বৃহস্পতিবার, ১৬ জানুয়ারী ২০২৫, ০৮:৩২ অপরাহ্ন

উপ-সম্পাদক :: দিদার সরদার
প্রধান সম্পাদক :: সমীর কুমার চাকলাদার
প্রকাশক ও সম্পাদক :: কাজী মোঃ জাহাঙ্গীর
যুগ্ম সম্পাদক :: মাসুদ রানা
সহ-সম্পাদক :: এস.এম জুলফিকার
প্রধান নির্বাহী সম্পাদক :: মামুন তালুকদার
নির্বাহী সম্পাদক :: সাইফুল ইসলাম
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক :: আবুল কালাম আজাদ
সংবাদ শিরোনাম :
বরিশালে সাংগঠনিক সফরে আসছেন জাতীয় নাগরিক কমিটির কেন্দ্রীয় যুগ্ম সদস্য সচিব ডা: মাহমুদা মিতু দুই দিনের সফরে আজ বরিশাল আসছেন অতিথি গ্রুপ অব কোম্পানির এমডি লায়ন সাইফুল ইসলাম সোহেল  পিরোজপুর ভান্ডারিয়ার যুব মহিলা লীগ নেত্রী জুথি গ্রেফতার গৌরনদীতে তিন দফা দাবি আদায়ে ছাত্রদলের বিক্ষোভ মিছিল উপজেলা প্রশাসনকে ১৫ দিনের আল্টিমেটাম গ্রেনেড হামলার মামলা থেকে তারেক রহমানসহ বিএনপি নেতারা খালাস পাওয়ায় গৌরনদীতে আনন্দ মিছিল বরিশালের বাকেরগঞ্জসহ চারটি থানা এবং উপজেলায় নাগরিক কমিটি গঠন   আওয়ামী লীগ ও শেখ হাসিনা বিহীন বাংলাদেশ শান্তিতে থাকবে, এটা অনেকেরই ভালো লাগেনা-এম. জহির উদ্দিন স্বপন তারেক রহমানের বিজ্ঞ নেতৃত্বের কারণে শেখ হাসিনাকে পালিয়ে যেতে বাধ্য করেছি-এম. জহির উদ্দিন স্বপন গৌরনদীতে দৈনিক যুগান্তরের বিরুদ্ধে বিড়ি শ্রমিক ও ব্যবসায়ীদের প্রতিবাদ ও বিক্ষোভ মিছিল দুষ্টামিটাও ছিল যেমন স্পর্শকাতর, খেসারাতটাও দিতে হল তেমনি ভয়ঙ্কর
বরিশালে বাবাকে হত্যার দায়ে ছেলের যাবজ্জীবন

বরিশালে বাবাকে হত্যার দায়ে ছেলের যাবজ্জীবন

নিজস্ব প্রতিবেদক ॥ বাবাকে হত্যার অপরাধে ঘাতক ছেলেকে যাবজ্জীবন সশ্রম কারাদ-, ৫০ হাজার টাকা জরিমানা অনাদায়ে আরো ১ বছরের কারাদ- দিয়েছেন আদালত। মঙ্গলবার বরিশালের জেলা ও দায়রা জজ রফিকুল ইসলাম ওই রায় দেন। আদালতের বেঞ্চ সহকারী হেদায়েতুন্নবী ওরফে জাকির জানান, দ-প্রাপ্ত আসামীর নাম রেজাউল মোল্লা। তিনি আগৈলঝাড়া উপজেলার আস্কর কালীবাড়ী এলাকার নিহত সত্তার মোল্লার ছেলে। তার বিরুদ্ধে ২০১৭ সালের ১৮ সেপ্টেম্বর আগৈলঝাড়া থানায় মামলা দায়ের করেন সত্তারের ২য় স্ত্রী রুমা বেগম। মামলায় তিনি বলেন, তার স্বামীর আগের স্ত্রীর রেজাউল সহ ৩ ছেলে ২ মেয়ে রয়েছে। সত্তার তাকে বিয়ে করায় তার পুত্র সন্তান হয়। ঘটনার সময় সেই ছেলের বয়স ছিল ৭ মাস। তাকে বিয়ে করার পর রেজাউল মেনে নিতে পারেনি। সে প্রায়ই বাবা ও সৎ মাকে শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন করত। তার বাবা মুখ বুঝে সহ্য করত। ২০১৭ সালের ১৭ সেপ্টেম্বর রাত ১০টার পরে রেজাউল গিয়ে তার বাবাকে ডাকতে থাকে। সত্তার দরজা খুলে সামনে এলেই দা দিয়ে এলোপাতাড়ি বাবাকে কোপাতে থাকে। রুমা ধরার চেষ্টা করলে তাকে হত্যার জন্য উদ্যত হয়। সে বাহিরে গিয়ে ডাকচিৎকার দিলে লোকজন ছুটে আসলে রেজাউল পালিয়ে যায়। স্থানীয়রা উদ্ধার করে সত্তারকে আগৈলঝাড়া হাসপাতালে নিয়ে যায়। সেখানে কর্তব্যরত ডাক্তার তাকে মৃত ঘোষণা করেন। এ ব্যাপারে রুমা বেগম বাদী হয়ে মামলা দায়ের করেন। আগৈলঝাড়া থানার এস আই মোশরফ হোসেন ২০১৮ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারি রেজাউলের বিরুদ্ধে চার্জশিট দেন। আদালত ১৫ জনের সাক্ষ্য গ্রহণ করেন। সরকার পক্ষে মামলা পরিচালনা করেন এ কে এম জাহাঙ্গীর ও আসামী পক্ষ আইনজীবী ছিলেন অ্যাড. হুমায়ুন কবির মাসউদ। রায় ঘোষণার পর আসামীকে জেল হাজতে নিয়ে যাওয়া হয়।

দয়া করে নিউজটি শেয়ার করুন..



Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




© All rights reserved © 2017 Dokhinerkhobor.Com
Desing & Developed BY ThemesBazar.Com