শনিবার, ২১ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৯:২৪ অপরাহ্ন

উপ-সম্পাদক :: দিদার সরদার
প্রধান সম্পাদক :: সমীর কুমার চাকলাদার
প্রকাশক ও সম্পাদক :: কাজী মোঃ জাহাঙ্গীর
যুগ্ম সম্পাদক :: মাসুদ রানা
সহ-সম্পাদক :: এস.এম জুলফিকার
প্রধান নির্বাহী সম্পাদক :: মামুন তালুকদার
নির্বাহী সম্পাদক :: সাইফুল ইসলাম
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক :: আবুল কালাম আজাদ
সংবাদ শিরোনাম :
দুই দিনের সফরে আজ বরিশাল আসছেন অতিথি গ্রুপ অব কোম্পানির এমডি লায়ন সাইফুল ইসলাম সোহেল  পিরোজপুর ভান্ডারিয়ার যুব মহিলা লীগ নেত্রী জুথি গ্রেফতার গৌরনদীতে তিন দফা দাবি আদায়ে ছাত্রদলের বিক্ষোভ মিছিল উপজেলা প্রশাসনকে ১৫ দিনের আল্টিমেটাম গ্রেনেড হামলার মামলা থেকে তারেক রহমানসহ বিএনপি নেতারা খালাস পাওয়ায় গৌরনদীতে আনন্দ মিছিল বরিশালের বাকেরগঞ্জসহ চারটি থানা এবং উপজেলায় নাগরিক কমিটি গঠন   আওয়ামী লীগ ও শেখ হাসিনা বিহীন বাংলাদেশ শান্তিতে থাকবে, এটা অনেকেরই ভালো লাগেনা-এম. জহির উদ্দিন স্বপন তারেক রহমানের বিজ্ঞ নেতৃত্বের কারণে শেখ হাসিনাকে পালিয়ে যেতে বাধ্য করেছি-এম. জহির উদ্দিন স্বপন গৌরনদীতে দৈনিক যুগান্তরের বিরুদ্ধে বিড়ি শ্রমিক ও ব্যবসায়ীদের প্রতিবাদ ও বিক্ষোভ মিছিল দুষ্টামিটাও ছিল যেমন স্পর্শকাতর, খেসারাতটাও দিতে হল তেমনি ভয়ঙ্কর বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী সাংস্কৃতিক দলের ৫ সদস্যের বরিশাল মহানগরে আহ্বায়ক কমিটি গঠন
সদ্যোজাত শিশুর চোখে সমস্যা হলে করণীয়

সদ্যোজাত শিশুর চোখে সমস্যা হলে করণীয়

চোখ মানুষের জন্য একটি অমূল্য সম্পদ। এটি মানবদেহের অত্যন্ত সংবেদনশীল একটি অঙ্গ। চোখের অনেক ছোট ও সাধারণ অসুখ থেকে বড় জটিলতার সৃষ্টি হয়, এমনকি অন্ধত্বও সৃষ্টি হতে পারে। যদি প্রাথমিক অবস্থায় চোখের এসব সাধারণ রোগ বা সমস্যাগুলোর সঠিক চিকিৎসা অথবা যতœ নেওয়া যায়, তাহলে অন্ধত্বের হার অনেকাংশে কমিয়ে আনা সম্ভব বলে মনে করি আমরা। চোখের অসুখ যেমন বড়দের হয়ে থাকে, তেমনি আক্রান্ত হতে পারে নবজাতক শিশুও। আসুন, জেনে নিই কারণÑ

সদ্যোজাত শিশুর চোখের প্রদাহ : শিশুর জন্মের ২১ দিনের মধ্যে চোখের (কনজাংটিভার) সংক্রমণ ও প্রদাহ হতে পারে। এর নাম অপথলমিয়া নিওনেটারাম। ব্যাকটেরিয়া বা ভাইরাস দিয়ে সংক্রমণ শুরু হতে পারে। এসব সংক্রমণ সাধারণত মায়ের প্রসব পথ থেকে আসতে পারে।

লক্ষণ : চোখের পাতা ফুলে যায়; প্রচুর ময়লা বা পুঁজ দিয়ে দুই পাতা লেগে থাকে; মা বলেন জন্মের পর থেকেই পুঁজ পড়ছে।

করণীয় : সাধারণত চোখের কোণায় হালকাভাবে মালিশ করলে এটা ভালো হয়ে যায়। ঘণ্টায় ঘণ্টায় চোখ পরিষ্কার করতে হবে। যত তাড়াতাড়ি সম্ভব হাসপাতাল বা চক্ষু চিকিৎসকের কাছে রেফার করতে হবে।

জটিলতা : নইলে কর্নিয়ায় ঘা, কর্নিয়া ছিদ্র হয়ে চোখ অন্ধ হতে পারে।

কনজাংটিভায় রক্তক্ষরণ : চোখে আঘাত, জোরে কাশি (হুপিং কাশি), অতিরিক্ত ভারী জিনিস তোলা, অতিরিক্ত বমি, রক্তের রোগ, ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ, কনজাংটিভার প্রদাহ, ওষুধের বিরূপ প্রতিক্রিয়া ইত্যাদি কারণে রক্তক্ষরণ হয়ে চোখ লাল হয়।

চিকিৎসা : যেহেতু দৃষ্টির কোনো অসুবিধ হয় না, তাই চোখের চিকিৎসার তেমন প্রয়োজন হয় না।

লেখক : চক্ষুরোগ বিশেষজ্ঞ ও ফ্যাকো সার্জন

বিভাগীয় প্রধান, ইস্ট ওয়েস্ট মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতাল, উত্তরা, ঢাকা

দয়া করে নিউজটি শেয়ার করুন..



Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




© All rights reserved © 2017 Dokhinerkhobor.Com
Desing & Developed BY ThemesBazar.Com