শুক্রবার, ০৩ মে ২০২৪, ০৯:১০ অপরাহ্ন

উপ-সম্পাদক :: দিদার সরদার
প্রধান সম্পাদক :: সমীর কুমার চাকলাদার
প্রকাশক ও সম্পাদক :: কাজী মোঃ জাহাঙ্গীর
যুগ্ম সম্পাদক :: মাসুদ রানা
সহ-সম্পাদক :: এস.এম জুলফিকার
প্রধান নির্বাহী সম্পাদক :: মামুন তালুকদার
নির্বাহী সম্পাদক :: সাইফুল ইসলাম
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক :: আবুল কালাম আজাদ
সংবাদ শিরোনাম :
ফুলকুঁড়ি আসর এর ফাইনাল ক্রিকেট টুর্নামেন্টের অনুষ্ঠিত আওয়ামী ঘরানার বিতর্কিত লোকদের দিয়ে উজিরপুর উপজেলা শ্রমিক দলের কমিটি গঠন করার তীব্র নিন্দা জানিয়েছেন সান্টু খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি ও তারেক রহমানের সুস্থতা কামনায় গৌরনদীতে দোয়া ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত গৌরনদীতে এতিমখানা ও মাদ্রাসার দরিদ্র, অসহায় শিক্ষার্থীদের মাঝে ঈদ বস্ত্র বিতরণ ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত বরিশালে বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের কারাবন্ধী ও রাজপথে সাহসী সৈনিকদের সম্মানে ইফতার দোয়া মোনাজাত অনুষ্ঠিত আদালতে মামলা চলমান থাকা অবস্থায়, দখিনের খবর পত্রিকা অফিসের তালা ভেঙে কোটি টাকার লুণ্ঠিত মালামাল বাড়িওয়ালার পাঁচ তলা থেকে উদ্ধার, মামলা নিতে পুলিশের রহস্যজনক ভূমিকা গলাচিপা উপজেলা প্রেসক্লাবের কমিটি গঠন, সভাপতি হাফিজ, সম্পাদক রুবেল চোখের জলে বরিশাল প্রেসক্লাব সভাপতি কাজী বাবুলকে চির বিদায় বিএনপি নেতা জহির উদ্দিন স্বপন কারামুক্ত উচ্চ আদালতে জামিন পেলেন বরিশাল মহানগর বিএনপির মীর জাহিদসহ পাঁচ নেতা
উজিরপুরের কোটিপতি গ্রামীণ ব্যাংকের মাঠকর্মী সানোয়ার

উজিরপুরের কোটিপতি গ্রামীণ ব্যাংকের মাঠকর্মী সানোয়ার

দুর্নীতি, অনিয়ম ও ক্ষমতার অপব্যবহারের মাধ্যমে গড়ে তুলেছেন তিন তিনটি বিলাসবহুল বাড়ি

দখিনের খবর ডেক্স ॥ বরিশাল জেলার উজিরপুর উপজেলার গ্রামীণ ব্যাংকের মাঠকর্মী খান মো. সানোয়ার কোটিপতি। তিনি দুর্নীতি, অনিয়ম ও ক্ষমতার অপব্যবহারের মাধ্যমে গড়ে তুলেছেন তিন তিনটি বিলাসবহুল বাড়ি। এ নিয়ে ব্যাংক ও স্থানীয়দের মধ্যে ব্যাপক চাঞ্চল্য সৃষ্টি হয়েছে। খান মো. সানোয়ার পিরোজপুর জেলার মঠবাড়িয়া উপজেলার দাউদখালী গ্রামের মৃত কৃষক আমজেদ আলী খানের ছেলে।
স্থানীয় সূত্র জানায়, তিনি (খান মো. সানোয়ার) ২০০৫ সালে গ্রামীণ ব্যাংকের কেন্দ্র ব্যবস্থাপক (মাঠকর্মী) পদে শিক্ষানবিশ হিসেবে চাকরিতে যোগদান করেন। ২০১৪ সালে একই পদে উজিরপুরে মাঠকর্মী পদে যোগদান করেন বর্তমানে কর্মরত আছে।
সানোয়ারের বিরুদ্ধে উজিরপুর মডেল থানায় হামলা সংঘর্ষ ও বাবুগঞ্জ থানায় ছিনতাই মামলা হয়। সে ৬ শতাধিক গ্রাহক ও ৬ শতাধিক ডিপিএস হোল্ডারদের সঙ্গে দুর্নীতি-অনিয়ম করে টাকা হাতিয়ে নেয়। এ ছাড়া গ্রামীণ ব্যাংকের পাশেই একটি ফ্লাটে প্রবাসীর স্ত্রীকে যৌন হয়রানি ও উক্ত্যক্তের করেন সানোয়ার। ওই নারী ৩১ আগস্ট সোমবার উজিরপুর উপজেলা চেয়ারম্যান আব্দুল মজিদ সিকদার বাচ্চুর কাছে সানোয়ারের বিরুদ্ধে অভিযোগও দিয়েছিলেন বলে জানা গেছে।
একটি সূত্র জানায়, তিনি বেতন পান ১৮ হাজার ৫১০ টাকা। কিন্তু তিনি সংসার চালিয়েও প্রতিমাসে ৭৬ হাজার টাকা ঋণ এর কিস্তি পরিশোধ করেন। তিনি উজিরপুরের ৩ নম্বর ওয়ার্ডে ২০ শতাংশ জমি ক্রয় করে বিলাসবহুল দ্বিতল ভবন নির্মাণ করেন। একই ওয়ার্ডের রাখালতলা স্কুলসংলগ্ন ৩ শতাংশ জমি ক্রয় করে তৈরি করেন একতলা ভবন। এ ছাড়া বরিশালের কাশীপুরে নিজনামে ৪ শতাংশ জমি ক্রয় করেন। উজিরপুরের পরমানন্দসাহা গ্রামে স্ত্রীর নামে সাড়ে ৬ শতাংশ জমি ক্রয় করেন।
উজিরপুর গ্রামীন ব্যাংক ব্রাঞ্চ ম্যানেজার আবু জাফর জানান, কর্মচারী সমিতির বিভাগীয় নেতা শাহীন হোসেন এবং জোনাল স্যার আব্দুল সালামকে বদলি করেছেন। তবে সানোয়ার ও সালামের মধ্যে দ্বন্দ্ব ছিল। গ্রামীণ ব্যাংকের বরিশাল জোনাল ম্যানেজার সাইদুজ্জামান ভুঁইয়া জানান, ওই দুই মাঠকর্মী ওখানে রাজনীতিতে জড়িয়ে পড়েছেন। প্রথমে সালামকে বদলি করা হয়েছে, অতি দ্রুত সানোয়ারকেও বদলি করা হবে।
অভিযুক্ত খান মো. সানোয়ার হোসেন জানান, লোন করে বাড়ি করেছি, কোনো দুর্নীতি করিনি। আমি একজন মাঠকর্মী, ব্যাংকের টাকা দেওয়ায় আমার কোনো হাত নেই। বরিশাল জেলার উজিরপুর উপজেলার গ্রামীণ ব্যাংকের মাঠকর্মী খান মো. সানোয়ার কোটিপতি। তিনি দুর্নীতি, অনিয়ম ও ক্ষমতার অপব্যবহারের মাধ্যমে গড়ে তুলেছেন তিন তিনটি বিলাসবহুল বাড়ি। এ নিয়ে ব্যাংক ও স্থানীয়দের মধ্যে ব্যাপক চাঞ্চল্য সৃষ্টি হয়েছে। খান মো. সানোয়ার পিরোজপুর জেলার মঠবাড়িয়া উপজেলার দাউদখালী গ্রামের মৃত কৃষক আমজেদ আলী খানের ছেলে।
স্থানীয় সূত্র জানায়, তিনি (খান মো. সানোয়ার) ২০০৫ সালে গ্রামীণ ব্যাংকের কেন্দ্র ব্যবস্থাপক (মাঠকর্মী) পদে শিক্ষানবিশ হিসেবে চাকরিতে যোগদান করেন। ২০১৪ সালে একই পদে উজিরপুরে মাঠকর্মী পদে যোগদান করেন বর্তমানে কর্মরত আছে।
সানোয়ারের বিরুদ্ধে উজিরপুর মডেল থানায় হামলা সংঘর্ষ ও বাবুগঞ্জ থানায় ছিনতাই মামলা হয়। সে ৬ শতাধিক গ্রাহক ও ৬ শতাধিক ডিপিএস হোল্ডারদের সঙ্গে দুর্নীতি-অনিয়ম করে টাকা হাতিয়ে নেয়। এ ছাড়া গ্রামীণ ব্যাংকের পাশেই একটি ফ্লাটে প্রবাসীর স্ত্রীকে যৌন হয়রানি ও উক্ত্যক্তের করেন সানোয়ার। ওই নারী ৩১ আগস্ট সোমবার উজিরপুর উপজেলা চেয়ারম্যান আব্দুল মজিদ সিকদার বাচ্চুর কাছে সানোয়ারের বিরুদ্ধে অভিযোগও দিয়েছিলেন বলে জানা গেছে।
একটি সূত্র জানায়, তিনি বেতন পান ১৮ হাজার ৫১০ টাকা। কিন্তু তিনি সংসার চালিয়েও প্রতিমাসে ৭৬ হাজার টাকা ঋণ এর কিস্তি পরিশোধ করেন। তিনি উজিরপুরের ৩ নম্বর ওয়ার্ডে ২০ শতাংশ জমি ক্রয় করে বিলাসবহুল দ্বিতল ভবন নির্মাণ করেন। একই ওয়ার্ডের রাখালতলা স্কুলসংলগ্ন ৩ শতাংশ জমি ক্রয় করে তৈরি করেন একতলা ভবন। এ ছাড়া বরিশালের কাশীপুরে নিজনামে ৪ শতাংশ জমি ক্রয় করেন। উজিরপুরের পরমানন্দসাহা গ্রামে স্ত্রীর নামে সাড়ে ৬ শতাংশ জমি ক্রয় করেন।
উজিরপুর গ্রামীন ব্যাংক ব্রাঞ্চ ম্যানেজার আবু জাফর জানান, কর্মচারী সমিতির বিভাগীয় নেতা শাহীন হোসেন এবং জোনাল স্যার আব্দুল সালামকে বদলি করেছেন। তবে সানোয়ার ও সালামের মধ্যে দ্বন্দ্ব ছিল। গ্রামীণ ব্যাংকের বরিশাল জোনাল ম্যানেজার সাইদুজ্জামান ভুঁইয়া জানান, ওই দুই মাঠকর্মী ওখানে রাজনীতিতে জড়িয়ে পড়েছেন। প্রথমে সালামকে বদলি করা হয়েছে, অতি দ্রুত সানোয়ারকেও বদলি করা হবে। অভিযুক্ত খান মো. সানোয়ার হোসেন জানান, লোন করে বাড়ি করেছি, কোনো দুর্নীতি করিনি। আমি একজন মাঠকর্মী, ব্যাংকের টাকা দেওয়ায় আমার কোনো হাত নেই। সূত্র : কালের কন্ঠ

দয়া করে নিউজটি শেয়ার করুন..



Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




© All rights reserved © 2017 Dokhinerkhobor.Com
Desing & Developed BY ThemesBazar.Com