শুক্রবার, ০৩ মে ২০২৪, ১০:২৮ পূর্বাহ্ন

উপ-সম্পাদক :: দিদার সরদার
প্রধান সম্পাদক :: সমীর কুমার চাকলাদার
প্রকাশক ও সম্পাদক :: কাজী মোঃ জাহাঙ্গীর
যুগ্ম সম্পাদক :: মাসুদ রানা
সহ-সম্পাদক :: এস.এম জুলফিকার
প্রধান নির্বাহী সম্পাদক :: মামুন তালুকদার
নির্বাহী সম্পাদক :: সাইফুল ইসলাম
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক :: আবুল কালাম আজাদ
সংবাদ শিরোনাম :
ফুলকুঁড়ি আসর এর ফাইনাল ক্রিকেট টুর্নামেন্টের অনুষ্ঠিত আওয়ামী ঘরানার বিতর্কিত লোকদের দিয়ে উজিরপুর উপজেলা শ্রমিক দলের কমিটি গঠন করার তীব্র নিন্দা জানিয়েছেন সান্টু খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি ও তারেক রহমানের সুস্থতা কামনায় গৌরনদীতে দোয়া ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত গৌরনদীতে এতিমখানা ও মাদ্রাসার দরিদ্র, অসহায় শিক্ষার্থীদের মাঝে ঈদ বস্ত্র বিতরণ ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত বরিশালে বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের কারাবন্ধী ও রাজপথে সাহসী সৈনিকদের সম্মানে ইফতার দোয়া মোনাজাত অনুষ্ঠিত আদালতে মামলা চলমান থাকা অবস্থায়, দখিনের খবর পত্রিকা অফিসের তালা ভেঙে কোটি টাকার লুণ্ঠিত মালামাল বাড়িওয়ালার পাঁচ তলা থেকে উদ্ধার, মামলা নিতে পুলিশের রহস্যজনক ভূমিকা গলাচিপা উপজেলা প্রেসক্লাবের কমিটি গঠন, সভাপতি হাফিজ, সম্পাদক রুবেল চোখের জলে বরিশাল প্রেসক্লাব সভাপতি কাজী বাবুলকে চির বিদায় বিএনপি নেতা জহির উদ্দিন স্বপন কারামুক্ত উচ্চ আদালতে জামিন পেলেন বরিশাল মহানগর বিএনপির মীর জাহিদসহ পাঁচ নেতা
কতটা প্লাস্টিক খাই আমরা

কতটা প্লাস্টিক খাই আমরা

পরিবেশের জন্য ক্ষতিকর হলেও সারা বিশ্বে প্লাস্টিকের উৎপাদন বেড়েই চলেছে। সেই প্লাস্টিক প্রতিদিন, প্রতি সপ্তাহে, প্রতি মাসে, বছরে, দশ বছরে খাবারের সঙ্গে কী হারে পেটে যায় তা কি সবাই জানি?

গত ৫০ বছরে উৎপাদন বাড়তে বাড়তে সারা বিশ্বে ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়েছে প্লাস্টিক। প্লাস্টিক পচনশীল নয়। তাই তা খুব ছোট ছোট টুকরো হয়ে ছড়িয়ে পড়ে। সেই টুকরোগুলোই খাবারের সঙ্গে চলে যায় মানুষ এবং অন্যান্য প্রাণীর পেটে।

২০১৯ সালে ওয়ার্লওয়াইড ফান্ড ফর নেচার (ডাব্লিউডাব্লিউএফ)-এর এক সমীক্ষায় উঠে আসে প্লাস্টিক সম্পর্কে ভয়াবহ তথ্য। মানুষ এবং অন্যান্য প্রাণী কী পরিমাণ প্লাস্টিক খায় সে হিসাব সত্যিই আতঙ্ক জাগানোর মতো। তবে বিজ্ঞানীরা বলছেন, সমীক্ষায় শুধু মাইক্রোপ্লাস্টিকের হিসেব উঠে এসেছে, তার চেয়েও ছোট, অর্থাৎ ন্যানোপ্লাস্টিক হিসেবে এলে চিত্রটা নাকি অনেক ভয়াবহ হবে।

ডাব্লিউডাব্লিউএফ-এর সমীক্ষা অনুযায়ী, প্যাকেটজাত খাবার, প্লাস্টিকের পানির বোতল, প্লাস্টিকের চামচ, কাপ ইত্যাদি থেকে প্রতিদিন গড়ে পেটে যায় ০.৭ গ্রাম প্লাস্টিক। এক সপ্তাহে আমরা সর্বোচ্চ ৫ গ্রাম ওজনের একটা বোতামের সমপরিমাণ প্লাস্টিক খেয়ে থাকি।

সমীক্ষা বলছে, প্রতি ১০ দিনে সাত গ্রামের মতো প্লাস্টিক আমাদের পেটে যেতে পারে। একটা প্রমাণ সাইজের প্লাস্টিকের কার্ডের ওজনও কিন্তু সাত গ্রামের মতো!

দেখা গেছে, কোনোদিন একটু কম আর কোনোদিন একটু বেশি করে খেলেও একমাসে গড়ে লেগোর ৪×২ সাইজের একটা ইটের সমান প্লাস্টিক প্রাণীর পাকস্থলীতে যায়। প্লাস্টিকজাত সব পণ্য বর্জন না করলে প্রতি ছয়মাসে অন্তত ১২৫ গ্রাম প্লাস্টিক পেটে গিয়ে শরীরকে নানা রোগের বাসা বানাতে পারে। সতর্ক না হলে প্রতি বছরে আমাদের পেটে যেতে পারে ২৪৮ গ্রাম প্লাস্টিক। পরিবেশ সচেতন হয়ে প্লাস্টিক পুরোপুরি বর্জন না করলে সময় যত যাবে প্লাস্টিক খাওয়ার পরিমাণও বাড়তে থাকবে। সেক্ষেত্রে দশ বছরে পেটে যাবে ২.৫ কিলোগ্রাম প্লাস্টিক।
সূত্র: ডয়চে ভেলে

দয়া করে নিউজটি শেয়ার করুন..



Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




© All rights reserved © 2017 Dokhinerkhobor.Com
Desing & Developed BY ThemesBazar.Com