পিরোজপুর জেলা প্রতিনিধি ॥ কু-চিন্তা, কু-ভাবনা ও কু-মতলব নিয়ে ইতিমধ্যে বলদিয়া ইউনিয়নে চরম বিতর্কিত হওয়ার অভিযোগ উঠেছে আজিজুলের ছেলে মোঃ ফাকরুল (৪৫) বিরুদ্ধে। স্থানীয় সূত্র জানায় আমাদের গগন ও কাটাখালি এলাকায় ফাকরুলকে সবাই লম্পট ও নষ্ট চরিত্রের লোক হিসেবে জানে। কিশোর বয়স থেকেই নারী আসক্ত হয়ে পড়ে ফাকরুল। এলাকার বেশির ভাগ লোকজন আরও বলেন মনে হয় জন্মগত কোন সমস্যা আছে চরিত্রের মধ্যে। গাও গ্রামের সাধারণ মানুষ মনে করে হয়তো দুঃশ্চরিত্রের আজিজ মোহাম্মদ কিংবা এরশাদ সিকদারের আত্মীয় স্বজন। সরেজমিনে যাওয়া জেলার ও স্থানীয় গণমাধ্যম কর্মীদের কেহই একটি বারের জন্যও ভালো বলেনি। সমগ্র গগন এলাকার মেম্বার সহ সাধারণ শান্তি প্রিয় মানুষ ভালো বলেনি একটি বারের জন্য। এলাকার বেশির ভাগ নারীরা বলেন, ফাকরুল আমাদেরএলাকার জন্য অভিশাপ আর পুরুষ জাতীয় কলঙ্ক। এলাকার বেশির ভাগ লোকজন গণমাধ্যম কর্মীদের জানান, ফাকরুলের দৃষ্টি অতি নগন্য। একবার যদি কেন মেয়ের দিকে চোখ পড়ে তাহলে ঐ মেয়ের সর্বনাশ না হওয়া পর্যন্ত স্থির থাকতে পারে না। বিগত সময়ে নানান অনৈতিক কাজ কর্ম করার দায়ে গ্রামের মধ্যে বহু শালিনী বৈঠকে বহুবার মারধর খেয়েছে। বদ চরিত্রের কারণে সকলে ঘৃণা করে মোঃ ফাকরুলকে।হীন স্বার্থের জন্য নারীর শরীর ভোগ করার জন্য রাতের অন্ধকারে অন্যের ঘরের পোতার মাটি খুঁড়ে ঘরে প্রবেশ করতেও কুন্ঠা বোধ করে না। আর সেই কারণে তৎকালীন সময়ে বলদিয়ার ক্লাব ঘরে নিয়ে বেদম শাস্তি সহ জুতাটুপিও দেওয়া হয়। পাশাপাশি বহু নারীদের কু-প্রস্তাব দেওয়ার চেষ্টা করে বাজে চরিত্রের মোঃ ফাকরুল। এদিকে এলাকার বহু শীর্ষ নেতৃবৃন্দরা বলেন ফাকরুল একটা জগন্য ও নগন্য চরিত্রের মানুষ। নারীদের অভিযোগ পেয়ে বিগত সময়ে স্থানীয় চেয়ারম্যান মোঃ শাহিন আহমেদের বিচারের মাত্রা ছিল আরও কঠিন। বলদিয়া ইউনিয়নের সাধারন মানুষ বেজায় খুশি। গ্রামের বেশির ভাগ লোকজন মনে করেছিল এবার মনে হয় খারাপ চরিত্রের মোঃ ফাকরুল ভালো হয়ে যাবে। আসলে ” চোরে মানে না ধর্মের কাহিনি”। ঠিক তেমনি ” কয়লা ধুইলেও ময়লা যায়না”। আর সেই কারণে গত সপ্তাহে আবারও নারী ঘটিত ঘটনার জন্ম দেয় আপন শালা বৌয়ের সাথে গগনে। খারাপ চরিত্রের মোঃ ফাকরুল আপন শালা বৌকেও ছাড়তে চায়না। কু-চরিত্রের নষ্ট ফাকরুল গভীর রাতে শাল বৌয়ের কাছে যায়। ভাগ্য ভালো শালা বৌয়ের মহান আল্লাহর নাম নিয়ে। কোন ক্ষতি সাধন করতে সক্ষম হয়নি নরপশু ৃোঃ ফাকরুল। বরং সাহসী পদক্ষেপ নেওয়ার কারনে কুড়ালের কোপ খেয়ে লম্পট পালিয়ে যায়ঐ রাতেই। এব্যাপারে এলাকার বেশির ভাগ লোকজন গণ মাধ্যম কর্মীদের বলেন ঘটনার শতভাগ সত্যতা রয়েছে আমাদের গগণ এলাকায়। স্থানীয় মেম্বার সহ সাধারণ মানুষ অকপটে স্বীকারও করেন বেহায়া চরিত্রের অধিকারী মোঃ ফাকরুলের কথা। ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেন নেছারাবাদ থানার এক এস আই। মেয়ে পরিবারের অভিযোগ থেকে সত্যতা বের হয়ে আসে জনসম্মুখে। তবে ভিন্ন কথা বলেন গগন এলাকার বেশ কিছু সচেতন মহল। তারা অকপটে মিডিয়াকে বলেন, কু-চরিত্রের ফাকরুল নিজেকে ভালো মানুষ প্রমাণ করার নিমিত্তে পাল্টা শালা বৌয়ের নামে অভিযোগ করেন নেছারাবাদ থানায় ফাকরুলের স্ত্রী। এদিকে গত কয়েক বছর আগে ফাকরুলের স্ত্রী সেই সময়ে নিজের স্বামীর খারাপ দিকগুলো তুলে ধরেন মিডিয়ার সামনে। আবার আজ সেই লম্পট স্বামী মোঃ ফাকরুল কে বাচাতে মিথ্যা অভিযোগ করেন শালা বৌয়ের নামে। বিচিত্র সেলুকাস বিচিত্র চিন্তা ভাবনা বলদিয়া ইউনিয়নের গগন এলাকার মধ্যে। তবে সর্বশেষ তথ্য উদঘাটন করার নিমিত্তে শালা বৌয়ের জবান বন্দী অনুযায়ী সুস্পষ্ট ইঙ্গিত দিচ্ছে আসলেই খারাপ চরিত্রের অধিকারী মোঃ ফাকরুল। আর সেই আলোকে এলাকার শতকরা ৯৫% লোকজনও বলেন ফাকরুল একটা বজে চরিত্রের লোক। ওর কাছে এলাকার নারীরা নিরাপদ নয়। ও বহু নারীদের কু-প্রস্তাব দিয়ে দারুণ বিতর্কিত। পাশাপাশি কুমারী বালিকাদের সাথে গায়ে পড়ে আলাপ চারিতা করে বিস্কুট সহ টাকা পয়সা দেওয়ারও নজির স্থাপন করে। এ ব্যাপারে খারাপ চরিত্রের মোঃ ফাকরুলের সাথে কথা বলার চেষ্টা করেন। গগণ এলাকায় গন মাধ্যম কর্মীদের যাওয়ার সংবাদ শোনার সাথে সাথে সুকৌশলে গা ঢাকা দেয় ফাকরুল। তবে বহু বার ফোন দিয়েও সাক্ষাৎ সম্ভব হয়নি।এলাকার চেয়ারম্যানও সত্যতা স্বীকার করেন গণ মাধ্যম কর্মীদের কাছে। এলাকার বেশির লোকজন গণ মাধ্যম কর্মীদের বলেন আমাদের এলাকায় এজাতীয় বিতর্কিত লোকজনের কঠিন শাস্তি হোক। স্থানীয় গণ আদালত সহ স্থানীয় প্রশাসনের মাধ্যমে কঠিন শাস্তি হোক বদ চরিত্রের মোঃ ফাকরুলের।
Leave a Reply