শুক্রবার, ০৬ Jun ২০২৫, ০৯:৪৬ পূর্বাহ্ন

প্রধান পৃষ্ঠপোষকঃ মোহাম্মদ রফিকুল আমীন
উপদেষ্টা সম্পাদকঃ জহির উদ্দিন স্বপন
সম্পাদক মণ্ডলীর সভাপতিঃ এস. সরফুদ্দিন আহমেদ সান্টু
প্রধান সম্পাদকঃ লায়ন এস দিদার সরদার
সম্পাদকঃ কাজী মোঃ জাহাঙ্গীর
যুগ্ম সম্পাদকঃ মাসুদ রানা পলাশ
সহকারী সম্পাদকঃ লায়ন এসএম জুলফিকার
সংবাদ শিরোনাম :
সংবাদ সম্মেলন করে কয়েকটি স্থানীয় পত্রিকা ও অনলাইন নিউজ পোর্টালের বিরুধ্যে মিথ্যা সংবাদ প্রকাশের অভিযোগ আনলেন গৌরনদীর বিএনপি নেতা সজল সরকার স্বানাপ সিন্ডিকেটে বন্ধি জাতীয় হৃদরোগ হাসপাতাল গৌরনদীতে বিএনপি’র গণঅবস্থান কর্মসূচি পালিত কোন অন্যায়কে প্রশ্রয় দেননি বলেই বেগম জিয়া ‘একজন আপোষহীন নেত্রী’-আবু নাসের মো: রহমাতুল্লাহ আন্তর্জাতিক সাংবাদিক আইনি প্রতিকার ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে এক জাঁকজমকপূর্ণ ইফতার দোয়া মাহফিল রাজনৈতিক ও সামাজিক কর্মকান্ডে প্রশংসিত বরিশাল উত্তর জেলা নারী নেত্রী বাহাদুর সাজেদা বরিশালে সাংগঠনিক সফরে আসছেন জাতীয় নাগরিক কমিটির কেন্দ্রীয় যুগ্ম সদস্য সচিব ডা: মাহমুদা মিতু দুই দিনের সফরে আজ বরিশাল আসছেন অতিথি গ্রুপ অব কোম্পানির এমডি লায়ন সাইফুল ইসলাম সোহেল  পিরোজপুর ভান্ডারিয়ার যুব মহিলা লীগ নেত্রী জুথি গ্রেফতার গৌরনদীতে তিন দফা দাবি আদায়ে ছাত্রদলের বিক্ষোভ মিছিল উপজেলা প্রশাসনকে ১৫ দিনের আল্টিমেটাম
বিশ্বের সবচেয়ে ব্যয়বহুল ধান হয় সৌদি আরবে!

বিশ্বের সবচেয়ে ব্যয়বহুল ধান হয় সৌদি আরবে!

কাদা, মাটি, পানি, উপযুক্ত আবহাওয়া এসবই ধান চাষের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। কৃষকরা নিপুণ হাতে ধানের চারা রোপণ করেন। এরপর কয়েক মাস লেগে যায় হাতে ফসল পেতে। তবে সৌদি আরবেরও মতো বালুকাময় মরু দেশেও যে ধান উৎপাদন হয় তা শুনে অবাক হতেই হয়।

সৌদি আরবের পূর্বাঞ্চল আল আহসা হাসাভি নামের লাল চালের জন্য পরিচিত। আর সবচেয়ে চমকপ্রদ বিষয়টি হলো, এই ধানটিই বিশ্বের সবচেয়ে ব্যয়বহুল ধান। আল-আহসার কৃষকরা প্রতি বছর গ্রীষ্মের পরে বিশেষ করে সেপ্টেম্বর-অক্টোবর মাস ধানের চারা রোপণ করেন। এর আগে তারা মাটি প্রস্তুত করতে শুরু করেন। 

সৌদি কৃষক আবদুল হাদি আল সালমান বলেন ‘আমরা এই চাল উৎপাদন করি, নিজেরাও খাই এবং অন্যদের খাওয়াই। কিছুটা বিক্রিও করি। এগুলো আমাদের কাছে সোনার ফসল।’

শর্করা প্রোটিন ও ফাইবার সমৃদ্ধ এই লাল চাল পুষ্টিগুণে ভরা। বাত এবং হাড়ের অসুখ নিরাময়ে দারুণ কার্যকরী হাসাভি ধান। এ প্রজাতির ধান সাধারণত গরম অঞ্চলে জন্মায়। এটি চাষে সর্বোচ্চ ৪৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রার প্রয়োজন পড়ে। তাপমাত্রা কম হলে এই ধানের বৃদ্ধিতে প্রভাব পড়ে এবং তা সম্পূর্ণ বেড়ে উঠতে পারে না।

বিশ্বের বিরল এই লাল চালের ধানের জাতটি বর্তমানে পানির অভাবে বিলুপ্তির ঝুঁকিতে রয়েছে। তার কারণ ভালো পরিমাণে পানি ছাড়া এই ধানের চাষ সম্ভব নয়। এই ধানের চারা রোপণ করতে হয় অতিরিক্ত পানিতে। সপ্তাহে পাঁচ দিন হাসাভি ধানের গাছে পানি দিতে হয়। যদিও এর শেকড় দীর্ঘ সময় পানি ধরে রাখতে পারে।

সূত্র : পূবের কলম

দয়া করে নিউজটি শেয়ার করুন..



Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




© All rights reserved © 2017-2024 Dokhinerkhobor.Com
Desing & Developed BY ThemesBazar.Com