বৃহস্পতিবার, ১৪ নভেম্বর ২০২৪, ১২:৫৯ অপরাহ্ন

উপ-সম্পাদক :: দিদার সরদার
প্রধান সম্পাদক :: সমীর কুমার চাকলাদার
প্রকাশক ও সম্পাদক :: কাজী মোঃ জাহাঙ্গীর
যুগ্ম সম্পাদক :: মাসুদ রানা
সহ-সম্পাদক :: এস.এম জুলফিকার
প্রধান নির্বাহী সম্পাদক :: মামুন তালুকদার
নির্বাহী সম্পাদক :: সাইফুল ইসলাম
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক :: আবুল কালাম আজাদ
সংবাদ শিরোনাম :
গৌরনদীতে দৈনিক যুগান্তরের বিরুদ্ধে বিড়ি শ্রমিক ও ব্যবসায়ীদের প্রতিবাদ ও বিক্ষোভ মিছিল দুষ্টামিটাও ছিল যেমন স্পর্শকাতর, খেসারাতটাও দিতে হল তেমনি ভয়ঙ্কর বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী সাংস্কৃতিক দলের ৫ সদস্যের বরিশাল মহানগরে আহ্বায়ক কমিটি গঠন গৌরনদীতে ইউএনওর নেতৃত্বে স্বেচ্ছাশ্রমে খালের কুচুরিপানা ও ময়লা পরিস্কার করল বৈষম্য বিরোধী ছাত্ররা বর্নাঢ্য র‌্যালি ও আলোচনা সভার মধ্যদিয়ে গৌরনদীতে জাতীয় সমবায় দিবস পালিত আমাদের নেতা তারেক রহমান একটি সাম্যের বাংলাদেশ গড়তে চান-জহির উদ্দিন স্বপন মেয়র হারিছ গ্রেপ্তারের খবরে গৌরনদীতে সাধারন মানুষের উল্লাস ফাঁসির দাবিতে বিএনপির বিক্ষাভ মিছিল গৌরনদীতে এইচপিভি টিকা দান ক্যাম্পেইনের শুভ উদ্বোধন কাশিপুরের ড্রেজার ব্যবসায়ী সুমনের অপকর্মে কেউ খুন হলে দায় নেবে না বিএনপি এতিম শিশুর অধিকার নিশ্চিতে দ্বারে দ্বারে ঘুরে বেড়াচ্ছেন বিধবা মা
হৃদয় ভালো রাখতে আপনার করণীয়

হৃদয় ভালো রাখতে আপনার করণীয়

এ কথা বলা যায়- আমাদের দেশেও হৃদরোগ ক্রমে মহামারী আকার ধারণ করেছে। হৃদরোগ এখন আতঙ্কের নাম। নিয়মতান্ত্রিক জীবনযাপনই পারে হৃদরোগ থেকে বাঁচাতে। হৃদরোগ থেকে বাঁচতে যা করবেন তা হলো-

খাবার : তেল-চর্বিযুক্ত খাবার নয়, আপনার খাদ্য তালিকায় রাখুন শাকসবজি ও ফলমূল। একইভাবে চিনি বা মিষ্টিজাতীয় খাবার থেকেও দূরে থাকুন। খাবারে বাড়তি লবণ তো নয়ই। তরকারিতে যে লবণ মিশে থাকে, তাতেই তৃপ্ত থাকার অভ্যাস করুন।

নেশা : ধূমপান ও তামাকজাত দ্রব্য সেবন সম্পূর্ণভাবে পরিহার করুন। মদ্যপানও।

কায়িক শ্রম : স্বাস্থ্য সচেতনতা থেকে অনেকেই নিয়মিত হাঁটেন। কিন্তু হাঁটাটা নিয়মমাফিক হচ্ছে তো? দ্রুত হাঁটুন। শরীরের ঘাম ঝরলেই বুঝবেন, সঠিক নিয়মে হাঁটছেন। আর ঘাম ঝরা মানেই শরীর থেকে কিছু লবণও বেরিয়ে যাচ্ছে। কায়িক শ্রমও ঘাম ঝরাতে পারে।

ওজন কমাতে হবে : শরীরের বাড়তি ওজন কমান। বাড়তি ওজন হৃদরোগের ঝুঁকি বাড়ায়।

রোগ নিয়ন্ত্রণ : শরীরের বাড়তি ওজনের মতো ডায়াবেটিস কিংবা উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে। মানসিক রোগ কিংবা মানসিক চাপমুক্ত থাকতে হবে। মানসিক চাপ হৃদরোগকে উসকে দেয়। তাই মানসিক চাপ নিয়ন্ত্রণে রাখার চেষ্টা করুন। মেডিটেশনেও মনোযোগ দিতে পারেন। রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে। চিকিৎসকের শরণাপন্ন হোন। লিপিড প্রোফাইল পরীক্ষার মাধ্যমে আপনার রক্তে কোলেস্টেরল মাত্রা বেশি থাকলে চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী প্রয়োজনীয় ওষুধ করবেন।

পারিবারিক ইতিহাস : উচ্চ রক্তচাপ ও ডায়াবেটিস রোগের পারিবারিক ইতিহাস (বাবা-মা, ভাইবোনের) থাকলে আপনাকে সতর্ক থাকতে হবে। নিয়মিত ডায়াবেটিস, রক্তচাপ, রক্তে চর্বির মাত্রা পরীক্ষা করাবেন।

শিশুর দিকেও নজর দিন : শিশুর গলাব্যথা বা বাতজ্বর হলে চিকিৎসকের কাছে নিন। এসব সমস্যা অবহেলা করতে নেই।

বিশ্রাম ও বিনোদন : প্রতিদিন পরিমিত ঘুম নিশ্চিত করুন। রাত জেগে কাজকর্ম পরিহার করুন। পরিবারের সদস্যদের পর্যাপ্ত সময় দিন। তাতে আপনার মানসিক প্রশান্তি বজায় থাকবে। মনে রাখবেন, মানসিক অশান্তি হৃদরোগের বন্ধু। হৃদরোগ যে কোনো বয়সেই হতে পারে। তাই অবহেলা করবেন না। সচেতন থাকতেই হবে আপনাকে। হৃদয় ভালো রাখুন, ভালো থাকুন।

দয়া করে নিউজটি শেয়ার করুন..



Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




© All rights reserved © 2017 Dokhinerkhobor.Com
Desing & Developed BY ThemesBazar.Com