বৃহস্পতিবার, ০৫ Jun ২০২৫, ০৩:০২ পূর্বাহ্ন

প্রধান পৃষ্ঠপোষকঃ মোহাম্মদ রফিকুল আমীন
উপদেষ্টা সম্পাদকঃ জহির উদ্দিন স্বপন
সম্পাদক মণ্ডলীর সভাপতিঃ এস. সরফুদ্দিন আহমেদ সান্টু
প্রধান সম্পাদকঃ লায়ন এস দিদার সরদার
সম্পাদকঃ কাজী মোঃ জাহাঙ্গীর
যুগ্ম সম্পাদকঃ মাসুদ রানা পলাশ
সহকারী সম্পাদকঃ লায়ন এসএম জুলফিকার
সংবাদ শিরোনাম :
সংবাদ সম্মেলন করে কয়েকটি স্থানীয় পত্রিকা ও অনলাইন নিউজ পোর্টালের বিরুধ্যে মিথ্যা সংবাদ প্রকাশের অভিযোগ আনলেন গৌরনদীর বিএনপি নেতা সজল সরকার স্বানাপ সিন্ডিকেটে বন্ধি জাতীয় হৃদরোগ হাসপাতাল গৌরনদীতে বিএনপি’র গণঅবস্থান কর্মসূচি পালিত কোন অন্যায়কে প্রশ্রয় দেননি বলেই বেগম জিয়া ‘একজন আপোষহীন নেত্রী’-আবু নাসের মো: রহমাতুল্লাহ আন্তর্জাতিক সাংবাদিক আইনি প্রতিকার ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে এক জাঁকজমকপূর্ণ ইফতার দোয়া মাহফিল রাজনৈতিক ও সামাজিক কর্মকান্ডে প্রশংসিত বরিশাল উত্তর জেলা নারী নেত্রী বাহাদুর সাজেদা বরিশালে সাংগঠনিক সফরে আসছেন জাতীয় নাগরিক কমিটির কেন্দ্রীয় যুগ্ম সদস্য সচিব ডা: মাহমুদা মিতু দুই দিনের সফরে আজ বরিশাল আসছেন অতিথি গ্রুপ অব কোম্পানির এমডি লায়ন সাইফুল ইসলাম সোহেল  পিরোজপুর ভান্ডারিয়ার যুব মহিলা লীগ নেত্রী জুথি গ্রেফতার গৌরনদীতে তিন দফা দাবি আদায়ে ছাত্রদলের বিক্ষোভ মিছিল উপজেলা প্রশাসনকে ১৫ দিনের আল্টিমেটাম
অভ্যুত্থান ‘অপরিহার্য’ ছিল : মিয়ানমারের সেনাপ্রধান

অভ্যুত্থান ‘অপরিহার্য’ ছিল : মিয়ানমারের সেনাপ্রধান

দখিনের খবর ডেস্ক ॥ মিয়ানমারের সেনাপ্রধান জেনারেল মিং অং হ্লাইং দাবি করেছেন, দেশটিতে সামরিক অভ্যুত্থান ‘অপরিহার্য’ ছিল। দেশটিতে সেনা অভ্যুত্থানের পর আন্তর্জাতিক চাপের মুখে গতকাল মঙ্গলবার এমন দাবি করেন তিনি। মিয়ানমার সেনাবাহিনীর ফেসবুক পাতায় প্রকাকিু সেনাপ্রধানের বক্তব্যে বলা হয়, ‘বহুবার অনুরোধ জানানো হয়েছিল। কিন্তু কোনো ফল হয়নি। সে কারণেই আমরা এই পথ বেছে নিতে বাধ্য হলাম।’ এর আগে, গত সোমবার ভোরে মিয়ানমারের ক্ষমতা দখল করে দেশটির সেনাবাহিনী। এদিন রাষ্ট্রীয় উপদেষ্টা অং সান সু চি এবং ক্ষমতাসীন দলের শীর্ষস্থানীয় নেতাদের আটক করে সেনাবাহিনী। রাজধানী নেপিদো ও প্রধান শহর ইয়াঙ্গুনের রাস্তায় রাস্তায় টহল দিতে শুরু করে সামরিক বাহিনীর সদস্যরা। আর দেশজুড়ে ঘোষণা করা হয় জরুরি অবস্থা। এরপর সকালে আনুষ্ঠানিকভাবে অভ্যুত্থানের খবর নিশ্চিত করে সেনাবাহিনী। অং সান সু চির সরকারকে উচ্ছেদ করা অপরিহার্য ছিলো বলে মন্তব্য করেন দেশটির সেনাপ্রধান। তবে সোমবারের অভ্যুত্থানে বেআইনিভাবে আটককৃত সবাইকে অবিলম্বে মুক্তি দিতে সেনা সরকারের প্রতি আহ্বান জানানো হয়েছিল নিরাপত্তা পরিষদের খসড়া প্রস্তাবে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত চীনের আপত্তির মুখে প্রস্তাবটি নাকচ হয়ে যায়। প্রসঙ্গত, ২০১৭ সালে রোহিঙ্গা নিধনযজ্ঞের সময়ও একইভাবে নিরাপত্তা পরিষদের সব উদ্যোগে ভেটো দেয় চীন। বেইজিংয়ের দাবি, রোহিঙ্গাদের ওপর সামরিক অভিযান মিয়ানমারের অভ্যন্তরীণ ইস্যু, অন্য কোনো দেশ বা সংস্থা এটা নিয়ে কথা বলার বা পদক্ষেপ নেওয়ার অধিকার রাখে না।

দয়া করে নিউজটি শেয়ার করুন..



Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




© All rights reserved © 2017-2024 Dokhinerkhobor.Com
Desing & Developed BY ThemesBazar.Com