শনিবার, ২৯ নভেম্বর ২০২৫, ১০:৪৩ অপরাহ্ন

প্রধান পৃষ্ঠপোষকঃ মোহাম্মদ রফিকুল আমীন
উপদেষ্টা সম্পাদকঃ জহির উদ্দিন স্বপন
সম্পাদক মণ্ডলীর সভাপতিঃ এস. সরফুদ্দিন আহমেদ সান্টু
প্রধান সম্পাদকঃ লায়ন এস দিদার সরদার
সম্পাদকঃ কাজী মোঃ জাহাঙ্গীর
যুগ্ম সম্পাদকঃ মাসুদ রানা পলাশ
সহকারী সম্পাদকঃ লায়ন এসএম জুলফিকার
সংবাদ শিরোনাম :
বানারীপাড়ায় বর্ণীল আলোকসজ্জা ও জমজমাট আয়োজনে কার্তিক পূজা অনুষ্ঠিত বরিশাল নগরীতে অনুষ্ঠিত ইতিহাসের সর্ব বৃহত্তম নারী সমাবেশে রহমাতুল্লাহ বরিশালে রাত পোহালেই বিএনপি নেত্রী ফাতেমা রহমানের ঠিকানা প্রত্যান্ত অঞ্চল সংবাদ সম্মেলন করে কয়েকটি স্থানীয় পত্রিকা ও অনলাইন নিউজ পোর্টালের বিরুধ্যে মিথ্যা সংবাদ প্রকাশের অভিযোগ আনলেন গৌরনদীর বিএনপি নেতা সজল সরকার স্বানাপ সিন্ডিকেটে বন্ধি জাতীয় হৃদরোগ হাসপাতাল গৌরনদীতে বিএনপি’র গণঅবস্থান কর্মসূচি পালিত কোন অন্যায়কে প্রশ্রয় দেননি বলেই বেগম জিয়া ‘একজন আপোষহীন নেত্রী’-আবু নাসের মো: রহমাতুল্লাহ আন্তর্জাতিক সাংবাদিক আইনি প্রতিকার ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে এক জাঁকজমকপূর্ণ ইফতার দোয়া মাহফিল রাজনৈতিক ও সামাজিক কর্মকান্ডে প্রশংসিত বরিশাল উত্তর জেলা নারী নেত্রী বাহাদুর সাজেদা বরিশালে সাংগঠনিক সফরে আসছেন জাতীয় নাগরিক কমিটির কেন্দ্রীয় যুগ্ম সদস্য সচিব ডা: মাহমুদা মিতু
নগরীর শেবাচিমে অসুস্থ মাকে ফেলে পালিয়েছে সন্তান

নগরীর শেবাচিমে অসুস্থ মাকে ফেলে পালিয়েছে সন্তান

স্টাফ রিপোর্টার ॥ ক্যান্সারে আক্রান্ত গর্ভধারীনি মাকে বরিশাল শেবাচিম হাসপাতালের মহিলা সার্জারি ওয়ার্ডে ফেলে রেখে পালিয়েছে তার সন্তান। মুমূর্ষ অবস্থায় হাসপাতালে শষ্যাশয়ী নুরজাহান বেগম (৫০) নগরীর বটতলা এলাকার মানিক তালুকদারের স্ত্রী। শেবাচিমের সার্জারি ওয়ার্ডের ইনচার্জ নার্স রেখা জানান, দীর্ঘদিন থেকে ক্যান্সারে আক্রান্ত নুরজাহান বেগমকে গত ২৫ মার্চ মহিলা সার্জারি ওয়ার্ডে ভর্তি করা হয়। গত ১ এপ্রিল তাকে (নুরজাহান) ছাড়পত্র দেয়া হলেও ভর্তির পর থেকে মুমূর্ষ অবস্থায় থাকা নুরজাহানের ছেলের কোন খোঁজ পাওয়া যাচ্ছেনা। তিনি (নুরজাহান) একা হাটতে চলতে পারেনা। এর কারণে অন্য রোগীদের সমস্যা হচ্ছে। ওই ওয়ার্ডের একাধিক রোগীর স্বজনরা জানান, শষ্যাশয়ী নুরজাহান বেগমের ভাষ্যমতে তিনি নগরীর বটতলা এলাকার মানিক তালুকদারের স্ত্রী। তার এক ছেলের নাম সোহাগ ও আরেক ছেলের নাম বাবু তালুকদার। শেবাচিমের ক্যান্সার রেডিও থেরাপি বিভাগের বিভাগীয় প্রধান ডাঃ আ.ন.ম মাইনুল ইসলাম জানান, প্রথমে তাবলিকের দুই মহিলা নুরজাহানকে আমার চেম্বারে নিয়ে আসার পর অসহায় বললে ভিজিট না রেখে ফ্রি চিকিৎসা দিয়ে শেবাচিমে ভর্তি করার জন্য বলেছি। এরপর নুরজাহানের এক পুত্র তার মাকে শেবাচিমে ভর্তি করিয়েছেন। পরবর্তীতে দুইদিন নুরজাহানের সাথে তাবলিকের একজন মহিলা হাসপাতালে ছিলো। তার সাথে নুরজাহানের ছেলের বাগ্বিতন্ডা হলে সে চলে যায়। এরপর রোগী নুরজাহানের ছেলেরও কোন খোঁজ পাওয়া যাচ্ছেনা। তিনি আরও জানান, রোগীর শারিরিক অবস্থা ভালোনা। এরমধ্যে আমাদের বিভাগে কোন ইন্টার্নি নাই। বিকেলে কোন চিকিৎসকও নেই। এরমধ্যে রোগীর কিছু হলে কে দেখবে।

দয়া করে নিউজটি শেয়ার করুন..



Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




© All rights reserved © 2017-2024 Dokhinerkhobor.Com
Desing & Developed BY ThemesBazar.Com