বুধবার, ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৩:৫৬ পূর্বাহ্ন

উপ-সম্পাদক :: দিদার সরদার
প্রধান সম্পাদক :: সমীর কুমার চাকলাদার
প্রকাশক ও সম্পাদক :: কাজী মোঃ জাহাঙ্গীর
যুগ্ম সম্পাদক :: মাসুদ রানা
সহ-সম্পাদক :: এস.এম জুলফিকার
প্রধান নির্বাহী সম্পাদক :: মামুন তালুকদার
নির্বাহী সম্পাদক :: সাইফুল ইসলাম
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক :: আবুল কালাম আজাদ
সংবাদ শিরোনাম :
মহিলা দলের ৪৬ তম জন্মদিন উপলক্ষে বরিশাল মহানগর মহিলা দলের উদ্যোগে আলোচনা সভা দোয়া ও মিলাদ মাহফিল অনুষ্ঠিত ছাত্র আন্দোলনে নিহতদের কবর জিয়ারত করেন এস সরফুদ্দিন আহমেদ সান্টু ছয় বছর পর নিজ নির্বাচনী এলাকায় হাজারো জনতার ফুলেল শুভেচ্ছায় সিক্ত সান্টু  বাকেরগঞ্জের সাংবাদিক হাবিবের উপরেহামলাকারী মামলার এজাহারভুক্ত আসামি , শফিকুল ইসলাম রিপন শ্রী ঘরে , গৌরনদীতে দীর্ঘ ১৭ বছর পর বিএনপির সমাবেশ স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার পদত্যাগের দাবিতে গৌরনদীতে বিএনপির বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ মেয়ের অসুস্থতার খবরে একদিন আগেই দেশে ফিরছেন প্রধানমন্ত্রী মেসির ১, আর্জেন্টিনার ২ : কোপার ফাইনালে বিশ্বচ্যাম্পিয়নরা ফ্রান্সকে বিদায় করে ইউরোর ফাইনালে স্পেন নৃশংস হত্যাযজ্ঞ, শরণার্থী শিবিরে ইসরাইলি হামলায় নিহত ২৯
হার্ট অ্যাটাকের লক্ষণ নারীদের

হার্ট অ্যাটাকের লক্ষণ নারীদের

লাইফস্টাইল: পুরুষদের ক্ষেত্রে যে লক্ষণগুলো বিপদের নারীদের ক্ষেত্রে একই রকম লক্ষণগুলো সাধারণত এড়িয়ে যাওয়া হয়। যা ঠিক না।
নারীদের ক্ষেত্রে হার্ট অ্যাটাকের লক্ষণগুলো যেমন- বদহজম, হাঁপিয়ে ওঠা, বুক ধড়ফড় করা, থুতনি, ঘাড়, হাতে ব্যথা ইত্যাদি বেশিরভাগ সময়ই অবহেলিত থেকে যায়। গবেষণায় দেখা গেছে, এর ফলে সমবয়সি পুরুষদের তুলনায় নারীদের মৃত্যু ঝুঁকি বেশি।
‘অ্যাকিউট মায়োকার্ডিয়াল ইনফার্কশন’ যা ‘হার্ট অ্যাটাক’ নামে পরিচিত। এর ফলে হওয়া তীব্র ব্যথা নিয়ে নারীদের চিকিৎসকের কাছে শরণাপন্ন হওয়ার পরিমাণ খুবই কম। তবে বিভিন্ন ধরনের উপসর্গ নিয়ে শরণাপন্ন হওয়ার পরিমাণ বেশি এবং হাসপাতালে এই রোগের কারণে মারা যাওয়ার পরিমাণও বেশি।
ইয়েল স্কুল অফ পাবলিক হেলথ (ওয়াইএসপিএইচ)’য়ের গেইল ডি’ওনোফ্রিও বলেন, “হৃদযন্ত্রের রোগের একাধিক ঝুঁকিবহনকারী একজন নারী যখন বুকে অস্বস্তি নিয়ে একজন চিকিৎসকের শরণাপন্ন হয় তখন ধরে নেওয়া উচিত তাদের ইসকেমিক হার্ট ডিজিজ বা ধমনী সংকুচিত হয়ে হৃদপি-ে রক্তসরবরাহ কমে যাওয়ার সমস্যা থাকতে পারে। তাই চিকিৎসকদের উচিত তাদের সঠিকভাবে পরীক্ষা করা।”
‘সার্কুলেশন’ নামক জার্নালে প্রকাশিত হওয়া এই গবেষণায় ২ হাজার ৯ জন নারী ও ৯৭৬ জন পুরুষ হার্ট অ্যাটাকের রোগীর মধ্যে লিঙ্গ, উপসর্গ, উপসর্গের ধারণা এবং চিকিৎসা নেওয়ার আগ্রহগত সম্পর্ক খুঁজে বের করার চেষ্টা করা হয়। এদের সবারই বয়স ছিল ৫৫ বছর কিংবা তার কম।
পর্যালোচনায় দেখা যায়, সিংহভাগ নারী-পুরুষেরই হার্ট অ্যাটাকের প্রধান উপসর্গ ছিল বুকে ব্যথা ও চাপ অনুভব করা।
তবে পুরুষের তুলনায় নারীদের হার্ট অ্যাটাকের উপসর্গ হিসেবে বদহজম, হাঁপ ধরা, বুক ধড়ফড় এবং চোয়াল, ঘাড় ও হাতে ব্যথা হওয়ার সম্ভাবনা বেশি।
গবেষকরা বলেন, “গবেষণার জন্য বেছে নেওয়া নারীদের এই ধরনের লক্ষণগুলোকে তাদের চিকিৎসকরা হৃদপি-ের সাথে সম্পর্কযুক্ত হওয়ার পরিবর্তে মানসিক চাপ ও অস্বস্তির ফলে হয় বলে মনে করার সম্ভাবনা বেশি দেখা গেছে।”
ওয়াইএসপিএইচ’য়ের সহযোগী অধ্যাপক এবং ‘ক্রনিক ডিজিজ এপিডেমিওলজি’ বিভাগের প্রধান জুডিথ এইচ বলেন, “তরুণ নারী ও পুরুষদের মধ্যে বুকে ব্যথাই প্রধান লক্ষণ হলেও, এই লক্ষণের সঙ্গে অন্যান্য লক্ষণগুলো থাকলে তাকে দ্রুত হৃদপি- সম্পর্কিত সমস্যা হিসেবে চিহ্নিত করা উচিত, বিশেষত তরুণ রোগীর ক্ষেত্রে।”
ছবি: রয়টার্স।

দয়া করে নিউজটি শেয়ার করুন..



Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




© All rights reserved © 2017 Dokhinerkhobor.Com
Desing & Developed BY ThemesBazar.Com