বৃহস্পতিবার, ১২ Jun ২০২৫, ০৪:৪৮ অপরাহ্ন

প্রধান পৃষ্ঠপোষকঃ মোহাম্মদ রফিকুল আমীন
উপদেষ্টা সম্পাদকঃ জহির উদ্দিন স্বপন
সম্পাদক মণ্ডলীর সভাপতিঃ এস. সরফুদ্দিন আহমেদ সান্টু
প্রধান সম্পাদকঃ লায়ন এস দিদার সরদার
সম্পাদকঃ কাজী মোঃ জাহাঙ্গীর
যুগ্ম সম্পাদকঃ মাসুদ রানা পলাশ
সহকারী সম্পাদকঃ লায়ন এসএম জুলফিকার
সংবাদ শিরোনাম :
সংবাদ সম্মেলন করে কয়েকটি স্থানীয় পত্রিকা ও অনলাইন নিউজ পোর্টালের বিরুধ্যে মিথ্যা সংবাদ প্রকাশের অভিযোগ আনলেন গৌরনদীর বিএনপি নেতা সজল সরকার স্বানাপ সিন্ডিকেটে বন্ধি জাতীয় হৃদরোগ হাসপাতাল গৌরনদীতে বিএনপি’র গণঅবস্থান কর্মসূচি পালিত কোন অন্যায়কে প্রশ্রয় দেননি বলেই বেগম জিয়া ‘একজন আপোষহীন নেত্রী’-আবু নাসের মো: রহমাতুল্লাহ আন্তর্জাতিক সাংবাদিক আইনি প্রতিকার ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে এক জাঁকজমকপূর্ণ ইফতার দোয়া মাহফিল রাজনৈতিক ও সামাজিক কর্মকান্ডে প্রশংসিত বরিশাল উত্তর জেলা নারী নেত্রী বাহাদুর সাজেদা বরিশালে সাংগঠনিক সফরে আসছেন জাতীয় নাগরিক কমিটির কেন্দ্রীয় যুগ্ম সদস্য সচিব ডা: মাহমুদা মিতু দুই দিনের সফরে আজ বরিশাল আসছেন অতিথি গ্রুপ অব কোম্পানির এমডি লায়ন সাইফুল ইসলাম সোহেল  পিরোজপুর ভান্ডারিয়ার যুব মহিলা লীগ নেত্রী জুথি গ্রেফতার গৌরনদীতে তিন দফা দাবি আদায়ে ছাত্রদলের বিক্ষোভ মিছিল উপজেলা প্রশাসনকে ১৫ দিনের আল্টিমেটাম
কতটা প্লাস্টিক খাই আমরা

কতটা প্লাস্টিক খাই আমরা

পরিবেশের জন্য ক্ষতিকর হলেও সারা বিশ্বে প্লাস্টিকের উৎপাদন বেড়েই চলেছে। সেই প্লাস্টিক প্রতিদিন, প্রতি সপ্তাহে, প্রতি মাসে, বছরে, দশ বছরে খাবারের সঙ্গে কী হারে পেটে যায় তা কি সবাই জানি?

গত ৫০ বছরে উৎপাদন বাড়তে বাড়তে সারা বিশ্বে ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়েছে প্লাস্টিক। প্লাস্টিক পচনশীল নয়। তাই তা খুব ছোট ছোট টুকরো হয়ে ছড়িয়ে পড়ে। সেই টুকরোগুলোই খাবারের সঙ্গে চলে যায় মানুষ এবং অন্যান্য প্রাণীর পেটে।

২০১৯ সালে ওয়ার্লওয়াইড ফান্ড ফর নেচার (ডাব্লিউডাব্লিউএফ)-এর এক সমীক্ষায় উঠে আসে প্লাস্টিক সম্পর্কে ভয়াবহ তথ্য। মানুষ এবং অন্যান্য প্রাণী কী পরিমাণ প্লাস্টিক খায় সে হিসাব সত্যিই আতঙ্ক জাগানোর মতো। তবে বিজ্ঞানীরা বলছেন, সমীক্ষায় শুধু মাইক্রোপ্লাস্টিকের হিসেব উঠে এসেছে, তার চেয়েও ছোট, অর্থাৎ ন্যানোপ্লাস্টিক হিসেবে এলে চিত্রটা নাকি অনেক ভয়াবহ হবে।

ডাব্লিউডাব্লিউএফ-এর সমীক্ষা অনুযায়ী, প্যাকেটজাত খাবার, প্লাস্টিকের পানির বোতল, প্লাস্টিকের চামচ, কাপ ইত্যাদি থেকে প্রতিদিন গড়ে পেটে যায় ০.৭ গ্রাম প্লাস্টিক। এক সপ্তাহে আমরা সর্বোচ্চ ৫ গ্রাম ওজনের একটা বোতামের সমপরিমাণ প্লাস্টিক খেয়ে থাকি।

সমীক্ষা বলছে, প্রতি ১০ দিনে সাত গ্রামের মতো প্লাস্টিক আমাদের পেটে যেতে পারে। একটা প্রমাণ সাইজের প্লাস্টিকের কার্ডের ওজনও কিন্তু সাত গ্রামের মতো!

দেখা গেছে, কোনোদিন একটু কম আর কোনোদিন একটু বেশি করে খেলেও একমাসে গড়ে লেগোর ৪×২ সাইজের একটা ইটের সমান প্লাস্টিক প্রাণীর পাকস্থলীতে যায়। প্লাস্টিকজাত সব পণ্য বর্জন না করলে প্রতি ছয়মাসে অন্তত ১২৫ গ্রাম প্লাস্টিক পেটে গিয়ে শরীরকে নানা রোগের বাসা বানাতে পারে। সতর্ক না হলে প্রতি বছরে আমাদের পেটে যেতে পারে ২৪৮ গ্রাম প্লাস্টিক। পরিবেশ সচেতন হয়ে প্লাস্টিক পুরোপুরি বর্জন না করলে সময় যত যাবে প্লাস্টিক খাওয়ার পরিমাণও বাড়তে থাকবে। সেক্ষেত্রে দশ বছরে পেটে যাবে ২.৫ কিলোগ্রাম প্লাস্টিক।
সূত্র: ডয়চে ভেলে

দয়া করে নিউজটি শেয়ার করুন..



Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




© All rights reserved © 2017-2024 Dokhinerkhobor.Com
Desing & Developed BY ThemesBazar.Com