শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪, ০৭:১৯ অপরাহ্ন

উপ-সম্পাদক :: দিদার সরদার
প্রধান সম্পাদক :: সমীর কুমার চাকলাদার
প্রকাশক ও সম্পাদক :: কাজী মোঃ জাহাঙ্গীর
যুগ্ম সম্পাদক :: মাসুদ রানা
সহ-সম্পাদক :: এস.এম জুলফিকার
প্রধান নির্বাহী সম্পাদক :: মামুন তালুকদার
নির্বাহী সম্পাদক :: সাইফুল ইসলাম
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক :: আবুল কালাম আজাদ
সংবাদ শিরোনাম :
তারেক রহমানের বিজ্ঞ নেতৃত্বের কারণে শেখ হাসিনাকে পালিয়ে যেতে বাধ্য করেছি-এম. জহির উদ্দিন স্বপন গৌরনদীতে দৈনিক যুগান্তরের বিরুদ্ধে বিড়ি শ্রমিক ও ব্যবসায়ীদের প্রতিবাদ ও বিক্ষোভ মিছিল দুষ্টামিটাও ছিল যেমন স্পর্শকাতর, খেসারাতটাও দিতে হল তেমনি ভয়ঙ্কর বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী সাংস্কৃতিক দলের ৫ সদস্যের বরিশাল মহানগরে আহ্বায়ক কমিটি গঠন গৌরনদীতে ইউএনওর নেতৃত্বে স্বেচ্ছাশ্রমে খালের কুচুরিপানা ও ময়লা পরিস্কার করল বৈষম্য বিরোধী ছাত্ররা বর্নাঢ্য র‌্যালি ও আলোচনা সভার মধ্যদিয়ে গৌরনদীতে জাতীয় সমবায় দিবস পালিত আমাদের নেতা তারেক রহমান একটি সাম্যের বাংলাদেশ গড়তে চান-জহির উদ্দিন স্বপন মেয়র হারিছ গ্রেপ্তারের খবরে গৌরনদীতে সাধারন মানুষের উল্লাস ফাঁসির দাবিতে বিএনপির বিক্ষাভ মিছিল গৌরনদীতে এইচপিভি টিকা দান ক্যাম্পেইনের শুভ উদ্বোধন কাশিপুরের ড্রেজার ব্যবসায়ী সুমনের অপকর্মে কেউ খুন হলে দায় নেবে না বিএনপি
সেই হাসানের পাশে বরগুনা জেলা প্রশাসক

সেই হাসানের পাশে বরগুনা জেলা প্রশাসক

বরগুনা প্রতিনিধি ॥ অদম্য মেধাবী মো. হাসান মাহামুদ মেডিক্যাল কলেজে ভর্তি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েছেন। তিনি এবারের ভর্তি পরীক্ষায় ঢাকা মেডিক্যাল কলেজে এমবিবিএসে জাতীয় মেধা তালিকায় ১৯৫তম স্থান অধিকার করে পড়ার সুযোগ পেয়েছেন। ‘চান্স পেয়ে মেডিক্যালে ভর্তির অনিশ্চয়তায় হাসান!’ শিরোনামে প্রতিবেদন ছাপা হয়। বিষয়টি বরগুনা জেলা প্রশাসক মো. হাবিবুর রহমানের নজরে আসে। আজ মঙ্গলবার দুপুরে বেতাগী উপজেলার মোকামিয়া ইউনিয়নের মাদরাসা বাজারের ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী মাওলানা হাফিজুর রহমানের ছেলে মো. হাসান মাহমুদ ১০ হাজার টাকা আর্থিক সহায়তা প্রদান করেন জেলা প্রশাসক মো. হাবিবুর রহমান। তার বাবাকে ধন্যবাদ জানানো হয় এবং তাকে অনুপ্রাণিত করা হয়। একজন ভালো ডাক্তার হয়ে দেশের অসহায় মানুষের সেবা করার জন্য পরামর্শ দেওয়া হয়। এ সময় উপস্থিত ছিলেন জেলা সিভিল সার্জন মারিয়া হাসান, বরগুনা সদর উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা মাসুমা আক্তার। মেধাবী মো. হাসান মাহামুদ জানান, বাবা মায়ের স্বপ্ন আর অনুপ্রেরণা আজকের এ সাফল্য। দাদী ফাতেমা বেগম বেঁচে থাকলে সবচেয়ে বেশি খুশি হতেন। ভর্তি পরীক্ষার তারিখ জানার পর প্রস্তুতি হিসেবে প্রতিদিন ১২-১৪ ঘণ্টা করে পড়ালেখা করেছি। ছোটবেলা থেকে ডাক্তার হওয়ার লক্ষ্যেই পড়াশোনা করেছে মায়ের অনুপ্রেরণা নিয়ে।

দয়া করে নিউজটি শেয়ার করুন..



Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




© All rights reserved © 2017 Dokhinerkhobor.Com
Desing & Developed BY ThemesBazar.Com