শুক্রবার, ১৫ নভেম্বর ২০২৪, ১২:২৭ অপরাহ্ন

উপ-সম্পাদক :: দিদার সরদার
প্রধান সম্পাদক :: সমীর কুমার চাকলাদার
প্রকাশক ও সম্পাদক :: কাজী মোঃ জাহাঙ্গীর
যুগ্ম সম্পাদক :: মাসুদ রানা
সহ-সম্পাদক :: এস.এম জুলফিকার
প্রধান নির্বাহী সম্পাদক :: মামুন তালুকদার
নির্বাহী সম্পাদক :: সাইফুল ইসলাম
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক :: আবুল কালাম আজাদ
সংবাদ শিরোনাম :
গৌরনদীতে দৈনিক যুগান্তরের বিরুদ্ধে বিড়ি শ্রমিক ও ব্যবসায়ীদের প্রতিবাদ ও বিক্ষোভ মিছিল দুষ্টামিটাও ছিল যেমন স্পর্শকাতর, খেসারাতটাও দিতে হল তেমনি ভয়ঙ্কর বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী সাংস্কৃতিক দলের ৫ সদস্যের বরিশাল মহানগরে আহ্বায়ক কমিটি গঠন গৌরনদীতে ইউএনওর নেতৃত্বে স্বেচ্ছাশ্রমে খালের কুচুরিপানা ও ময়লা পরিস্কার করল বৈষম্য বিরোধী ছাত্ররা বর্নাঢ্য র‌্যালি ও আলোচনা সভার মধ্যদিয়ে গৌরনদীতে জাতীয় সমবায় দিবস পালিত আমাদের নেতা তারেক রহমান একটি সাম্যের বাংলাদেশ গড়তে চান-জহির উদ্দিন স্বপন মেয়র হারিছ গ্রেপ্তারের খবরে গৌরনদীতে সাধারন মানুষের উল্লাস ফাঁসির দাবিতে বিএনপির বিক্ষাভ মিছিল গৌরনদীতে এইচপিভি টিকা দান ক্যাম্পেইনের শুভ উদ্বোধন কাশিপুরের ড্রেজার ব্যবসায়ী সুমনের অপকর্মে কেউ খুন হলে দায় নেবে না বিএনপি এতিম শিশুর অধিকার নিশ্চিতে দ্বারে দ্বারে ঘুরে বেড়াচ্ছেন বিধবা মা
বিশ্বের সবচেয়ে ব্যয়বহুল ধান হয় সৌদি আরবে!

বিশ্বের সবচেয়ে ব্যয়বহুল ধান হয় সৌদি আরবে!

কাদা, মাটি, পানি, উপযুক্ত আবহাওয়া এসবই ধান চাষের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। কৃষকরা নিপুণ হাতে ধানের চারা রোপণ করেন। এরপর কয়েক মাস লেগে যায় হাতে ফসল পেতে। তবে সৌদি আরবেরও মতো বালুকাময় মরু দেশেও যে ধান উৎপাদন হয় তা শুনে অবাক হতেই হয়।

সৌদি আরবের পূর্বাঞ্চল আল আহসা হাসাভি নামের লাল চালের জন্য পরিচিত। আর সবচেয়ে চমকপ্রদ বিষয়টি হলো, এই ধানটিই বিশ্বের সবচেয়ে ব্যয়বহুল ধান। আল-আহসার কৃষকরা প্রতি বছর গ্রীষ্মের পরে বিশেষ করে সেপ্টেম্বর-অক্টোবর মাস ধানের চারা রোপণ করেন। এর আগে তারা মাটি প্রস্তুত করতে শুরু করেন। 

সৌদি কৃষক আবদুল হাদি আল সালমান বলেন ‘আমরা এই চাল উৎপাদন করি, নিজেরাও খাই এবং অন্যদের খাওয়াই। কিছুটা বিক্রিও করি। এগুলো আমাদের কাছে সোনার ফসল।’

শর্করা প্রোটিন ও ফাইবার সমৃদ্ধ এই লাল চাল পুষ্টিগুণে ভরা। বাত এবং হাড়ের অসুখ নিরাময়ে দারুণ কার্যকরী হাসাভি ধান। এ প্রজাতির ধান সাধারণত গরম অঞ্চলে জন্মায়। এটি চাষে সর্বোচ্চ ৪৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রার প্রয়োজন পড়ে। তাপমাত্রা কম হলে এই ধানের বৃদ্ধিতে প্রভাব পড়ে এবং তা সম্পূর্ণ বেড়ে উঠতে পারে না।

বিশ্বের বিরল এই লাল চালের ধানের জাতটি বর্তমানে পানির অভাবে বিলুপ্তির ঝুঁকিতে রয়েছে। তার কারণ ভালো পরিমাণে পানি ছাড়া এই ধানের চাষ সম্ভব নয়। এই ধানের চারা রোপণ করতে হয় অতিরিক্ত পানিতে। সপ্তাহে পাঁচ দিন হাসাভি ধানের গাছে পানি দিতে হয়। যদিও এর শেকড় দীর্ঘ সময় পানি ধরে রাখতে পারে।

সূত্র : পূবের কলম

দয়া করে নিউজটি শেয়ার করুন..



Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




© All rights reserved © 2017 Dokhinerkhobor.Com
Desing & Developed BY ThemesBazar.Com