এন এম দেলোয়ার, পিরোজপুর ॥ দল মত নির্বিশেষে সকলের জন্যই সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়ে দারুণ প্রশংসনীয় ভূমিকা পালন করেন জলাবাড়ী ইউনিয়নের সম্ভাব্য চেয়ারম্যান প্রার্থী বিশ্বজিৎ হালদার খোকন। জলাবাড়ী ইউনিয়নের প্রতিটি ওয়ার্ডের মধ্যে শারদীয় দুর্গোৎসব উপলক্ষে মন্দিরে অনুদান সহ বস্র বিতরণে একটা চমক সৃষ্টি করে। মুসলিম এলাকায়ও শারদীয় দুর্গোৎসব উপলক্ষে বস্র বিতরণে দারুণ প্রশংসনীয় ভূমিকা পালন করেন। শুধু হিন্দু ধর্মালম্ভীদের জন্যই সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দেয়নি বরং আত্মমানবতার কথা ভেবে হত দরিদ্র মুসলিম পরিবারের জন্যও বস্র বিতরণে দারুণ উদারতা দেখিয়েছে । এ ব্যাপারে কামারকাঠী এলাকায় বেশির ভাগ লোকজন গণ মাধ্যম কর্মীদের জানান, বিশ্বজিৎ হালদার খোকনের কাজে কর্মে দারুণ প্রশংসনীয় ভূমিকা পালন করে। জলাবাড়ী ইউনিয়নের প্রতিটি ওয়ার্ডের মধ্যে শারদীয় দুর্গোৎসব উপলক্ষে বস্র বিতরণে দারুণ মুন্সীয়ানার ছাপ রেখেছে সদ্য শেষ হওয়া দুর্গোৎসবে। মানব সেবায় সকলের কল্যানে নিজেকে উজাড় করে দিচ্ছে অকাতরে । এদিকে জলাবাড়ী ইউনিয়নের বহু শীর্ষ নেতৃবৃন্দ জানান, শারদীয় দুর্গোৎসব বর্তমান চেয়ারম্যান আশীষ বাড়ালের সময় উপযোগী পদক্ষেপ না নেওয়ায় আবারও বিতর্কিত হয়েছে হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের কাছে। তবে সমাজের শীর্ষ নেতারা মানবতার ফেরিওয়ালা না হয়ে কৃপণতার পরিচয় দিয়ে নিন্দিত হয়েছে সাধারণ ভোটারদের কাছে। তবে ব্যাতিক্রমী ভুমিকায় ছিলেন সময়ের সাথে সাথে আলোচিত ও সাদা মনের মানুষ জলাবাড়ী ইউনিয়নের সমাজ সেবক বাবু বিশ্বজিৎ হালদার খোকন। জলাবাড়ী ইউনিয়নের বেশীরভাগ শীর্ষ নেতারা গণ মাধ্যম কর্মীদের জানান, স্বল্প সময়ের মধ্যে সম্ভাব্য চেয়ারম্যান প্রার্থী হিসাবে বাবু বিশ্বজিৎ হালদার খোকন যা যা করে যাচ্ছে তা আমাদের ইউনিয়নের জন্য একটা নুতন ইতিহাস। আসলে সুষ্ঠু ও নিরেপক্ষ ভোট হয়না বিদায় এলাকার নেতারা যা খুশি তাই করে যাচ্ছে। অবশ্য সময়ের শ্রেষ্ঠ ও সাদা মনের চমৎকার নেতা ও মাননীয় মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিমের আর্শীবাদ এলাকায় সর্বত্র বিরাজমান। মন্ত্রীর আর্শীবাদ থাকায় গত উপজেলার নির্বাচনের কথা সাধারণ মানুষের মনে থাকবে চিরকাল। আর সেই প্রিয় নেতার আর্শীবাদ নিয়ে এরিমধ্যে সমগ্র জলাবাড়ী ইউনিয়নের মধ্যে ব্যানার সহ নানান রকমের সাহায্য সহযোগিতা করে যাচ্ছে সময়ের আলোচিত সম্ভাব্য চেয়ারম্যান প্রার্থী বাবু বিশ্বজিৎ হালদার খোকন। পিরোজপুর সদর আসনের মাননীয় মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিমের আর্শীবাদ নিয়ে এরি মধ্যে সমগ্র জলাবাড়ী ইউনিয়নের মধ্যে একের পর এক চমক সৃষ্টি করে যাচ্ছে যত্রতত্র ভাবে। এ ব্যাপারে ইউনিয়নের বহু প্রবীণ লোকজন আনন্দে বিমোহিত হয়ে মিডিয়াকে জানান, আসলে আমরা দোয়া করি বিশ্বজিৎ হালদার খোকন দীর্ঘজীবি হোক। তার মনের আশা আমরা সকলেই যেন পূর্ণ করতে পারি। বিগত সময়ে আমরা এজাতীয় কোন উপহার পাইনি শারদীয় দুর্গোৎসব উপলক্ষে। তবে ভিন্ন কথা বলেন ইউনিয়নের বিভিন্ন মন্দিরের দায়িত্ব পালন করা কর্মকর্তারা। তারা একবাক্যে গণ মাধ্যম কর্মীদের জানান, আসলেই আমরা দারুণ মুগ্ধ সম্ভাব্য চেয়ারম্যান প্রার্থী বাবু বিশ্বজিৎ হালদার খোকনের মন্দিরের অনুদান পেয়ে। ধর্মীয় অনুষ্ঠানে এভাবেই সকলে এগিয়ে আশা উচিত বলে মন্দিরের পুরহিতরা মিডিয়াকে জানান।
এদিকে সময় উপযোগী পদক্ষেপ গ্রহণ করে বিশ্বজিৎ হালদার খোকন সুন্দর মন মানসিকতা পরিচয় দিয়ে সকল ধর্মের কাছে দারুণ প্রশংসনীয় হয়েছে। সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়ে এবারের শারদীয় দুর্গোৎসব উপলক্ষে বস্র বিতরণে একটা আলাদা ইমেজ তৈরী করতে সক্ষম হয়েছেন বিশ্বজিৎ হালদার খোকন। স্ব স্ব ইউনিয়নের মধ্যে সময়ের সাথে সাথে পরিবর্তন আনতে শুরু করে দিয়েছে। অবশ্য এলাকার বেশীরভাগ শীর্ষ নেতারা আগামীর ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচন কে সামনে রেখে গণ সংযোগ করে যাচ্ছে যত্রতত্র ভাবে। বাদ যাচ্ছে না সম্ভাব্য চেয়ারম্যান প্রার্থীরাও। শান্ত মজুমদার চন্দন সহ গুটি কয়েক নেতারা সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়েছেন। তবে ইউনিয়নের মধ্যে সবাইকে টপকে শীর্ষে অবস্থান তৈরী করতে সক্ষম হয়েছেন বিশ্বজিৎ হালদার । সদা হাস্যউজ্জল ও উদার মনের মানুষ হিসাবে এরি মধ্যে একটা আস্থা অর্জন করতে সক্ষম হয়েছে। আর সেই দৃষ্টিকোন দিয়ে বর্তমান সময়ের মধ্যে সবচেয়ে বেশী জনপ্রিয় নেতা ও সমাজ সেবক হিসেবে বিশ্বজিৎ হালদার খোকনের আগাম নির্বাচনের কার্যক্রমে মুগ্ধ এলাকাবাসীরা। দলমত নির্বিশেষে সকলেই একবাক্যে স্বীকার করেন, স্বল্প সময়ের মধ্যে সম্ভাব্য চেয়ারম্যান প্রার্থী বিশ্বজিৎ হালদার খোকন বেশ প্রশংসনীয় ভূমিকা পালন করতে সক্ষম হয়েছে। এদিকে সম্ভাব্য চেয়ারম্যান প্রার্থী হিসাবে বীর মুক্তিযোদ্ধা শওকত আলী আকন সহ মোঃ খলিলুর রহমান, সাবেক চেয়ারম্যান প্রার্থী মোঃ তৌহিদুল ইসলাম তৌহিদ, জিয়াউল হাসান জিয়া, শান্ত মজুমদার চন্দনের নাম সর্বত্র শোনা যাচ্ছে। অবশ্য বি এন পির প্রার্থী হিসাবে সাবেক চেয়ারম্যান মোঃ মেহেদী সরোয়ার ও মোঃ ফরহাদের নামও আলোচনায় আসছে। এ ব্যাপারে ইউনিয়নের বেশির ভাগ ভোটাররা গণ মাধ্যম কর্মীদের জানান, আমরা এবারের ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচনে পরিবর্তনের আশা নিয়ে আছি। ভালো ও যোগ্য প্রার্থী চাই। আরামকাঠীর বেশ কিছু লোকজন গণ মাধ্যম কর্মীদের জানান, আমরা পরিবর্তন চাই। আর দোয়া করি বর্তমান চেয়ারম্যান আশীষ বাড়ালে মত নেতা যেন না আসে। তবে ভিন্ন কথা বলেন, আমাদের এলাকায় শান্তি প্রিয় ও সাদা মনের মানুষ হিসাবে বিশ্বজিৎ হালদার খোকন এক কথায় চমৎকার। এরিমধ্যে সকলের মন জয় করে যাচ্ছে। সর্বশেষ পর্যায়ে কথা হয়, সময়ের আলোচিত নেতা ও দারুণ প্রশংসনীয় ভূমিকা পালন করা প্রার্থী বিশ্বজিৎ হালদার খোকনের সাথে। তিনি অকপটে বলেন, আমি পরিবর্তন চাই আর সেই মিশন নিয়ে সকলের আর্শীবাদ নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছি আপন মহিমায়। ভোটারদের কথা চিন্তা ভাবনা করে এরিমধ্যে জলাবাড়ী ইউনিয়নের সকলের মন জয় করার চেষ্টা করে যাচ্ছি। তিনি আর এক প্রশ্নের জবাবে বলেন, আমি নির্বাচনের কথা চিন্তা করে মাঠে আছি এবং জনগণের ভোটে নির্বাচিত হয়ে ইউনিয়নের চেয়ারম্যান হয়ে সকলের খেদমত করে যেতে চাই।