমানের বিজ্ঞ নেতৃত্বের কারণে শেখ হাসিনাকে পালিয়ে যেতে বাধ্য করেছি-এম. জহির উদ্দিন স্বপন গৌরনদীতে দৈনিক যুগান্তরের বিরুদ্ধে বিড়ি শ্রমিক ও ব্যবসায়ীদের প্রতিবাদ ও বিক্ষোভ মিছিল দুষ্টামিটাও ছিল যেমন স্পর্শকাতর, খেসারাতটাও দিতে হল তেমনি ভয়ঙ্কর বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী সাংস্কৃতিক দলের ৫ সদস্যের বরিশাল মহানগরে আহ্বায়ক কমিটি গঠন গৌরনদীতে ইউএনওর নেতৃত্বে স্বেচ্ছাশ্রমে খালের কুচুরিপানা ও ময়লা পরিস্কার করল বৈষম্য বিরোধী ছাত্ররা বর্নাঢ্য র‌্যালি ও আলোচনা সভার মধ্যদিয়ে গৌরনদীতে জাতীয় সমবায় দিবস পালিত আমাদের নেতা তারেক রহমান একটি সাম্যের বাংলাদেশ গড়তে চান-জহির উদ্দিন স্বপন মেয়র হারিছ গ্রেপ্তারের খবরে গৌরনদীতে সাধারন মানুষের উল্লাস ফাঁসির দাবিতে বিএনপির বিক্ষাভ মিছিল গৌরনদীতে এইচপিভি টিকা দান ক্যাম্পেইনের শুভ উদ্বোধন কাশিপুরের ড্রেজার ব্যবসায়ী সুমনের অপকর্মে কেউ খুন হলে দায় নেবে না বিএনপি
লকডাউনেও নৌপথ দিয়ে ভোলায় আসছে মানুষ

লকডাউনেও নৌপথ দিয়ে ভোলায় আসছে মানুষ

ভোলা প্রতিনিধি ॥ লকডাউন উপেক্ষা করে করোনা ঝুঁকি নিয়ে নৌপথ দিয়ে ভোলায় আসছে মানুষ। এদের কেউ মানছে না স্বাস্থ্যবিধি-সামাজিক দূরত্ব। লকডাউনের তৃতীয়দিন শুক্রবার (১৬ এপ্রিল) সকালে ইলিশা হয়ে শতাধিক মানুষকে আসতে দেখা যায়। প্রশাসনের কঠোর নজরদারি থাকা সত্ত্বেও লুকিয়ে যাতায়াত করছে এসব মানুষ। রাজধানী ঢাকাসহ বিভিন্ন জেলা থেকে দক্ষিণাঞ্চলের কিছু সংখ্যক মানুষ গ্রামে ফিরছেন। লকডাউনের বিধি-নিষেধ লঙ্ঘন করেই গাদাগাদি করেই ফিরছেন তারা। এতে একদিকে যেমন করোনা সংক্রামনের ঝুঁকি বাড়ছে অন্যদিকে অন্যদেরও ঝুঁকিতে ফেলছেন তারা। ইলিশার বাসিন্দা আকতারুল ইসলাম আকাশ জানান, সকালে ভোলা-লক্ষীপুর রুটের একটি ফেরি দিয়ে শতাধিক মানুষকে আসতে দেখা গেছে। তাদের মধ্যে কেউ স্বাস্থ্যবিধি কিংবা সামাজিক দূরত্ব মানছে না। এছাড়াও ট্রলার দিয়েও উত্তাল নদী পাড়ি দিয়ে মাঝে মধ্যে মানুষকে আসতে দেখা যায়। স্থানীয়রা জানান, লকডাউন উপেক্ষা করে লক্ষীপুর থেকে ট্রলার কিংবা ফেরিতে মাঝে মধ্যেই ভোলায় চলে আসছে মানুষ। কেউ কেউ আবার ট্রলার দিয়েও চলে আসছেন। এতে করোনা সংক্রামনের ঝুঁকি বাড়ছে। লক্ষীপুর ফেরির ইনচার্জ কাওসার হোসেন জানান, আমরা কোনো মানুষকে ফেরিতে উঠতে দেই না, শুধুমাত্র পণ্যবাহী পরিবহন ফেরিতে যাতায়াত করছে। রাতে ২-১ জন ফেরিতে উঠতে পারে। তবে তাদের ঠেকানোর দায়িত্ব পুলিশের। ভোলা ফেরির ইনচার্জ পারভেজ খান বলেন, ভোলা থেকে লক্ষীপুর ফেরিতে শুধুমাত্র জরুরি পণ্য পরিবহন যাচ্ছে, যাত্রীদের উঠতে আমরা বাধা দিচ্ছি। ভোলা নৌ-থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সুজন পাল জানান, করোনা সংক্রামণরোধে লকডাউন প্রতিপালনে আমাদের নিয়মিত অভিযান চলছে। কেউ লকডাউন উপেক্ষা করে এক স্থান থেকে অন্য স্থানে যাওয়ার চেষ্টা করলে পুলিশি বাধার মুখে পড়তে হবে।

দয়া করে নিউজটি শেয়ার করুন..



Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




© All rights reserved © 2017 Dokhinerkhobor.Com
Desing & Developed BY ThemesBazar.Com