বৃহস্পতিবার, ০৫ Jun ২০২৫, ১০:৫৫ পূর্বাহ্ন

প্রধান পৃষ্ঠপোষকঃ মোহাম্মদ রফিকুল আমীন
উপদেষ্টা সম্পাদকঃ জহির উদ্দিন স্বপন
সম্পাদক মণ্ডলীর সভাপতিঃ এস. সরফুদ্দিন আহমেদ সান্টু
প্রধান সম্পাদকঃ লায়ন এস দিদার সরদার
সম্পাদকঃ কাজী মোঃ জাহাঙ্গীর
যুগ্ম সম্পাদকঃ মাসুদ রানা পলাশ
সহকারী সম্পাদকঃ লায়ন এসএম জুলফিকার
সংবাদ শিরোনাম :
সংবাদ সম্মেলন করে কয়েকটি স্থানীয় পত্রিকা ও অনলাইন নিউজ পোর্টালের বিরুধ্যে মিথ্যা সংবাদ প্রকাশের অভিযোগ আনলেন গৌরনদীর বিএনপি নেতা সজল সরকার স্বানাপ সিন্ডিকেটে বন্ধি জাতীয় হৃদরোগ হাসপাতাল গৌরনদীতে বিএনপি’র গণঅবস্থান কর্মসূচি পালিত কোন অন্যায়কে প্রশ্রয় দেননি বলেই বেগম জিয়া ‘একজন আপোষহীন নেত্রী’-আবু নাসের মো: রহমাতুল্লাহ আন্তর্জাতিক সাংবাদিক আইনি প্রতিকার ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে এক জাঁকজমকপূর্ণ ইফতার দোয়া মাহফিল রাজনৈতিক ও সামাজিক কর্মকান্ডে প্রশংসিত বরিশাল উত্তর জেলা নারী নেত্রী বাহাদুর সাজেদা বরিশালে সাংগঠনিক সফরে আসছেন জাতীয় নাগরিক কমিটির কেন্দ্রীয় যুগ্ম সদস্য সচিব ডা: মাহমুদা মিতু দুই দিনের সফরে আজ বরিশাল আসছেন অতিথি গ্রুপ অব কোম্পানির এমডি লায়ন সাইফুল ইসলাম সোহেল  পিরোজপুর ভান্ডারিয়ার যুব মহিলা লীগ নেত্রী জুথি গ্রেফতার গৌরনদীতে তিন দফা দাবি আদায়ে ছাত্রদলের বিক্ষোভ মিছিল উপজেলা প্রশাসনকে ১৫ দিনের আল্টিমেটাম
ইতালিতে কাজে ফিরেছে ৪৪ লাখ মানুষ

ইতালিতে কাজে ফিরেছে ৪৪ লাখ মানুষ

আন্তর্জাতিক ডেস্ক ॥ ইতালিতে লকডাউন শিথিলের পর প্রায় ৪৪ লাখ মানুষ কাজে ফিরেছে। ইউরোপের প্রথম দেশ হিসেবে লকডাউন শিথিল করেছে ইতালি। দু’মাসের বেশি সময় ধরে করোনার প্রাদুর্ভাবে ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখোমুখি হয়েছে ইতালি। ইউরোপের দেশগুলোর মধ্যে ইতালিতেই সবচেয়ে বেশি আক্রান্ত ও মৃত্যুর ঘটনা ঘটেছে।

করোনার হানায় দেশটি যেন এক মৃত্যুপুরীতে পরিণত হয়েছে। এখন পর্যন্ত করোনায় আক্রান্ত ও মৃত্যুতে শীর্ষে রয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। এই তালিকায় তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে ইতালি। দেশটিতে এখন পর্যন্ত করোনায় আক্রান্ত হয়েছে ২ লাখ ১১ হাজার ৯৩৮ জন। অপরদিকে মারা গেছে ২৯ হাজার ৭৯ জন। ইতোমধ্যেই সুস্থ হয়ে উঠেছে ৮২ হাজার ৮৭৯ জন। দেশটিতে করোনার অ্যাক্টিভ কেস ৯৯ হাজার ৯৮০টি। এখনও ১ হাজার ৪৭৯ জনের অবস্থা আশঙ্কাজনক। লকডাউনের কারণে দেশটির অর্থনীতি ভয়াবহ ক্ষতির মুখে পড়েছে। এই পরিস্থিতি কাটিয়ে উঠতেই লকডাউন শিথিল করা হয়েছে এবং লোকজন কাজে ফিরতে শুরু করেছে।

ইতালিতে বর্তমানে প্রায় অর্ধেক জনবল সরকারি সহায়তায় চলছে। ইতোমধ্যেই বহু মানুষ চাকরি হারানোর ঝুঁকিতে রয়েছে। দেশটিতে ইতোমধ্যেই বিভিন্ন ফ্যাক্টরির কার্যক্রম, নির্মাণ কাজ ও পাইকারি ব্যবসা পুণরায় চালু হয়েছে। ইতালির নাগরিকরা এখন আত্মীয়-স্বজন এবং পরিচিত লোকজনের বাড়িতে যাওয়ার অনুমতি পেয়েছে। তবে তারা একই এলাকার মধ্যে ঘোরাঘুরি করতে পারবে, দূরের কোথাও ভ্রমণে এখনও অনুমতি দেওয়া হয়নি।

হাঁটাহাটি ও দৌড়ানোর জন্য পার্কগুলো খুলে দেওয়া হয়েছে। একই সঙ্গে খেলাধুলার জন্য লোকজন বাড়ি থেকে দূরে যাওয়ার অনুমতি পেয়েছে। তবে এখনও পর্যন্ত জনসমাগমে নিষেধাজ্ঞা থাকছেই। এছাড়া গণপরিহন বা অনেক মানুষ চলাচল করে এমন স্থানে মাস্ক পরা বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। শেষকৃত্য আয়োজনে কিছুটা কড়াকড়ি শিথিল করা হয়েছে। ১৫ জনের মতো একটি শেষকৃত্যু অনুষ্ঠানে যোগ দিতে পারবেন। তবে বিয়ের অনুষ্ঠানে এখনই অনুমতি দেওয়া হচ্ছে না। এজন্য আরও কিছুদিন অপেক্ষা করতে হচ্ছে। যদি সংক্রমণের মাত্রা কমতে থাকে তবে বার, সেলুন, রেস্টুরেন্ট আগামী ১ জুন থেকে পুণরায় চালু হবে বলে জানানো হয়েছে।

দয়া করে নিউজটি শেয়ার করুন..



Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




© All rights reserved © 2017-2024 Dokhinerkhobor.Com
Desing & Developed BY ThemesBazar.Com