শনিবার, ২৮ Jun ২০২৫, ১২:১৮ পূর্বাহ্ন

প্রধান পৃষ্ঠপোষকঃ মোহাম্মদ রফিকুল আমীন
উপদেষ্টা সম্পাদকঃ জহির উদ্দিন স্বপন
সম্পাদক মণ্ডলীর সভাপতিঃ এস. সরফুদ্দিন আহমেদ সান্টু
প্রধান সম্পাদকঃ লায়ন এস দিদার সরদার
সম্পাদকঃ কাজী মোঃ জাহাঙ্গীর
যুগ্ম সম্পাদকঃ মাসুদ রানা পলাশ
সহকারী সম্পাদকঃ লায়ন এসএম জুলফিকার
সংবাদ শিরোনাম :
সংবাদ সম্মেলন করে কয়েকটি স্থানীয় পত্রিকা ও অনলাইন নিউজ পোর্টালের বিরুধ্যে মিথ্যা সংবাদ প্রকাশের অভিযোগ আনলেন গৌরনদীর বিএনপি নেতা সজল সরকার স্বানাপ সিন্ডিকেটে বন্ধি জাতীয় হৃদরোগ হাসপাতাল গৌরনদীতে বিএনপি’র গণঅবস্থান কর্মসূচি পালিত কোন অন্যায়কে প্রশ্রয় দেননি বলেই বেগম জিয়া ‘একজন আপোষহীন নেত্রী’-আবু নাসের মো: রহমাতুল্লাহ আন্তর্জাতিক সাংবাদিক আইনি প্রতিকার ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে এক জাঁকজমকপূর্ণ ইফতার দোয়া মাহফিল রাজনৈতিক ও সামাজিক কর্মকান্ডে প্রশংসিত বরিশাল উত্তর জেলা নারী নেত্রী বাহাদুর সাজেদা বরিশালে সাংগঠনিক সফরে আসছেন জাতীয় নাগরিক কমিটির কেন্দ্রীয় যুগ্ম সদস্য সচিব ডা: মাহমুদা মিতু দুই দিনের সফরে আজ বরিশাল আসছেন অতিথি গ্রুপ অব কোম্পানির এমডি লায়ন সাইফুল ইসলাম সোহেল  পিরোজপুর ভান্ডারিয়ার যুব মহিলা লীগ নেত্রী জুথি গ্রেফতার গৌরনদীতে তিন দফা দাবি আদায়ে ছাত্রদলের বিক্ষোভ মিছিল উপজেলা প্রশাসনকে ১৫ দিনের আল্টিমেটাম
গাছের সঙ্গে বেঁধে দুই শিশুকে মারধর, গ্রেপ্তার ২

গাছের সঙ্গে বেঁধে দুই শিশুকে মারধর, গ্রেপ্তার ২

ময়মনসিংহে প্রকাশ্যে দুই শিশুকে গাছের সঙ্গে বেঁধে দিনভর নির্যাতন করা হয়। এলাকাবাসীর অনেকেই ঘটনা দাঁড়িয়ে দেখেছেন কিন্তু সাহায্যে এগিয়ে আসেনি কেউ। মোবাইলে ধারণ করা এ ঘটনার ভিডিও ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়ে। আজ রোববার ঘটনার সঙ্গে জড়িত দুইজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গ্রেপ্তারকৃত দুজন হলেন চর ভবানীপুর গ্রামের গোলাম মোস্তফা ও সফর আলী। তবে আব্দুল জলিল নামে আরেক অভিযুক্ত এখনো পলাতক রয়েছে।

গত বৃহস্পতিবার ময়মনসিংহ সদরের চর ভবানিপুর এলাকায় এ নির্যাতনের ঘটনা ঘটে। স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, গত বুধবার চর ভবানিপুর এলাকার প্রভাবশালী গোলাম মোস্তফার মেয়ের মোবাইল চুরি হয়। চোর সন্দেহে পরদিন বৃহস্পতিবার ভোরে একই এলাকার দুই শিশু ফয়সাল ও রাকিবকে ধরে আনা হয় ছফির উদ্দিনের বাড়িতে। পরে তাদের গাছের সঙ্গে বেঁধে নির্যাতন চালানো হয়।

ওই শিশুদের স্বজন মারধরে বাধা দিতে গেলে তাদের ওপরেও হাত তুলে নির্যাতনকারীরা। দিনভর নির্যাতনের পর সন্ধ্যায় কিশোর ফয়সালকে তুলে দেওয়া হয় পুলিশের হাতে।

ভুক্তভোগী ফয়সালের মা ফাতেমা খাতুন বলেন‘আমার ছেলেকে কাঁচা বাঁশ দিয়ে মারতে মারতে রক্ত বের করেছে। আমার ছেলেকে যারা মেরেছে তাদের বিচার চাই।’

আরেক ভুক্তভোগী রাকিবের মা কমলা খাতুন বলেন‘আমার ছেলেকে অনেক মেরেছে।’

নির্যাতনের ঘটনায় ফয়সালের মা বাদী হয়ে সাতজনের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাত নয়জনকে আসামি করে মামলা দায়ের করেছেন।

মামলার বিষয়টি নিশ্চিত করে কোতোয়ালি মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ফিরোজ তালুকদার বলেন, ‘আরেক অভিযুক্ত ওয়াজ উদ্দিনকে গ্রেপ্তারের জন্য অভিযান চলছে।’

ওসি ফিরোজ তালুকদার বলেন, ‘ফয়সাল নানা অপরাধের সঙ্গে জড়িয়ে ছিল। এর আগে তাকে কিশোর সংশোধনী কেন্দ্রে পাঠানো হয়। সেখান থেকে কিছুদিন আগে আসে সে।’

তিনি বলেন‘ছেলেরা অপরাধ করেছে কিনা সেটা ভিন্ন বিষয়। কিন্তু কাউকে মারধর করা অপরাধ। আমরা অপরাধীদের আইনের আওতায় আনতে তৎপরতা চলছে।’

দয়া করে নিউজটি শেয়ার করুন..



Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




© All rights reserved © 2017-2024 Dokhinerkhobor.Com
Desing & Developed BY ThemesBazar.Com