শুক্রবার, ০৬ Jun ২০২৫, ০৪:০০ পূর্বাহ্ন

প্রধান পৃষ্ঠপোষকঃ মোহাম্মদ রফিকুল আমীন
উপদেষ্টা সম্পাদকঃ জহির উদ্দিন স্বপন
সম্পাদক মণ্ডলীর সভাপতিঃ এস. সরফুদ্দিন আহমেদ সান্টু
প্রধান সম্পাদকঃ লায়ন এস দিদার সরদার
সম্পাদকঃ কাজী মোঃ জাহাঙ্গীর
যুগ্ম সম্পাদকঃ মাসুদ রানা পলাশ
সহকারী সম্পাদকঃ লায়ন এসএম জুলফিকার
সংবাদ শিরোনাম :
সংবাদ সম্মেলন করে কয়েকটি স্থানীয় পত্রিকা ও অনলাইন নিউজ পোর্টালের বিরুধ্যে মিথ্যা সংবাদ প্রকাশের অভিযোগ আনলেন গৌরনদীর বিএনপি নেতা সজল সরকার স্বানাপ সিন্ডিকেটে বন্ধি জাতীয় হৃদরোগ হাসপাতাল গৌরনদীতে বিএনপি’র গণঅবস্থান কর্মসূচি পালিত কোন অন্যায়কে প্রশ্রয় দেননি বলেই বেগম জিয়া ‘একজন আপোষহীন নেত্রী’-আবু নাসের মো: রহমাতুল্লাহ আন্তর্জাতিক সাংবাদিক আইনি প্রতিকার ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে এক জাঁকজমকপূর্ণ ইফতার দোয়া মাহফিল রাজনৈতিক ও সামাজিক কর্মকান্ডে প্রশংসিত বরিশাল উত্তর জেলা নারী নেত্রী বাহাদুর সাজেদা বরিশালে সাংগঠনিক সফরে আসছেন জাতীয় নাগরিক কমিটির কেন্দ্রীয় যুগ্ম সদস্য সচিব ডা: মাহমুদা মিতু দুই দিনের সফরে আজ বরিশাল আসছেন অতিথি গ্রুপ অব কোম্পানির এমডি লায়ন সাইফুল ইসলাম সোহেল  পিরোজপুর ভান্ডারিয়ার যুব মহিলা লীগ নেত্রী জুথি গ্রেফতার গৌরনদীতে তিন দফা দাবি আদায়ে ছাত্রদলের বিক্ষোভ মিছিল উপজেলা প্রশাসনকে ১৫ দিনের আল্টিমেটাম
‘নবী’ দাবি করার অপরাধে আদালতেই গুলি করে হত্যা

‘নবী’ দাবি করার অপরাধে আদালতেই গুলি করে হত্যা

নিজেকে ‘শেষ নবী’ দাবি করে ধর্ম অবমাননাকারী এক ব্যক্তিকে পাকিস্তানে আদালত কক্ষের ভেতরেই গুলি করে হত্যা করা হয়েছে। গতকাল বুধবার পেশওয়ারের একটি আদালতে মামলার শুনানি চলার সময়ই তাহির আহমেদ নাসিম নামের ওই ব্যক্তিকে হত্যা করা হয়।

নিরাপত্তা বাহিনী জানিয়েছে, ধর্ম অবমাননাকারী ওই ব্যক্তিকে লক্ষ্য করে ছয়টি গুলি চালানো হয়। এ ঘটনায় হামলাকারীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।

বিবিসি, আল জাজিরাসহ একাধিক আন্তজর্তিক গণমাধ্যম জানিয়েছে, নিজেকে নবী দাবি করে ধর্ম অবমাননা করার অভিযোগে ২০১৮ সাল থেকে পুলিশি হেফাজতে ছিলেন নাসিম। তার বিরুদ্ধে অভিযোগ, নিজেকে ‘নবী’ দাবি করে ব্লাসফেমি আইন ভঙ্গ করেছেন তিনি। নাসিমের বিরুদ্ধে দায়ের করা মামলায় ব্লাসফেমি আইনের ২৯৫-এ, ২৯৫-বি এবং ২৯৫-সি ধারা ভঙ্গের অভিযোগ আনা হয়।

অভিযোগে বলা হয়, নিজেকে ‘নবী’ দাবি করে ইসলাম ধর্মের মহানবী হযরত মুহাম্মদকে (সা.) অবমাননা করেছেন তিনি। আইন অনুযায়ী, এ অপরাধের সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ডের বিধান রয়েছে।

স্থানীয় প্রশাসন জানায়, হামলার পরপরই ঘটনাস্থল থেকে হামলাকারীকে আটক করা হয়েছে। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে তিনি দোষ স্বীকারও করেছেন।

পাকিস্তানে ধর্মীয় অবমাননা আইনে সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড। যদিও এখন পর্যন্ত কাউকে সর্বোচ্চ শাস্তি দেওয়া হয়নি। তবে ১৯৯০ সাল থেকে বিভিন্ন সময় অভিযুক্তদের ওপর হামলা চালিয়ে হত্যা করা হয়েছে কমপক্ষে ৭৭ জনকে।

দয়া করে নিউজটি শেয়ার করুন..



Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




© All rights reserved © 2017-2024 Dokhinerkhobor.Com
Desing & Developed BY ThemesBazar.Com