কৃষ্ণ কান্ত দাশ, স্বরূপকাঠি ॥ রাজনীতির পাশাপাশি সমাজ সেবা করে সমুদয়কাঠীর এলাকার বেশীরভাগ মানুষের পাশে থেকে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়ে সকলের মন জয় করে একটা নজির স্থাপন করে। মানুষ মানুষের জন্য আর সেই সূত্র ধরেই ধীর গতিতে চলতে চলতে আজ একটা পাকাপোক্ত অবস্থান তৈরী করতে সক্ষম হয়েছেন। কাজে কর্মে সঠিক নিয়মে সঠিক পথ চলায় এলাকার সাধারণ মানুষ বেজায় খুশি। চলনে বলনে নিজেকে গুছিয়ে নিয়ে আগামীর স্বপ্ন পুরুষ হিসাবে নেতৃত্ব দিতে বদ্ধ পরিকর। আর হ্যা প্রিয় পাঠকদের জন্য বলছিলাম সমুদয়কাঠীর কৃতি সন্তান অসীত বরন রায়ের সুযোগ্য সন্তান সময় উপযোগী রাজনৈতিক নেতা বাবু বিধান রায়ের কথা। স্কুলে পড়াশোনা কালীন সময় থেকেই সহপাঠী দরদী হয়ে আজ সত্যি সত্যি মানব দরদী হয়ে মানব সেবায় এগিয়ে আসছে। হত দরিদ্র মানুষের পাশে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়ে ইতিমধ্যে সকলের সুনজরে। আর সেই চিন্তা ভাবনা থেকে সাধারণ মানুষের মধ্যে নুতন স্বপ্নের আশা জাগিয়েছে সকলের নয়নের মণি বাবু বিধান রায়। সমুদয়কাঠীর মধ্যে একজন পাকাপোক্ত রাজনৈতিক নেতাদের মধ্যে শীর্ষে না গেলেও গত ২৫ মার্চের পর থেকে করোনার আতঙ্কে সকলেই আতঙ্কিত সমগ্র বাংলাদেশ সহ সমুদয়কাঠীর সাধারণ মানুষ। কঠিন দুঃসময়ে সরকারের পাশাপাশি বিকল্প হিসাবে আত্মা মানবতার সেবায় এগিয়ে আসছে হত দরিদ্র পরিবারের পাশে। সরকার দলীয় নেতা হয়েও সাধারণ মানুষের জন্য সদা প্রস্তুত ছিলো সার্বিক সহযোগিতা করার জন্য। আর সেই সূত্র ধরেই নিজ এলাকা সহ দুর্গাকাঠী সমুদয়কাঠী, লক্ষ্মণ কাঠী, রামচন্দ্রপুর, বয়লাকাঠী ও বহরমপুর এলাকায় সাধারণ মানুষের পাশে ছিল সর্বময়। এব্যাপারে সমুদয়কাঠীর বেশির ভাগ লোকজন গণ মাধ্যম কর্মীদের বলেন, আমরা সকলেই আতঙ্কিত হয়েছি করোনার আতঙ্কে। তবে এলাকার প্রিয় বন্ধুর মত নেতা বিধান রায় আমাদের সকলের পাশে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়ে দারুণ প্রশংসনীয় ভূমিকা পালন করেন। আসলেই আমরা সকলেই বিধান রায়ের কাজে কর্মে বেজায় মুগ্ধ। পাশাপাশি আগামীর স্বপ্ন নিয়ে নুতন করে ভাবতে শুরু করে দিচ্ছি আগামীর সম্ভাব্য চেয়ারম্যান প্রার্থী হিসাবে। সরেজমিনে এলাকায় গণ মাধ্যম কর্মীরা উপস্থিত হলে কয়েক শতাধিক নিরীহ জনতা বিকল্প চেয়ারম্যান প্রার্থী হিসাবে বিধান রায়কে দেখতে চায়। তবে ভিন্ন কথা বলেন, বয়লাকাঠীর হরিপদ, নিতাই, কার্তিক সহ মিনতি, আরতি ও ঐশীরা। গন মাধ্যম কর্মীদের বলেন, আমরা সকলেই এলাকার উন্নয়ন চাই। চাই আমাদের সঠিক অধিকার। বিগত সময়ে বর্তমান চেয়ারম্যানের সুদৃষ্টি তেমন পড়েনি সংখ্যা লঘুদের উপর। আমরা সবাই এরকম বিমাতা সুলভ আচরনে ভীষণ ক্ষুদ্ধ। প্রতিবাদ স্বরূপ আগামীর সম্ভাব্য চেয়ারম্যান প্রার্থী হিসাবে বিধান রায়কে নিয়ে নুতন স্বপ্ন দেখতে শুরু করেছি আমরা। এ ব্যাপারে কথা হয় এ প্রজন্মের অহংকার ও সমুদয়কাঠী ইউনিয়নের আর্শীবাদ সম্ভাব্য চেয়ারম্যান প্রার্থী বাবু বিধান রায়ের সাথে। জেলার ও স্থানীয় গণ মাধ্যম কর্মীদের বলেন, আসলে আমি বরাবরই গণ মানুষের কথা বলি। মানবতার ফেরিওয়ালা হয়ে দুঃস্থ ও অসহায় মানুষের পাশে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিতে বদ্ধ পরিকর। কিশোর কালের বয়স থেকেই আমি একটু আলাদা চরিত্রের মানুষ ছিলাম। সব সময় স্বপ্ন দেখতাম মানুষের পাশে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিবো। এলাকার বেশীরভাগ লোকজন আমাকে নিয়ে নুতন কিছু ভাবতে শুরু করেছে। মিডিয়ার আর এক প্রশ্নের জবাবে বিধান রায় বলেন, আসলে আমি নেতৃত্ব দিয়ে সকলের মন জয় করতে চাই। অবশ্য দল যদি আমাকে যোগ্য মনে করে এবং নৌকা প্রতিক দেয় তাহলে আমি স্থানীয় ইউনিয়নবাসী ও দলের কাছে চির কৃতজ্ঞ থাকবো। এদিকে এলাকার বর্তমান চেয়ারম্যান মোঃ সবুর তালুকদারের সাথে কথা হয়, তিনি অকপটে স্বীকার করেন কাজে কর্মে ভুল ত্রুটি হওয়া স্বাভাবিক। তবে আগামীর নির্বাচনে যে কোন জনগণ প্রার্থীতা চাইতেই পারে। তবে দলের সিদ্ধান্তই চূড়ান্ত বলে মনে করেন। অবশ্য সাবেক ও জনপ্রিয় মোঃ সাইদ চেয়ারম্যান বলেন, আমাদের ইউনিয়ন চরম অবহেলিত। তাই সব সময় যোগ্য নেতা ও দক্ষ চেয়ারম্যান দরকার।
Leave a Reply