বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪, ০৫:৪০ অপরাহ্ন

উপ-সম্পাদক :: দিদার সরদার
প্রধান সম্পাদক :: সমীর কুমার চাকলাদার
প্রকাশক ও সম্পাদক :: কাজী মোঃ জাহাঙ্গীর
যুগ্ম সম্পাদক :: মাসুদ রানা
সহ-সম্পাদক :: এস.এম জুলফিকার
প্রধান নির্বাহী সম্পাদক :: মামুন তালুকদার
নির্বাহী সম্পাদক :: সাইফুল ইসলাম
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক :: আবুল কালাম আজাদ
সংবাদ শিরোনাম :
তারেক রহমানের বিজ্ঞ নেতৃত্বের কারণে শেখ হাসিনাকে পালিয়ে যেতে বাধ্য করেছি-এম. জহির উদ্দিন স্বপন গৌরনদীতে দৈনিক যুগান্তরের বিরুদ্ধে বিড়ি শ্রমিক ও ব্যবসায়ীদের প্রতিবাদ ও বিক্ষোভ মিছিল দুষ্টামিটাও ছিল যেমন স্পর্শকাতর, খেসারাতটাও দিতে হল তেমনি ভয়ঙ্কর বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী সাংস্কৃতিক দলের ৫ সদস্যের বরিশাল মহানগরে আহ্বায়ক কমিটি গঠন গৌরনদীতে ইউএনওর নেতৃত্বে স্বেচ্ছাশ্রমে খালের কুচুরিপানা ও ময়লা পরিস্কার করল বৈষম্য বিরোধী ছাত্ররা বর্নাঢ্য র‌্যালি ও আলোচনা সভার মধ্যদিয়ে গৌরনদীতে জাতীয় সমবায় দিবস পালিত আমাদের নেতা তারেক রহমান একটি সাম্যের বাংলাদেশ গড়তে চান-জহির উদ্দিন স্বপন মেয়র হারিছ গ্রেপ্তারের খবরে গৌরনদীতে সাধারন মানুষের উল্লাস ফাঁসির দাবিতে বিএনপির বিক্ষাভ মিছিল গৌরনদীতে এইচপিভি টিকা দান ক্যাম্পেইনের শুভ উদ্বোধন কাশিপুরের ড্রেজার ব্যবসায়ী সুমনের অপকর্মে কেউ খুন হলে দায় নেবে না বিএনপি
ইতিহাস কাউকে ক্ষমা করে না : গয়েশ্বর

ইতিহাস কাউকে ক্ষমা করে না : গয়েশ্বর

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেছেন, ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ সরকারে হজম শক্তি অনেক বেশি, যার কারণে পিলখানায় বিডিআর বিদ্রোহে ৫৭ সেনা কর্মকর্র্তা হত্যাসহ হাজারো ঘটনাকে তারা হজম করতে পেরেছে। কিন্তু যৌবনে এই শক্তিকে স্বাভাবিক মনে হলেও পরবর্তী জীবনে এর খেসারত দিতে হয়। ইতিহাস কাউকে ক্ষমা করে না।

গতকাল শনিবার রাতে এক ভার্চুয়াল আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন। বিএনপি কমিউনিকেশন সেল-বিএনআরসি’র উদ্যোগে ইতিহাস বিকৃতির অপতৎপরতা রুখতে হবে শীর্ষক প্রাসঙ্গিক সংলাপে তিনি এসব কথা বলেন।

ওই সংলাপ পরিচালনা করেন বিএনপির সাবেক এমপি জহির উদ্দিন স্বপন। এ আলোচনায় মুক্তিযুদ্ধ, ১৫ আগস্ট, ২১ আগস্ট, ১/১১ ও ভাষা আন্দোলনসহ নানা বিষয়ে গয়েশ্বর নিজের বক্তব্য তুলে ধরেন।

তিনি বলেন, যারা সত্য ঘটনা আঁড়াল করতে ইতিহাস বিকৃত করে, তাদের মস্তিস্কই হচ্ছে বিকৃত। কারণ, তারা মনে করে এভাবে কোনো ইতিহাস রচনা করা যায়। কিন্তু ইতিহাস তার নিজস্ব গতিতেই চলে। জিয়াউর রহমান স্বাধীনতা ঘোষণা দিয়েছেন-এটাই সত্য। তার এ ঘোষণা মুক্তিযুদ্ধকালীন অস্থায়ী সরকার অ্যাড্রেস করেছে। অনুমোদন দিয়েছে।

বিএনপির এই নেতা আরও বলেন, স্বাধীনতা পরবর্তী ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট রক্তাক্ত ইতিহাসে সুবিধাভোগী হয়েছিল আওয়ামী লীগই। তখনকার ইতিহাসে ওই রক্তাক্ত সিড়ি বেয়ে আওয়ামী লীগের মন্ত্রী-এমপিরাই পরবর্তীতে ক্ষমতায় এসেছিলেন। ওই সময়ে জিয়াউর রহমান সেনাবাহিনীর দ্বিতীয় সর্বোচ্চ কর্মকর্তা ছিলেন। শেখ মুজিব হত্যার পর তিনি সংবিধান অনুযায়ী রাষ্ট্র পরিচালনার কথা বলেছিলেন। তিনি কাউকে সমর্থন জানাননি। তিন বাহিনী প্রধান খন্দকার মোশতাকের শপথ অনুষ্ঠানে গেলেও জিয়াউর রহমান যাননি। এরপরও বর্তমান আওয়ামী লীগ সরকার রাজনীতিতে তাকে হেয় করার জন্যই ওই ঘটনায় তাকে সম্পৃক্ত করার চেষ্টা করছে। ইতিহাস বিকৃতি করছে।

তিনি বলেন, আওয়ামী লীগের ইতিহাস বিকৃতির ধারাবাহিকতায় ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলায় বিএনপির শীর্ষ নেতাদের জড়ানোর নীল নকশা করেছে। কিন্তু ওই রক্তাক্ত রাজনৈতিক ইতিহাসের হাত ধরেই ওয়ান ইলেভেনকে তরান্বিত করা হয়েছে, যার সুবিধাভোগী আওয়ামী লীগ।

দয়া করে নিউজটি শেয়ার করুন..



Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




© All rights reserved © 2017 Dokhinerkhobor.Com
Desing & Developed BY ThemesBazar.Com