বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪, ০৫:৪৮ অপরাহ্ন

উপ-সম্পাদক :: দিদার সরদার
প্রধান সম্পাদক :: সমীর কুমার চাকলাদার
প্রকাশক ও সম্পাদক :: কাজী মোঃ জাহাঙ্গীর
যুগ্ম সম্পাদক :: মাসুদ রানা
সহ-সম্পাদক :: এস.এম জুলফিকার
প্রধান নির্বাহী সম্পাদক :: মামুন তালুকদার
নির্বাহী সম্পাদক :: সাইফুল ইসলাম
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক :: আবুল কালাম আজাদ
সংবাদ শিরোনাম :
তারেক রহমানের বিজ্ঞ নেতৃত্বের কারণে শেখ হাসিনাকে পালিয়ে যেতে বাধ্য করেছি-এম. জহির উদ্দিন স্বপন গৌরনদীতে দৈনিক যুগান্তরের বিরুদ্ধে বিড়ি শ্রমিক ও ব্যবসায়ীদের প্রতিবাদ ও বিক্ষোভ মিছিল দুষ্টামিটাও ছিল যেমন স্পর্শকাতর, খেসারাতটাও দিতে হল তেমনি ভয়ঙ্কর বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী সাংস্কৃতিক দলের ৫ সদস্যের বরিশাল মহানগরে আহ্বায়ক কমিটি গঠন গৌরনদীতে ইউএনওর নেতৃত্বে স্বেচ্ছাশ্রমে খালের কুচুরিপানা ও ময়লা পরিস্কার করল বৈষম্য বিরোধী ছাত্ররা বর্নাঢ্য র‌্যালি ও আলোচনা সভার মধ্যদিয়ে গৌরনদীতে জাতীয় সমবায় দিবস পালিত আমাদের নেতা তারেক রহমান একটি সাম্যের বাংলাদেশ গড়তে চান-জহির উদ্দিন স্বপন মেয়র হারিছ গ্রেপ্তারের খবরে গৌরনদীতে সাধারন মানুষের উল্লাস ফাঁসির দাবিতে বিএনপির বিক্ষাভ মিছিল গৌরনদীতে এইচপিভি টিকা দান ক্যাম্পেইনের শুভ উদ্বোধন কাশিপুরের ড্রেজার ব্যবসায়ী সুমনের অপকর্মে কেউ খুন হলে দায় নেবে না বিএনপি
নগরীর শেবাচিমে অসুস্থ মাকে ফেলে পালিয়েছে সন্তান

নগরীর শেবাচিমে অসুস্থ মাকে ফেলে পালিয়েছে সন্তান

স্টাফ রিপোর্টার ॥ ক্যান্সারে আক্রান্ত গর্ভধারীনি মাকে বরিশাল শেবাচিম হাসপাতালের মহিলা সার্জারি ওয়ার্ডে ফেলে রেখে পালিয়েছে তার সন্তান। মুমূর্ষ অবস্থায় হাসপাতালে শষ্যাশয়ী নুরজাহান বেগম (৫০) নগরীর বটতলা এলাকার মানিক তালুকদারের স্ত্রী। শেবাচিমের সার্জারি ওয়ার্ডের ইনচার্জ নার্স রেখা জানান, দীর্ঘদিন থেকে ক্যান্সারে আক্রান্ত নুরজাহান বেগমকে গত ২৫ মার্চ মহিলা সার্জারি ওয়ার্ডে ভর্তি করা হয়। গত ১ এপ্রিল তাকে (নুরজাহান) ছাড়পত্র দেয়া হলেও ভর্তির পর থেকে মুমূর্ষ অবস্থায় থাকা নুরজাহানের ছেলের কোন খোঁজ পাওয়া যাচ্ছেনা। তিনি (নুরজাহান) একা হাটতে চলতে পারেনা। এর কারণে অন্য রোগীদের সমস্যা হচ্ছে। ওই ওয়ার্ডের একাধিক রোগীর স্বজনরা জানান, শষ্যাশয়ী নুরজাহান বেগমের ভাষ্যমতে তিনি নগরীর বটতলা এলাকার মানিক তালুকদারের স্ত্রী। তার এক ছেলের নাম সোহাগ ও আরেক ছেলের নাম বাবু তালুকদার। শেবাচিমের ক্যান্সার রেডিও থেরাপি বিভাগের বিভাগীয় প্রধান ডাঃ আ.ন.ম মাইনুল ইসলাম জানান, প্রথমে তাবলিকের দুই মহিলা নুরজাহানকে আমার চেম্বারে নিয়ে আসার পর অসহায় বললে ভিজিট না রেখে ফ্রি চিকিৎসা দিয়ে শেবাচিমে ভর্তি করার জন্য বলেছি। এরপর নুরজাহানের এক পুত্র তার মাকে শেবাচিমে ভর্তি করিয়েছেন। পরবর্তীতে দুইদিন নুরজাহানের সাথে তাবলিকের একজন মহিলা হাসপাতালে ছিলো। তার সাথে নুরজাহানের ছেলের বাগ্বিতন্ডা হলে সে চলে যায়। এরপর রোগী নুরজাহানের ছেলেরও কোন খোঁজ পাওয়া যাচ্ছেনা। তিনি আরও জানান, রোগীর শারিরিক অবস্থা ভালোনা। এরমধ্যে আমাদের বিভাগে কোন ইন্টার্নি নাই। বিকেলে কোন চিকিৎসকও নেই। এরমধ্যে রোগীর কিছু হলে কে দেখবে।

দয়া করে নিউজটি শেয়ার করুন..



Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




© All rights reserved © 2017 Dokhinerkhobor.Com
Desing & Developed BY ThemesBazar.Com