কৃষ্ণ কান্ত দাস, স্বরূপকাঠি প্রতিনিধি ॥ সমাজ সেবাই হল প্রধান কাজ আর সেই কাজই কাল হয়ে দাঁড়িয়েছে বর্তমান সময়ের জনপ্রিয় মেম্বার মোঃ পল্টুর সাথে। গত পাচ বছরের সফলতাকে মুহুর্তের মধ্যে জলাঞ্জলি দেওয়ার মিশনে নেমেছে একটি পক্ষ। গত সপ্তাহে সুটিয়াকাঠীর মেম্বার মোঃ পল্টুর বিরুদ্ধে কিছু অভিযোগ তুলে ধরেন গণ মাধ্যম কর্মীদের কাছে। গণ মাধ্যম কর্মীরা অভিযোগের ভিত্তিতে সরেজমিনে নান্দুহার এলাকায় যান সঠিক তথ্য উদঘাটন করার নিমিত্তে। আসলে অভিযোগের সাথে বাস্তবতার মিল খুঁজে পাওয়া যায়নি। বরং বয়স্ক ভাতা সহ গর্ভবতী ভাতা, পরিচয় পত্রের বিষয়ে কোন অভিযোগ নেই। গণ মাধ্যম কর্মীরা উপজেলা পি আই ও অফিস সহ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার সাথে আলাপ চারিতায় আসল রহস্য বের হয়ে আসছে ইতিমধ্যে।তবে বাল্য বিবাহের বাস্তবতা এক এক এলাকায় ধরণ ভিন্ন। তারপরও স্থানীয় জনপ্রতিনিধি পরবর্তী সময়ে বাল্য বিবাহের বিরুদ্ধে কঠিন অবস্থান নিয়েছেন। উপজেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা বরাবর আবেদন করে বহু বাল্য বিবাহ বন্ধ করতে সক্ষম হয়েছে।পাশাপাশি সমগ্র এলাকায় উন্নয়ন করে সকলের সুনজরে রয়েছে গত পাঁচ বছরে।কঠিন দুঃসময়ে সময় উপযোগী সিদ্ধান্ত নিতে ভুল করেনি সময়ের সাহসী জনপ্রতিনিধি মোঃ পল্টু মেম্বার। এ ব্যাপারে সুটিয়াকাঠীর নান্দুহার এলাকায়র বেশির লোকজন গণমাধ্যম কর্মীদের জানান, কিছু কিছু পরিবারের সদস্যরা অভিযোগ দিয়েছেন এটা শতভাগ খাঁটি কথা। তবে সঠিক আইন কানুন না জেনে মন্তব্য সহ অভিযোগ দেয় বলে জানান।অবশ্য এলাকার বেশ কিছু প্রবীণ ভোটাররা সাহসী উচ্চারণ করে বলেন,পল্টু মেম্বার হল একজন সত্যিকারের সমাজ সেবক। বিপদ আপদে ছুটে যান সাধারণ মানুষের ঘরে ঘরে।অথচ আমরা সঠিক তথ্য না জেনে মন্তব্য সহ অভিযোগ করি চমৎকার ও নিরহংকার মানুষটার বিরুদ্ধে। এ ব্যাপারে কথা হয় নান্দুহারের বর্তমান মেম্বার মোঃ পল্টুর সাথে।মিডিয়ার সকল প্রশ্নের জবাব ঝটপট দেন সাহসী উচ্চারণ করে। আমার সমালোচনা হবে আর এটাই স্বাভাবিক চিরাচরিত নিয়ম। তবে আমি দোষী কিনা সেটাই হল আসল বিষয়। আমার ওয়ার্ডের সাধারণ ভোটাররা ভুল করতেই পারেন। সঠিক তথ্য না জেনে মন্তব্য সহ অভিযোগ করেছে। মিডিয়ার আর এক প্রশ্নের জবাবে আরও বলেন আমি ভুল থেকে শিক্ষা নিয়ে পথ চলতে পছন্দ করি। স্থানীয় ভোটাররা আমার প্রাণ আমার চলার পথে অনুপ্রেরণা।
Leave a Reply