এন এম দেলোয়ার, পিরোজপুর ॥ হাটি হাটি পা পা করে আজ বহু বছর পেরিয়ে রাজনৈতিক ইমেজ তৈরী করতে শতভাগ সক্ষম হয়েছেন জেলা সহ স্বরূপকাঠির রাজনীতিতে। রাজনৈতিক দূরদর্শয়িতা ও জ্ঞান গরিমায় পরিপূর্ণতা অর্জন করতে সক্ষম হয়েছেন ইতিমধ্যে। বাল্য কাল থেকেই নীতি ও আদর্শ নিয়ে পথ চলতে চলতে আজ রাজনীতির ময়দানে পুরো যৌবনের ছাপ সুস্পষ্ট হয়েছে। নেছারাবাদ উপজেলার মধ্যে জলাবাড়ী ইউনিয়ন সহ আটঘর কুডিয়ানা ইউনিয়নের মধ্যে চলতি সময়ে সবচেয়ে জনপ্রিয় ও মানব দরদী নেতা হিসেবে নিজেকে তৈরী করতে সক্ষম হয়েছেন। আর হ্যা আমরা প্রিয় পাঠকদের জন্য বলছিলাম বর্তমান সময়ে পিরোজপুর জেলা সহ স্বরূপকাঠি উপজেলার মধ্যে সবচেয়ে জনপ্রিয় ও শান্তিপ্রিয় নেতা বাবু মিঠুন হালদারের কথা। সদালাপী ও মিশুক স্বভাবের নেতা মিঠুন হালদার। রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা অকপটে জেলার ও স্থানীয় গণ মাধ্যম কর্মীদের জানান, সঠিক নিয়মে সঠিক কথা হল বর্তমান সময়ে আমাদের স্বরূপকাঠির মধ্যে সবচেয়ে নন্দিত এক নেতা বাবু মিঠুন হালদার। এলাকার বেশীরভাগ সুশীল সমাজের লোকজনও একই কথা জানান গণ মাধ্যম কর্মীদের। তবে ভিন্ন কথা বলেন বেশ কিছু প্রবীণ রাজনীতিবিদরাও। তাদের ভাষ্য নেতা তৈরি হয় কিন্তু কিছু কিছু কারণে পরবর্তী সময়ে চুপসে পড়ে আমাদের স্বরূপকাঠি এলাকায়। অবশ্য এ প্রজন্মের উদীয়মান নেতা সহ শ শ কর্মীরা মিডিয়াকে বলেন, আসলে সঠিক নিয়মে রাজনৈতিক চর্চা হয়না বিদায় আজ বেহাল দশা স্বরূপকাঠির আওয়ামী লীগ, যুব লীগ ও ছাত্র লীগের রাজনীতির মধ্যে। অবশ্য জেলা সূত্র মতে শ্রীঘ্রই নেছারাবাদ উপজেলা আওয়ামী লীগের কমিটি গঠন হচ্ছে বলে জানান। আর সেই কারণে উপজেলার মধ্যে রাজনীতির মাঠ বেশ চাঙা ভাব পরিলক্ষিত হচ্ছে। দীর্ঘ দুই জুগ ধরে একই কমিটি দিয়ে চলছে ধীর গতিতে। এ ব্যাপারে উপজেলার বেশির ভাগ নেতা কর্মীরা চরম হতাশা প্রকাশ করেন জেলা সহ স্বরূপকাঠির সাবেক সংসদ অধ্যক্ষ শাহ আলম ও সাবেক সংসদ বীর মুক্তিযোদ্ধা জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আলহাজ্ব এ কে এম আউয়াল মহোদয়র উপর। তবে বর্তমান সময়ে মাননীয় মন্ত্রী এ্যাডঃ শ ম রেজাউল করিম সহ মাননীয় সংসদ শেখ এ্যানী আপা ও মাননীয় পৌর মেয়র বীর মুক্তিযোদ্ধা আলহাজ্ব এ কে এম মালেক ও স্ব-মত পোষণ করেন। তাই সার্বিক সহযোগিতা পালনের লক্ষ্যে সকলেই ঐক্যের হাত বাড়িয়ে দিয়েছেন জননেত্রী মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অগ্রনী ভূমিকার কারণে। তাছাড়া কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের নির্দেশনা অনুযায়ী সকল উপজেলায় মেয়াদ উত্তীর্ণ কমিটি ভেঙে দিয়ে নবরূপে কমিটি দিয়ে দল সাজানোর নির্দেশ দেয়া হয়। অথচ নেছারাবাদ উপজেলার মধ্যে নির্দেশনা আছে কিন্তু সঠিক প্রতি ফলন নেই অদ্যবদি।
এদিকে নুতন মুখের সন্ধানে স্থানীয় আওয়ামী লীগের বেশির ভাগ কর্মীরা নুতন মুখের প্রার্থী মিঠুন হালদারকে সাধারণ সম্পাদক পদে দেখতে বদ্ধপরিকর। সময় উপযোগী পদক্ষেপ গ্রহণ করার জন্য উদীয়মান নেতা ও কর্মীরা আটঘাট বেধে নেমেছে মিঠুন হালদারকে নিয়ে। স্থানীয় রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা অকপটে অন লাইন দৈনিক স্বরূপ বিণ্যাশকে জানান, চলতি সময়ে সবচেয়ে যোগ্য নেতৃত্বে দিয়ে স্ব মহিমায় মহিমান্বিত মিঠুন হালদার।একজন পাকাপোক্ত সাংগঠনিক নেতা হিসেবে চমৎকার গ্রহণ যোগ্যতা রয়েছে সমগ্র উপজেলায়। পাশাপাশি চরম ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, গত ২২ বছরের কমিটি বহাল থাকায় আমাদের স্বরূপকাঠিতে কোন নুতন নেতৃত্ব দেওয়ার মত নেতা তৈরি হচ্ছে না। কিন্তু চলতি সময়ে সেই শূন্যতা পূরণ করতে একজন মিঠুনের আর্বিভাব হতে যাচ্ছে । বিশেষ করে সাবেক ছাত্র লীগ নেতা বর্তমানে নেছারাবাদ উপজেলার স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি তরুণ প্রজন্মের অহংকার ও কঠিন সাংগঠনিক নেতা হিসেবে স্বরূপকাঠি সহ বর্তমানে পিরোজপুর জেলা পর্যন্ত সুনাম ছড়িয়ে পড়ছে সর্বত্র। এদিকে পিরোজপুর জেলা পূজা উদযাপন পরিষদের সাংগঠনিক সম্পাদক হিসাবে বেশ সুপরিচিত। রাজনীতি, অর্থনীতি, সমাজ সেবা সহ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানেও দারুণ অবদান রাখার প্রাণপন চেষ্টা করে যাচ্ছে। সমগ্র উপজেলায় মধ্যে বেশির ভাগ লোকজন গণ মাধ্যম কর্মীদের জানান, সাবেক ছাত্র নেতা তরুণ সমাজ সেবক হিসেবে মিঠুন হালদার দল মত নির্বিশেষে আর্ত মানবতার সেবায় নিয়োজিত। এ ব্যাপারে উপজেলার বেশির ভাগ শীর্ষ নেতৃবৃন্দ অকপটে জানান, যোগ্যতার মাপ কাঠীতে চলতি সময়ে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক পদের জন্য যোগ্য দাবিদার মিঠুন হালদার। মুঠোফোনে গণ মাধ্যম কর্মীদের জানান, রাজনীতি আমার চিন্তা ভাবনার প্রধান আলোচ্য বিষয়। পাশাপাশি রাজনীতির সাথে সাথে মানুষের কল্যানে কাজ করার মধ্যেই আমার আসল সুখ। তিনি আর এক প্রশ্নের জবাবে বলেন, যতো বাধা আসুক না কেন আমি সব সময় মানুষের পাশে থেকে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিবো।তবে সর্বশেষ তথ্য মতে আমি ব্যাক্তিগত ভাবে নুতন নেতৃত্বের প্রত্যাশা করি। আর নুতন প্রজন্মের কথা চিন্তা ভাবনা করে আমি সাধারণ সম্পাদক পদের যোগ্য দাবিদার।
Leave a Reply