দুর্নীতি, অনিয়ম ও ক্ষমতার অপব্যবহারের মাধ্যমে গড়ে তুলেছেন তিন তিনটি বিলাসবহুল বাড়ি
দখিনের খবর ডেক্স ॥ বরিশাল জেলার উজিরপুর উপজেলার গ্রামীণ ব্যাংকের মাঠকর্মী খান মো. সানোয়ার কোটিপতি। তিনি দুর্নীতি, অনিয়ম ও ক্ষমতার অপব্যবহারের মাধ্যমে গড়ে তুলেছেন তিন তিনটি বিলাসবহুল বাড়ি। এ নিয়ে ব্যাংক ও স্থানীয়দের মধ্যে ব্যাপক চাঞ্চল্য সৃষ্টি হয়েছে। খান মো. সানোয়ার পিরোজপুর জেলার মঠবাড়িয়া উপজেলার দাউদখালী গ্রামের মৃত কৃষক আমজেদ আলী খানের ছেলে।
স্থানীয় সূত্র জানায়, তিনি (খান মো. সানোয়ার) ২০০৫ সালে গ্রামীণ ব্যাংকের কেন্দ্র ব্যবস্থাপক (মাঠকর্মী) পদে শিক্ষানবিশ হিসেবে চাকরিতে যোগদান করেন। ২০১৪ সালে একই পদে উজিরপুরে মাঠকর্মী পদে যোগদান করেন বর্তমানে কর্মরত আছে।
সানোয়ারের বিরুদ্ধে উজিরপুর মডেল থানায় হামলা সংঘর্ষ ও বাবুগঞ্জ থানায় ছিনতাই মামলা হয়। সে ৬ শতাধিক গ্রাহক ও ৬ শতাধিক ডিপিএস হোল্ডারদের সঙ্গে দুর্নীতি-অনিয়ম করে টাকা হাতিয়ে নেয়। এ ছাড়া গ্রামীণ ব্যাংকের পাশেই একটি ফ্লাটে প্রবাসীর স্ত্রীকে যৌন হয়রানি ও উক্ত্যক্তের করেন সানোয়ার। ওই নারী ৩১ আগস্ট সোমবার উজিরপুর উপজেলা চেয়ারম্যান আব্দুল মজিদ সিকদার বাচ্চুর কাছে সানোয়ারের বিরুদ্ধে অভিযোগও দিয়েছিলেন বলে জানা গেছে।
একটি সূত্র জানায়, তিনি বেতন পান ১৮ হাজার ৫১০ টাকা। কিন্তু তিনি সংসার চালিয়েও প্রতিমাসে ৭৬ হাজার টাকা ঋণ এর কিস্তি পরিশোধ করেন। তিনি উজিরপুরের ৩ নম্বর ওয়ার্ডে ২০ শতাংশ জমি ক্রয় করে বিলাসবহুল দ্বিতল ভবন নির্মাণ করেন। একই ওয়ার্ডের রাখালতলা স্কুলসংলগ্ন ৩ শতাংশ জমি ক্রয় করে তৈরি করেন একতলা ভবন। এ ছাড়া বরিশালের কাশীপুরে নিজনামে ৪ শতাংশ জমি ক্রয় করেন। উজিরপুরের পরমানন্দসাহা গ্রামে স্ত্রীর নামে সাড়ে ৬ শতাংশ জমি ক্রয় করেন।
উজিরপুর গ্রামীন ব্যাংক ব্রাঞ্চ ম্যানেজার আবু জাফর জানান, কর্মচারী সমিতির বিভাগীয় নেতা শাহীন হোসেন এবং জোনাল স্যার আব্দুল সালামকে বদলি করেছেন। তবে সানোয়ার ও সালামের মধ্যে দ্বন্দ্ব ছিল। গ্রামীণ ব্যাংকের বরিশাল জোনাল ম্যানেজার সাইদুজ্জামান ভুঁইয়া জানান, ওই দুই মাঠকর্মী ওখানে রাজনীতিতে জড়িয়ে পড়েছেন। প্রথমে সালামকে বদলি করা হয়েছে, অতি দ্রুত সানোয়ারকেও বদলি করা হবে।
অভিযুক্ত খান মো. সানোয়ার হোসেন জানান, লোন করে বাড়ি করেছি, কোনো দুর্নীতি করিনি। আমি একজন মাঠকর্মী, ব্যাংকের টাকা দেওয়ায় আমার কোনো হাত নেই। বরিশাল জেলার উজিরপুর উপজেলার গ্রামীণ ব্যাংকের মাঠকর্মী খান মো. সানোয়ার কোটিপতি। তিনি দুর্নীতি, অনিয়ম ও ক্ষমতার অপব্যবহারের মাধ্যমে গড়ে তুলেছেন তিন তিনটি বিলাসবহুল বাড়ি। এ নিয়ে ব্যাংক ও স্থানীয়দের মধ্যে ব্যাপক চাঞ্চল্য সৃষ্টি হয়েছে। খান মো. সানোয়ার পিরোজপুর জেলার মঠবাড়িয়া উপজেলার দাউদখালী গ্রামের মৃত কৃষক আমজেদ আলী খানের ছেলে।
স্থানীয় সূত্র জানায়, তিনি (খান মো. সানোয়ার) ২০০৫ সালে গ্রামীণ ব্যাংকের কেন্দ্র ব্যবস্থাপক (মাঠকর্মী) পদে শিক্ষানবিশ হিসেবে চাকরিতে যোগদান করেন। ২০১৪ সালে একই পদে উজিরপুরে মাঠকর্মী পদে যোগদান করেন বর্তমানে কর্মরত আছে।
সানোয়ারের বিরুদ্ধে উজিরপুর মডেল থানায় হামলা সংঘর্ষ ও বাবুগঞ্জ থানায় ছিনতাই মামলা হয়। সে ৬ শতাধিক গ্রাহক ও ৬ শতাধিক ডিপিএস হোল্ডারদের সঙ্গে দুর্নীতি-অনিয়ম করে টাকা হাতিয়ে নেয়। এ ছাড়া গ্রামীণ ব্যাংকের পাশেই একটি ফ্লাটে প্রবাসীর স্ত্রীকে যৌন হয়রানি ও উক্ত্যক্তের করেন সানোয়ার। ওই নারী ৩১ আগস্ট সোমবার উজিরপুর উপজেলা চেয়ারম্যান আব্দুল মজিদ সিকদার বাচ্চুর কাছে সানোয়ারের বিরুদ্ধে অভিযোগও দিয়েছিলেন বলে জানা গেছে।
একটি সূত্র জানায়, তিনি বেতন পান ১৮ হাজার ৫১০ টাকা। কিন্তু তিনি সংসার চালিয়েও প্রতিমাসে ৭৬ হাজার টাকা ঋণ এর কিস্তি পরিশোধ করেন। তিনি উজিরপুরের ৩ নম্বর ওয়ার্ডে ২০ শতাংশ জমি ক্রয় করে বিলাসবহুল দ্বিতল ভবন নির্মাণ করেন। একই ওয়ার্ডের রাখালতলা স্কুলসংলগ্ন ৩ শতাংশ জমি ক্রয় করে তৈরি করেন একতলা ভবন। এ ছাড়া বরিশালের কাশীপুরে নিজনামে ৪ শতাংশ জমি ক্রয় করেন। উজিরপুরের পরমানন্দসাহা গ্রামে স্ত্রীর নামে সাড়ে ৬ শতাংশ জমি ক্রয় করেন।
উজিরপুর গ্রামীন ব্যাংক ব্রাঞ্চ ম্যানেজার আবু জাফর জানান, কর্মচারী সমিতির বিভাগীয় নেতা শাহীন হোসেন এবং জোনাল স্যার আব্দুল সালামকে বদলি করেছেন। তবে সানোয়ার ও সালামের মধ্যে দ্বন্দ্ব ছিল। গ্রামীণ ব্যাংকের বরিশাল জোনাল ম্যানেজার সাইদুজ্জামান ভুঁইয়া জানান, ওই দুই মাঠকর্মী ওখানে রাজনীতিতে জড়িয়ে পড়েছেন। প্রথমে সালামকে বদলি করা হয়েছে, অতি দ্রুত সানোয়ারকেও বদলি করা হবে। অভিযুক্ত খান মো. সানোয়ার হোসেন জানান, লোন করে বাড়ি করেছি, কোনো দুর্নীতি করিনি। আমি একজন মাঠকর্মী, ব্যাংকের টাকা দেওয়ায় আমার কোনো হাত নেই। সূত্র : কালের কন্ঠ
Leave a Reply