এন এম দেলোয়ার, পিরোজপুর : ইউনিয়নের মধ্যে তুখোড় রাজনীতিবিদ না হলেও সমাজ সেবায় বেশ এগিয়ে চলছে দূর্বার গতিতে।যদিও জাতির জনকের আদর্শকে মডেল হিসাবে বেছে নিয়ে ব্যাবসায় মনোনিবেশ করেছে শিক্ষিত মানুষ হিসাবে। তিল তিল করে ব্যাবসা বানিজ্য করে আজ জলাবাড়ী ইউনিয়নের মধ্যে একটা রোল মডেল হিসাবে পরিচিতি পেয়েছে।চলার পথে বাস্তব জীবনে স্বচ্ছলতা আসার পর পরই নিজের উপলব্ধি থেকে আত্ম মানবতার সেবায় এগিয়ে আসছে। রাজনৈতিক নেতাদের কাছে বিশাল একটা কিছু না হলেও বিগত সময়ে একটা শক্ত অবস্থান তৈরী করতে সক্ষম হয়েছেন সমাজ সেবার মধ্য দিয়ে।বর্তমান সময়ে জলাবাড়ী ইউনিয়নের মধ্যে বিশ্বজিৎ হালদার খোকন একটা দারুণ সুপরিচিত হয়েছে নিজ কর্মগুনে।চলতি সময়ে সমাজের লোকজনদের কাছে নিজেকে উজাড় করে দেওয়ায় বেশ মত্ত। গত করোনার দুঃসময়ে সরকারের পাশাপাশি বিকল্প হিসাবে নিজস্ব তহবিল থেকে সাধারণ মানুষের পাশে দাড়িয়েছিল।খাদ্য সামগ্রী বিতরণ সহ নগত অর্থ ও পরিধেয় কাপড় চোপড়ও বিতরণ করে ইউনিয়নের মধ্যে ব্যাপক সাড়া ফেলে।ত্রাণ সামগ্রী বিতরণ কল্পে ধর্ম নিরেপক্ষতা বজায় রেখে সকলের জন্য সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়েছেন অকাতরে।
এ ব্যাপারে জলাবাড়ী ইউনিয়নের বেশীরভাগ লোকজন গণ মাধ্যম কর্মীদের জানান, আমি রহমান একজন মুসলিম ভোটার। আমার ঘরে চারটি ভোট রয়েছে। আমি একটা বিরোধী দলের রাজনীতি করি। অথচ আমাদের সকলের প্রিয় মানুষ সম্ভাব্য চেয়ারম্যান প্রার্থী বিশ্বজিৎ হালদার খোকন একজন আলাদা চরিত্রের সমাজ সেবক। করোনার সময়ে আমার মতো বহু মুসলিম পরিবারের জন্য সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়েছেন। পাশাপাশি সমাজের মধ্যে সাধারণ মানুষের পাশে থাকার পর আবারও চমক সৃষ্টি করে ইয়াং জেনারেশনের কাছে আরও গ্রহণ যোগ্যতা পেয়েছে। আর্থিক সহযোগিতার পাশাপাশি শরীর স্বাস্থ্য ঠিক রাখার জন্য খেলাধূলায়ও আর্থিক সহযোগিতা করে যাচ্ছে যত্রতত্র ভাবে। শরীর স্বাস্থ্য ভালো থাকলে মনও ভালো থাকে। তাই মনকে চাঙা ভাব সৃষ্টির জন্য বিভিন্ন টুর্নামেন্ট কমিটির মধ্যে নিজেকে মেলে ধরতে শতভাগ চেষ্টা করে যাচ্ছে সম্ভাব্য চেয়ারম্যান প্রার্থী বিশ্বজিৎ হালদার খোকন। এ ব্যাপারে কামারকাঠীর বাসিন্দা মোঃ সাদ্দাম হোসেন জেলার ও স্থানীয় গণ মাধ্যম কর্মীদের জানান, বর্তমান সময়ে জলাবাড়ী ইউনিয়নের মধ্যে একজন চমৎকার মানুষ বিশ্বজিৎ হালদার খোকন।চলতি সময়ে খেলা ধুলার জন্য উনি একজন নিবেদিত মানুষ। সম্ভাব্য চেয়ারম্যান প্রার্থী হিসাবে বিশ্বজিৎ হালদার খোকন আমাদের এলাকায় একজন চমৎকার মানুষ হিসাবে দারুণ প্রশংসনীয় হয়েছে। সর্বশেষ তথ্য মতে জলাবাড়ী ইউনিয়নের মধ্যে বর্তমান সময়ে আবারও দারুণ চমক সৃষ্টি করে সকলের সুনজরে রয়েছে বিশ্বজিৎ হালদার খোকন।ত্রাণ সামগ্রী বা পরিধেয় বস্র নয় কিংবা নগত অর্থও নয়। বরং এবার সরাসরি নিজস্ব অর্থায়নে জলাবাড়ী ইউনিয়নের মধ্যে বিভিন্ন গ্রামের রাস্তার ভাঙ্গা পুল সংস্করণ করার উদ্দোগ নিয়েছে। বিগত সময়ে স্ব স্ব গ্রামের সাধারণ মানুষের হাটার জন্য তেমন কোন ভালো চার পোল ছিলো না। সাধারণ মানুষের ভোগান্তির শেষ ছিলো না। তাই এলাকার বেশীরভাগ মানুষের অনুরোধে সমাজ সেবক ও ব্যাবসায়ী বিশ্বজিৎ হালদার খোকন সামাজ সেবার আওতায় নিজস্ব উপলব্ধি থেকে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়েছেন। নিজস্ব তহবিল থেকে জলাবাড়ী ইউনিয়নের মধ্যে বিভিন্ন গ্রামের ভাঙ্গা পুল সংস্করণ করার উদ্দোগ নিয়ে প্রথমে শুরু করেন মাদ্রা এলাকায়। মাদ্রা পল্লী মঙ্গল মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের পিছনের রাস্তার ভাঙ্গা পুল সংস্করণের প্রজেক্ট হাতে নেয়।মাদ্রা এলাকায় স্কুল থেকে আতা স্কুলের রাস্তায় পুল সংস্করণ সহ জামুয়া এলাকায়ও পুল সংস্করণ করে সম্ভাব্য চেয়ারম্যান প্রার্থী বিশ্বজিৎ হালদার খোকনের নিজস্ব তহবিল থেকে। সমাজের লোকজনদের চলাচলের জন্য সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়েছেন সমাজ সেবক ও ব্যাবসায়ী বিশ্বজিৎ হালদার। পাশাপাশি একঝাক তরতাজা যুবক ও কিশোর সমাজের বহু ছেলেরাও স্বেচ্ছায় শ্রম দিয়ে দারুণ প্রশংসনীয় হয়েছে। এ ব্যাপারে এলাকার স্বার্থে পলাশ বেপারী, তাপস গরামী, অনুপ মিস্ত্রি, পলাশ মিস্ত্রি ও প্রলয় মন্ডল গণ মাধ্যম কর্মীদের জানান, আসলে আমাদের এলাকায় বহু পুল সংস্করণ না করার অভাবে আমাদের ভোগান্তির শেষ ছিলো না। আমাদের সকলের অনুরোধে সময়ের আলোচিত ও শান্তিপ্রিয় মানুষ আমাদের সকলের প্রিয় বিশ্বজিৎ হালদার খোকন সাড়া দেয়। আর তারই ধারাবাহিকতায় আমরা ভাঙ্গা পুল সংস্করণ করার উদ্দোগ নেই। এ ব্যাপারে কথা হয় জলাবাড়ী ইউনিয়নের মধ্যে বিশিষ্ট সমাজ সেবক ও ব্যাবসায়ী বাবু বিশ্বজিৎ হালদার খোকনের সাথে। তিনি জেলার ও স্থানীয় গণ মাধ্যম কর্মীদের জানান, আমি বরাবরই মানবতার কল্যাণে নিজেকে উজাড় করে দেওয়ার জন্য প্রাণপণ চেষ্টা করে যাচ্ছি। গত করোনার দুঃসময়ে সরকারের পাশাপাশি বিকল্প হিসাবে আমি সাধারণ মানুষের কল্যানে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়েছিলাম। আজ আবার সকলের অনুরোধে পুল সংস্করণ করার উদ্দোগ গ্রহণ করি। এলাকার স্বার্থে এজাতীয় কাজ করতে পারায় আমি নিজেকে ধন্য মনে করি। মিডিয়ার আর এক প্রশ্নের জবাবে জানান, আমি জলাবাড়ী ইউনিয়নকে একটা রোল মডেল হিসাবে গড়ে তুলতে প্রাণপণ চেষ্টা করে যাবো। আর যদি নৌকার টিকেট পাই তাহলে দলের সকল শীর্ষ নেতা কর্মীদের সাথে নিয়ে ইউনিয়নের উন্নয়ন মূলক কাজ করবো ইনশাআল্লাহ। শুধু পুল সংস্করণই নয় বরং সর্বক্ষেত্রে আমার ইউনিয়ন হবে জেলার মধ্যে শ্রেষ্ঠ ও সেরা রোল মডেলের একটা।
Leave a Reply