মঙ্গলবার, ৩০ এপ্রিল ২০২৪, ০৯:২৭ অপরাহ্ন

উপ-সম্পাদক :: দিদার সরদার
প্রধান সম্পাদক :: সমীর কুমার চাকলাদার
প্রকাশক ও সম্পাদক :: কাজী মোঃ জাহাঙ্গীর
যুগ্ম সম্পাদক :: মাসুদ রানা
সহ-সম্পাদক :: এস.এম জুলফিকার
প্রধান নির্বাহী সম্পাদক :: মামুন তালুকদার
নির্বাহী সম্পাদক :: সাইফুল ইসলাম
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক :: আবুল কালাম আজাদ
সংবাদ শিরোনাম :
ফুলকুঁড়ি আসর এর ফাইনাল ক্রিকেট টুর্নামেন্টের অনুষ্ঠিত আওয়ামী ঘরানার বিতর্কিত লোকদের দিয়ে উজিরপুর উপজেলা শ্রমিক দলের কমিটি গঠন করার তীব্র নিন্দা জানিয়েছেন সান্টু খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি ও তারেক রহমানের সুস্থতা কামনায় গৌরনদীতে দোয়া ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত গৌরনদীতে এতিমখানা ও মাদ্রাসার দরিদ্র, অসহায় শিক্ষার্থীদের মাঝে ঈদ বস্ত্র বিতরণ ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত বরিশালে বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের কারাবন্ধী ও রাজপথে সাহসী সৈনিকদের সম্মানে ইফতার দোয়া মোনাজাত অনুষ্ঠিত আদালতে মামলা চলমান থাকা অবস্থায়, দখিনের খবর পত্রিকা অফিসের তালা ভেঙে কোটি টাকার লুণ্ঠিত মালামাল বাড়িওয়ালার পাঁচ তলা থেকে উদ্ধার, মামলা নিতে পুলিশের রহস্যজনক ভূমিকা গলাচিপা উপজেলা প্রেসক্লাবের কমিটি গঠন, সভাপতি হাফিজ, সম্পাদক রুবেল চোখের জলে বরিশাল প্রেসক্লাব সভাপতি কাজী বাবুলকে চির বিদায় বিএনপি নেতা জহির উদ্দিন স্বপন কারামুক্ত উচ্চ আদালতে জামিন পেলেন বরিশাল মহানগর বিএনপির মীর জাহিদসহ পাঁচ নেতা
বিশ্বের সবচেয়ে ব্যয়বহুল ধান হয় সৌদি আরবে!

বিশ্বের সবচেয়ে ব্যয়বহুল ধান হয় সৌদি আরবে!

কাদা, মাটি, পানি, উপযুক্ত আবহাওয়া এসবই ধান চাষের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। কৃষকরা নিপুণ হাতে ধানের চারা রোপণ করেন। এরপর কয়েক মাস লেগে যায় হাতে ফসল পেতে। তবে সৌদি আরবেরও মতো বালুকাময় মরু দেশেও যে ধান উৎপাদন হয় তা শুনে অবাক হতেই হয়।

সৌদি আরবের পূর্বাঞ্চল আল আহসা হাসাভি নামের লাল চালের জন্য পরিচিত। আর সবচেয়ে চমকপ্রদ বিষয়টি হলো, এই ধানটিই বিশ্বের সবচেয়ে ব্যয়বহুল ধান। আল-আহসার কৃষকরা প্রতি বছর গ্রীষ্মের পরে বিশেষ করে সেপ্টেম্বর-অক্টোবর মাস ধানের চারা রোপণ করেন। এর আগে তারা মাটি প্রস্তুত করতে শুরু করেন। 

সৌদি কৃষক আবদুল হাদি আল সালমান বলেন ‘আমরা এই চাল উৎপাদন করি, নিজেরাও খাই এবং অন্যদের খাওয়াই। কিছুটা বিক্রিও করি। এগুলো আমাদের কাছে সোনার ফসল।’

শর্করা প্রোটিন ও ফাইবার সমৃদ্ধ এই লাল চাল পুষ্টিগুণে ভরা। বাত এবং হাড়ের অসুখ নিরাময়ে দারুণ কার্যকরী হাসাভি ধান। এ প্রজাতির ধান সাধারণত গরম অঞ্চলে জন্মায়। এটি চাষে সর্বোচ্চ ৪৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রার প্রয়োজন পড়ে। তাপমাত্রা কম হলে এই ধানের বৃদ্ধিতে প্রভাব পড়ে এবং তা সম্পূর্ণ বেড়ে উঠতে পারে না।

বিশ্বের বিরল এই লাল চালের ধানের জাতটি বর্তমানে পানির অভাবে বিলুপ্তির ঝুঁকিতে রয়েছে। তার কারণ ভালো পরিমাণে পানি ছাড়া এই ধানের চাষ সম্ভব নয়। এই ধানের চারা রোপণ করতে হয় অতিরিক্ত পানিতে। সপ্তাহে পাঁচ দিন হাসাভি ধানের গাছে পানি দিতে হয়। যদিও এর শেকড় দীর্ঘ সময় পানি ধরে রাখতে পারে।

সূত্র : পূবের কলম

দয়া করে নিউজটি শেয়ার করুন..



Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




© All rights reserved © 2017 Dokhinerkhobor.Com
Desing & Developed BY ThemesBazar.Com