রবিবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৪, ১০:০২ পূর্বাহ্ন

উপ-সম্পাদক :: দিদার সরদার
প্রধান সম্পাদক :: সমীর কুমার চাকলাদার
প্রকাশক ও সম্পাদক :: কাজী মোঃ জাহাঙ্গীর
যুগ্ম সম্পাদক :: মাসুদ রানা
সহ-সম্পাদক :: এস.এম জুলফিকার
প্রধান নির্বাহী সম্পাদক :: মামুন তালুকদার
নির্বাহী সম্পাদক :: সাইফুল ইসলাম
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক :: আবুল কালাম আজাদ
সংবাদ শিরোনাম :
দুই দিনের সফরে আজ বরিশাল আসছেন অতিথি গ্রুপ অব কোম্পানির এমডি লায়ন সাইফুল ইসলাম সোহেল  পিরোজপুর ভান্ডারিয়ার যুব মহিলা লীগ নেত্রী জুথি গ্রেফতার গৌরনদীতে তিন দফা দাবি আদায়ে ছাত্রদলের বিক্ষোভ মিছিল উপজেলা প্রশাসনকে ১৫ দিনের আল্টিমেটাম গ্রেনেড হামলার মামলা থেকে তারেক রহমানসহ বিএনপি নেতারা খালাস পাওয়ায় গৌরনদীতে আনন্দ মিছিল বরিশালের বাকেরগঞ্জসহ চারটি থানা এবং উপজেলায় নাগরিক কমিটি গঠন   আওয়ামী লীগ ও শেখ হাসিনা বিহীন বাংলাদেশ শান্তিতে থাকবে, এটা অনেকেরই ভালো লাগেনা-এম. জহির উদ্দিন স্বপন তারেক রহমানের বিজ্ঞ নেতৃত্বের কারণে শেখ হাসিনাকে পালিয়ে যেতে বাধ্য করেছি-এম. জহির উদ্দিন স্বপন গৌরনদীতে দৈনিক যুগান্তরের বিরুদ্ধে বিড়ি শ্রমিক ও ব্যবসায়ীদের প্রতিবাদ ও বিক্ষোভ মিছিল দুষ্টামিটাও ছিল যেমন স্পর্শকাতর, খেসারাতটাও দিতে হল তেমনি ভয়ঙ্কর বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী সাংস্কৃতিক দলের ৫ সদস্যের বরিশাল মহানগরে আহ্বায়ক কমিটি গঠন
এশিয়ার অন্যতম অপরুপ সৌন্দর্যের বরিশালের গুঠিয়া মসজিদ ও ঈদগাহ কমপ্লেক্স

এশিয়ার অন্যতম অপরুপ সৌন্দর্যের বরিশালের গুঠিয়া মসজিদ ও ঈদগাহ কমপ্লেক্স

নিজস্ব প্রতিবেদক ॥ গুঠিয়া মসজিদ এশিয়ার অন্যতম বৃহত্তম জামে মসজিদ,যা বরিশালের উজিরপুর উপজেলার গুঠিয়া ইউনিয়নের চাংগুরিয়া গ্রামে অবস্থিত। বরিশাল শহর থেকে প্রায় ২০ কিলোমিটার দূরে বরিশাল-বানারীপাড়া সড়কের পাশে ১৪ একর জমির ওপর বিশাল এ মসজিদটি নির্মাণ করা হয়েছে। গুঠিয়া মসজিদ নামে পরিচিতি পেলেও এর নাম ‘বাইতুল আমান’। ২০০৩ সালের ১৬ ডিসেম্বর বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতা দানবীরখ্যাত এস. সরফুদ্দিন আহম্মেদ সান্টু তার নিজ গ্রাম চাংগুরিয়ায় গুঠিয়া বাইতুল আমান জামে মসজিদ এবং ঈদগাহ্ কমপ্লেক্সের নির্মাণ শুরু করেন। ২০০৬ সালে গুঠিয়া মসজিদ ও ঈদগাহ্ কমপ্লেক্সের নির্মাণ সম্পন্ন হয়। গুঠিয়া মসজিদ কমপ্লেক্সের ভেতরে রয়েছে একটি মসজিদ, সুদৃশ্য মিনার,৮ টি গম্বুজ ২০ হাজার লোকের ধারণক্ষমতার ঈদগাহ্ ময়দান, একটি ডাকবাংলো,এতিমখানা, গাড়ি পার্কিং, পুকুর, লেক এবং ফুল-ফলের বাগান। মসজিদটিতে এক সঙ্গে প্রায় ১৫০০ মুসল্লী নামাজ আদায় করতে পারে এবং মসজিদটির মিনারের উচ্চতা প্রায় ১৯৩ ফুট। মসজিদটি নির্মাণে খরচ হয়েছে প্রায় ২১ কোটি টাকা এবং মসজিদের নির্মাণ শৈলীতে ইউরোপ, এশিয়া এবং মধ্য প্রাচ্যের নামকরা মসজিদের ছাপ লক্ষ করা যায়। মসজিদটিতে উন্নমানের কাঁচ, ফ্রেম, এবং বোস স্পিকার ব্যবহার করা হয়েছে। গুঠিয়া মসজিদটির তত্তাবধানে ৩০ জন কর্মচারী সর্বদা নিয়োজিত রয়েছে।
এই মসজিদটিতে মহিলাদের পৃথক নামাজ আদায়ের ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। মসজিদ কমপ্লেক্সে কাবা শরীফ, জমজম কূপের পানি, আরাফার ময়দান, জাবালে রহমত, জাবালে নৃর, নবীজীর জন্মস্থান, মা হাওয়ার কবর স্থান, খলিফাদের কবরস্থান, অন্যান্ন বিখ্যাত মসজিদ এবং বিখ্যাত জায়গার মাটি সংরক্ষন করা আছে,যা দর্শনার্থীরা দেখতে পারেন। অত্যাধুনিক নির্মাণ শৈলীতে নির্মিত দৃষ্টি নন্দন এ মসজিদ দেখতে এবং নামাজ আদায় করতে প্রতিদিন হাজারো দর্শণার্থীর আগমন ঘটে। বিশেষ করে পবিত্র ঈদ-উল ফিতর ও ঈদ-উল আজহা সহ বিভিন্ন পার্বনে এ মসজিদ প্রাঙ্গনে হাজারো দর্শনার্থীর ভিড় পড়ে যায়। তবে কোভিড-১৯ প্রাণঘাতি করোনাভাইরাসের কারনে সাম্প্রতিককালে এ মসজিদে প্রবেশে বিধি নিষেধ আরোপ করা হয়েছে। তারপরেও প্রতিদিন দর্শনার্থীর আগমন ঘটে।

দয়া করে নিউজটি শেয়ার করুন..



Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




© All rights reserved © 2017 Dokhinerkhobor.Com
Desing & Developed BY ThemesBazar.Com