পিরোজপুর জেলা প্রতিনিধি : মানুষ মানুষের জন্য আর এ নীতি অনুসরণ করে মানবতার ফেরিওয়ালা হয়ে ইতিমধ্যে জলাবাড়ী ইউনিয়নের মধ্যে  সকলের সুনজরে রয়েছে। সমাজ সেবক হিসেবে নিজেকে মেলে ধরতে শতভাগ সক্ষম হয়েছেন । আপন মহিমায় মহিমান্বিত হয়ে সাধারণ মানুষের পাশে গত করোনার দুঃসময়ে সরকারের পাশাপাশি বিকল্প হিসাবে সাহায্যের হাত  বাড়িয়ে দিয়েছিলেন ইউনিয়নের মধ্যে সাধারণ মানুষের জন্য। গত ঈদ বা কোরবানি কিংবা দূর্গা পূজার সময়ে ইউনিয়নের হত দরিদ্র পরিবারের জন্য বস্র বিতরণের পাশাপাশি নগত অর্থ কড়ি প্রধান করে তৎকালীন সময়ে সকলের কাছে প্রশংসনীয় ভূমিকা পালন করতে সক্ষম হয়েছেন। করোনার দুঃসময়ের পর এবারের শীত মৌসুমেও বসে নেই জলাবাড়ী ইউনিয়নের সম্ভাব্য চেয়ারম্যান প্রার্থী, বিশিষ্ট সমাজ সেবক ও পিরোজপুর জেলা তাতী লীগের  যুগ্ম আহবায়ক বাবু বিশ্বজিৎ হালদার খোকন। কনকনে শীতের  ঠান্ডা আবহাওয়ায় গ্রামের  হত দরিদ্র পরিবারের ভোগান্তির শেষ নেই। আর সেই চিন্তা ভাবনা থেকে জলাবাড়ী ইউনিয়নের কামারকাঠী এলাকায় সোমবার সন্ধ্যায় সাধারণ মানুষের পাশে আবারও সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়েছেন সমাজ সেবক বিশ্বজিৎ হালদার খোকন। প্রায় শতাধিক অসহায় মানুষের জন্য কম্বল বিতরণ করেন সাদা মনের মানুষ ও শান্তিপ্রিয় নেতা বিশ্বজিৎ হালদার খোকন। এসময়ে উত্তর কামারকাঠী এলাকায় সাধারণ মানুষ বেজায় খুশি কম্বল পেয়ে।এলাকার বর্তমান মেম্বার জেলার গণ মাধ্যম কর্মীদের জানান, আসলেই সময় উপযোগী পদক্ষেপ  কম্বল বিতরণ প্রকল্প। সমাজের বিত্তশালীদের এভাবেই এগিয়ে আশা উচিত আত্মমানবতার সেবায়। আমাদের জলাবাড়ী ইউনিয়নের বেশীরভাগ লোকজন সাধুবাদ জানিয়েছেন জলাবাড়ী ইউনিয়নের সম্ভাব্য চেয়ারম্যান প্রার্থী বিশ্বজিৎ হালদার খোকনকে। সমালোচনা না করে বরং ভালো কাজ কর্মকে সাধুবাদ জানানো দরকার সকলের। আমিও এলাকার মেম্বার হিসাবে দারুণ মুগ্ধ। তবে ভিন্ন কথা বলেন উত্তর কামারকাঠী বহু সুশীল সমাজের লোকজন গণ মাধ্যম কর্মীদের জানান, আমরা এলাকার স্বার্থে রাজনীতি বুঝিনা। তবে চলতি সময়ে আমাদের জলাবাড়ী ইউনিয়নের সন্তান বাবু বিশ্বজিৎ হালদার খোকন যা যা কাজ করে যাচ্ছে তা মানবতার কল্যাণে নিয়োজিত। তবে হ্যা তার মত আরও ধর্ণাড্য ভালো মনের মানুষ আমাদের এলাকায় দরকার। আসলেই বিশ্বজিৎ হালদার খোকন গত করোনার দুঃসময়ে দায়িত্ব পালন করার পাশাপাশি মাদকের বিরুদ্ধে স্বোচ্ছার হয়ে     খেলাধুলায় দারুণ মনোনিবেশ করে যাচ্ছে। সর্বশেষ শীতবস্ত্র বিতরণেও দারুণ অগ্রনী ভূমিকা পালন করে যাচ্ছে বিশ্বজিৎ হালদার খোকন। এদিকে কম্বল পাওয়া হত দরিদ্র পরিবারের ( ছদ্ম নাম   মরিয়ম সহ সুরাইয়ারা) বলেন, আমরা সকলেই বেজায় খুশি বিশ্বজিৎ হালদার খোকনের কাজে কর্মে।এ ব্যাপারে কথা হয় জলাবাড়ী ইউনিয়নের সম্ভাব্য চেয়ারম্যান প্রার্থী ও সময়ের আলোচিত সমাজ সেবক ও পিরোজপুর জেলা কৃষক লীগের নেতা বিশ্বজিৎ হালদার খোকনের সাথে। সাদা মনের মানুষ ও দারুণ সদালাপী বিশ্বজিত অকপটে স্বীকার করেন, আমি বরাবরই মানবতার ফেরিওয়ালা হয়ে নিজেকে উজাড় করে দিতে চাই। আমার ইউনিয়নের মধ্যে সকলের আর্শীবাদ নিয়ে রাজনীতির পাশাপাশি সমাজ সেবক হিসাবে নিজেকে মেলে ধরতে চেষ্টা করি। আমি আমার সততা এবং আদর্শকে সাথে নিয়ে পথ চলতে পছন্দ করি। আমি ভালো থাকবো পাশাপাশি এলাকার বেশীরভাগ লোকজনও ভালো থাকুক। আর সেই চিন্তা ভাবনা নিয়ে আমি মানব সেবা করে যাচ্ছি। এলাকায় সাধারণ মানুষের জন্য রাস্তা পুল সংস্করণ করার পাশাপাশি খেলাধুলায় বেশ আগ্রহী। মিডিয়ার আর এক প্রশ্নের জবাবে জানান, আমাকে জলাবাড়ী ইউনিয়নের বেশীরভাগ লোকজন আগামীর জন্য সম্ভাব্য চেয়ারম্যান প্রার্থী হিসাবে দেখতে চায়। আমি আমার সমর্থন অনুযায়ী যথা সাধ্য ভাবে চেষ্টা করে যাচ্ছি নৌকার টিকেট পাওয়ার জন্য। জনগণের আর্শীবাদ নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছি। পাশাপাশি মাননীয় মন্ত্রী ও শান্তির প্রতিক এ্যাড. শ ম রেজাউল করিমের আর্শীবাদ নিয়ে দুর্বার গতিতে এগিয়ে চলছি আমার ইউনিয়নের প্রতিটি ওয়ার্ডের বহু অলি গলির মধ্যে। কনকনে ঠান্ডার মধ্যে ছুটে যাই শীত বস্র স্বরূপ কম্বল নিয়ে।অসহায় পরিবারের হাতে কম্বল তুলে দেই মানবতার ফেরিওয়ালা হয়ে।